বাবা নিখোঁজ হওয়ার পর অসুস্থ মাকে নিয়ে শুরু হয় সাবার জীবনসংগ্রাম। সাবার সেই সংগ্রামের গল্প পর্দায় তুলে এনেছেন নির্মাতা মাকসুদ হোসাইন। তাঁর সেই সিনেমা ‘সাবা’র নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। বিদেশের বিভিন্ন উৎসবে প্রদর্শনের পর সিনেমাটি এবার মুক্তি পাচ্ছে বাংলাদেশে। এটি মেহজাবীন অভিনীত প্রথম সিনেমা। তবে দ্বিতীয় সিনেমা ‘প্রিয় মালতী’ মুক্তি পায় আগে। গত বছর শঙ্খ দাশগুপ্তর সে সিনেমাটির জন্যও ব্যাপক প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়েছেন অভিনেত্রী। গতকাল রাতে এক ফেসবুক পোস্টে মেহজাবীন জানিয়েছেন, ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।

ফেসবুকে ‘সাবা’ মুক্তির খবর জানিয়েছে মেহজাবীন লিখেছেন, ‘এটি একটি বিশেষ সিনেমা, আপনার মাকে সঙ্গে নিয়ে আসুন—এ গল্প তাঁর জন্যও।’ সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন ভালোবাসার ইমোজি।

আরও পড়ুনএবার বুসান চলচ্চিত্র উৎসবে ‘সাবা’২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সিনেমাটি নিয়ে এর আগে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মেহজাবীন বলেছিলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিনোদনের নানা মাধ্যমে কাজ করলেও সিনেমাটা করা হচ্ছিল না। যেখানেই যেতাম, প্রশ্নের মুখোমুখি হতাম, কেন আমি সিনেমা করছি না? তবে আমি সিনেমা করার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। ভেবেছিলাম, মনের মতো করেই প্রথম সিনেমাটি করতে চাই। যে সিনেমা নিজের কাছেও স্মৃতি হয়ে থাকবে, দর্শকও সারা জীবন মনে রাখবেন। যে ছবির মান, গল্পের গভীরতা—সবই যেন দর্শকের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তেমনই একটা গল্প, চরিত্র পেয়ে গেলাম।’

‘সাবা’ সিনেমার পোস্টার। ছবি: নির্মাতার সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম হজ ব ন

এছাড়াও পড়ুন:

‎সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তিন বছর পর ‘ফেরেশতে’
  • চৌধুরীবাড়ী ব্যবসায়ী এসোসিয়েশন নির্বাচনে উৎসবের আমেজ
  • ঠাকুরগাঁওয়ে ঐতিহ্যবাহী কারাম উৎসব অনুষ্ঠিত
  • উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
  • কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব
  • কারও কোনো অপরাধ নাই
  • বিশ্বকর্মা পূজা: গাঙ্গেয় শিল্পের উৎসব
  • আজ থেকে বুসান উৎসব, নানাভাবে রয়েছে বাংলাদেশ
  • ‎সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব : ডিসি