খেলোয়াড় থেকে কোচ, কর্মকর্তা থেকে কর্মী—স্পেনের দলের যাঁর কাছে যাবেন, তিনিই নাকি এখন লুইস আরাগোনেসের সেই কথাটি মনে করিয়ে দিচ্ছেন, ‘শুধু জেতো, জেতো, তারপর আবার জেতো।’

প্রয়াত আরাগোনেসের কোচিংয়েই ২০০৮ সালে ইউরো জিতেছিল স্পেন। এরপর ভিসেন্তে দেল বস্কের কোচিংয়ে ২০১০ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বজয়, তারপর ২০১২ সালে ইউরোর শিরোপা ধরে রাখা। ইউরো, বিশ্বকাপ, ইউরো—টানা তিন বড় ট্রফি জিতে ইতিহাসই গড়েছিল স্পেন।

২০২৬ সালে লুইস দে লা ফুয়েন্তের হাত ধরে স্প্যানিশরা নিজেদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জিতবে কি না, তা সময়ই দেবে। তবে ফুয়েন্তের সামনে তার আগেই অন্যরকম ‘ট্রেবল’ জয়ের হাতছানি!

স্পেন কোচ লুইস দে লা ফুয়েন্তের সামনে অনন্য কীর্তি গড়ার হাতছানি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।

মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।

সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।

মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ

সম্পর্কিত নিবন্ধ