দেশে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা ও স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ন্যায্যমূল্যে খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে কাজ করছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলা পর্যায়ে প্রতিদিন ১ মেট্রিক টন খোলা আটা বিক্রি করা হবে। সাধারণ মানুষ নির্ধারিত বিক্রয়কেন্দ্র থেকে প্রতি কেজি আটা ২৪ টাকায় কিনতে পারবেন।

মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা এ এম ইমদাদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

এতে বলা হয়, সারা দেশের সিটি করপোরেশন, শ্রমঘন জেলা-উপজেলা ও জেলা সদর পৌরসভায় চালু রয়েছে খোলা বাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয় (ওএমএস সাধারণ) কার্যক্রম। এই কার্যক্রমে ভর্তুকি মূল্যে চাল ও আটা বিক্রি করা হচ্ছে।

ঢাকা/আসাদ/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে

চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।

মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।

সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।

মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ

সম্পর্কিত নিবন্ধ