ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকোর স্থলে হচ্ছে কাঠের সেতু
Published: 8th, July 2025 GMT
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ধুমঘাট ও হরিনগর গ্রামের মধ্যে বাঁশের পুরোনো সাঁকোটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত শিশু স্কুলে যায়। এর কাঠামো এতটাই ভঙ্গুর, প্রাপ্তবয়স্করাও পা রাখতে ভয় পান। অথচ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পার হতে হয় হাজারো মানুষকে। দুর্দশার ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন স্থানীয় যুবক জিয়াউর রহমান।
এ পোস্টের সূত্রেই আলোড়ন তৈরি হয়। পোস্টটি চোখে পড়ে ইউএনও রনী খাতুনের। তিনি পিআইও মিয়ারাজ হোসেন খানকে পাঠান ঘটনাস্থলে। স্থানীয়দের দুর্ভোগ শুনে তিনি বিস্তারিত জানান ইউএনওকে।
এর পরদিনই কাঠের সেতু নির্মাণে উপজেলা পরিষদের তহবিল থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেন ইউএনও। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে একটি পাকা সেতু নির্মাণের প্রস্তাব পাঠাতে নির্দেশও দেন। এ খবরে গ্রামের মানুষ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় লোকজন বলছেন, কেউ ভাবেননি একটি ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো এত দ্রুত সরকারের নজরে আসবে। পোস্টদাতা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘দুদিন আগে আমি নিজেই পড়ে গিয়েছিলাম। ক্ষোভ থেকে ফেসবুকে লিখেছিলাম।’ স্থানীয় ইউপি সদস্য সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কখনও কল্পনায়ও ছিল না এখানে পাকা সেতু হবে।’
ইউএনও মোছা.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কুড়িগ্রামে সারের দাবিতে সড়কে কৃষকদের বিক্ষোভ
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলায় সারের দাবিতে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন কৃষকরা। এসময় তারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে অবরুদ্ধ করেন।
রবিাবর (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ২টার দিকে উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর সড়ক অবরোধ করেন কৃষকরা। একপর্যায়ে তারা ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সারোয়ার তৌহিদকে অবরুদ্ধ করেন। বিকেল ৫টার দিকে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দীপ জন মিত্রের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন কৃষকরা।
আরো পড়ুন:
বাগেরহাটে হরতাল কর্মসূচিতে পরিবর্তন
ফরিদপুরে মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ, ভোগান্তি চরমে
আন্দোলনরত কৃষকরা জানান, তীব্র সার সংকট দেখা দিয়েছে। রোপা আমন ধানে সার দিতে না পেরে ক্ষতির মুখে পড়ছেন তারা।
ভুরুঙ্গামারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ জানান, কৃষকরা বিকেল ৫টার দিকে অবরোধ তুলে নিলে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ইউএনও দীপ জন মিত্র জানান, কৃষকরা কেন সার পাচ্ছেন না, সেটি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা/বাদশাহ/মাসুদ