2025-11-04@00:21:39 GMT
				 
				 إجمالي نتائج البحث: 308				 
                «বইয় র চ হ দ»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
	পাঠ্যবই থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্ম বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়েছে ওই চিত্রকর্ম বাদ দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেওয়া অন্যপক্ষ। এতে অনেকে আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। আহতদের মধ্যে দশজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- শ্রেষ্ঠা রূপাইয়া (২৪), ইসাবা শুহরাত (২৫), রেংইয়ং ম্রো (২৭), ফুটন্ত চাকমা, ধনজেত্রা (২৮), অনন্ত ধামায়, ডিবিসির সাংবাদিক জুয়েল মার্ক (৩৫), শৈলী (২৭), দনওয়াই ম্রো (২৪) ও তনিচিরাং (৩০)। তাদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে মেট্রো স্টেশনের নিচে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে নিতে দেখেছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। মতিঝিল পরিদর্শক তদন্ত মোহায়মেনুল ইসলাম বলেন, ছাত্রদের ধাওয়া খেয়ে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্মের পক্ষে বিক্ষোভকারী চলে গেছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক। ছাত্ররা...
	পাঠ্যবই থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্ম বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে অবস্থান নেওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়েছে ওই চিত্রকর্ম বাদ দেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেওয়া অন্যপক্ষ। এতে অনেকে আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। আহতদের মধ্যে দশজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- শ্রেষ্ঠা রূপাইয়া (২৪), ইসাবা শুহরাত (২৫), রেংইয়ং ম্রো (২৭), ফুটন্ত চাকমা, ধনজেত্রা (২৮), অনন্ত ধামায়, ডিবিসির সাংবাদিক জুয়েল মার্ক (৩৫), শৈলী (২৭), দনওয়াই ম্রো (২৪) ও তনিচিরাং (৩০)। তাদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। আজ বুধবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে রাজধানীর মতিঝিলে মেট্রো স্টেশনের নিচে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে নিতে দেখেছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। মতিঝিল পরিদর্শক তদন্ত মোহায়মেনুল ইসলাম বলেন, ছাত্রদের ধাওয়া খেয়ে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত চিত্রকর্মের পক্ষে বিক্ষোভকারী চলে গেছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক। ছাত্ররা...
	‘বাংলাদেশে অপরাধ বিজ্ঞান ও ফৌজদারি বিচার: একটি সূচনা’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডির বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ক্রাইম অ্যান্ড জাস্টিস স্টাডিজ (বিআইসিজেএস) কার্যালয়ে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সম্পাদনা প্যানেলের প্রধান সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোকাররম হোসেন, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, অধ্যাপক আফিয়া খানম প্রমুখ।  বইটিতে এদেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার কার্যকারিতার বিভিন্ন দিকগুলোর একটি বিস্তৃতি বিশ্লেষণ এবং অপরাধের ক্রমবর্ধমান প্রবণতার অন্তর্নিহিত কার্যকারণগুলো ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি অপরাধ ও অপরাধ প্রবণতার অপরাধবিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ সম্পর্কিত অপরাধ, পুলিশিং, সংশোধন ও আদালতের ধারনাগত, তাত্ত্বিক ও গবেষণামূলক দিক নিয়ে বইটিতে আলোকপাত করা হয়েছে।
	মুক্তিযুদ্ধ বাঙালির চিরকালের গৌরবের অর্জন। মুখে মুখে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণা চলবে আনন্দ-বেদনায়। চেতনাকে ধারণ করে এগিয়ে চলার সাহস ও প্রেরণা লাভ করবে ভবিষ্যতের বাঙালিরা। সেই সূত্রেই বছরের শুরুর মাসে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্মৃতিচারণামূলক বইয়ের আনুষ্ঠানিক প্রকাশ হলো আজ সোমবার। জাপানপ্রবাসী বিশিষ্ট সাংবাদিক মঞ্জুরুল হকের ইংরেজিতে লেখা ‘আ টাইম টু ড্রিম অ্যান্ড আ টাইম অব ডিসপায়ার’ নামের বইটির মোড়ক উন্মোচন হলো বারিধারার গার্ডেন গ্যালারি কসমসে। কসমস ফাউন্ডেশনের সহায়তায় বইটি প্রকাশ করেছে কসমস বুক। এতে মোট ১৪টি অধ্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাক্রম তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি অধ্যায়ের শুরুতে রয়েছে সেই বিষয়ের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে শিল্পী সৌরভ চৌধুরীর শিল্পকর্ম। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে মঞ্জুরুল হকের প্রথম বই ‘আ স্টোরি অব মাই টাইম’ কসমস বুকস প্রকাশ করেছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বরে। ‘আ টাইম টু ড্রিম অ্যান্ড আ টাইম অব ডিসপায়ার’ আগের...
	সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহা. হাসানুজ্জামান রিপনের ‘বলা বাহুল্য’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। সোমবার বিকেলে এই গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করে প্রধান বিচারপতি বলেন, আমার মনে হয় এই বই পড়ে জীবনদর্শন সম্বন্ধে অনেক কিছু শেখা যাবে। বইটির লেখক জীবনধারণের কিছু মৌলিক তত্ত্ব অত্যন্ত সহজ করে আমাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আইনের গণ্ডি থেকে বেরিয়ে নতুন সত্তা নিয়ে নিজেকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য লেখককে সাধুবাদ জানান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। প্রধান বিচারপতির কনফারেন্স রুমে আয়োজিত মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে লেখক ও নির্মাতা সাদাত হোসাইন, অন্যপ্রকাশের স্বত্বাধিকারী মাজহারুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমদ ভূঞা, হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী, স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন, রিসার্চ এন্ড রেফারেন্স অফিসার হাসান...
	প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, বই তাঁর খুব প্রিয়সঙ্গী সব সময়ই, যেকোনো বই। ‘বলা বাহুল্য’ শিরোনামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে আজ সোমবার বিকেলে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।  ‘বলা বাহুল্য’ বইয়ের লেখক সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার (জেলা ও দায়রা জজ) হাসানুজ্জামান রিপন, এটি তাঁর লেখা প্রথম গ্রন্থ। প্রধান বিচারপতি গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন। প্রধান বিচারপতির সম্মেলনকক্ষে বেলা তিনটায় গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেন, গ্রন্থের গুরুদক্ষিণা অধ্যায় পড়ার মধ্য দিয়ে শুভসূচনা হয় বইটি পড়ার। সেখানে একাধারে বিচারক, শিক্ষক, দার্শনিক ও সাহিত্যিক হাসানুজ্জামান রিপনের (লেখক) সঙ্গে তাঁর নতুন করে পরিচয় হলো। এত দিন পরিচিত ছিলেন বিচারক হিসেবে। প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘বই আমার খুব প্রিয়সঙ্গী সব সময়, যেকোনো বই। যখন...
	কোভিড–পরবর্তী সময়ে বিশ্ব অর্থনীতি সংকটের মধ্যে পড়ে। বাংলাদেশেও প্রবলভাবে আছড়ে পড়ে সেই সংকটের ঢেউ। কিন্তু আমাদের দেশ বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এর প্রধান কারণ বিগত সরকার যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জয়গান গাইছিল, তার ভেতর ফাঁকি ছিল। লেখক বিরূপাক্ষ পাল এ বইয়ে দেখিয়েছেন, ঢাকঢোল পিটিয়ে উন্নয়ন–বন্দনার অন্তরালে থেকে কীভাবে একটা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ও তার মদদপুষ্ট একদল লুটেরা ব্যবসায়ী অর্থনৈতিক খুঁটিগুলো খেয়ে ফেলেছ, দেশকে দাঁড় করিয়েছে কঙ্কাল কাঠামোর ওপর। অর্থ খাতের লুণ্ঠন ও ব্যাংক খাতের দুর্নীতির কবলে পড়ে প্রায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে গোটা দেশ। কয়েকটি মাফিয়া পরিবারের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে পুরো ব্যাংক খাত। এতে সহায়তা করে একশ্রেণির পুলিশ, গোয়েন্দা ও আমলারা। এ সুযোগে বাড়তে থাকে ঋণখেলাপি, গোপনে বিদেশে পাচার হতে থাকে বিপুল টাকা। রাজস্ব আয় কমে...
	জুলাই অভ্যুত্থানের পর দেশব্যাপী চলছে পলিটিক্যাল ক্যাকোফোনি (রাজনৈতিক কোলাহল), সেই সঙ্গে আছে নানা কনস্টিটিউশনাল কনানড্রামও (সাংবিধানিক ধাঁধা)। তৈরি হয়েছে নানা ধোঁয়াশা। নানা অনিশ্চয়তা এক পাশে রেখে আইন ও সংবিধানের নিবিড় পাঠ নিয়ে দৈনিক পত্রিকায় পাঠকের কাছে হাজিরা দিতেন মিজানুর রহমান খান যদি বেঁচে থাকতেন। এই সময়ে বড্ড প্রয়োজন ছিল তাঁকে।  মিজানুর রহমান খান বাংলাদেশের আইন সাংবাদিকতার এক দিকপাল। প্রায় একা হাতে প্রতিষ্ঠা  করেছিলেন দৈনিক পত্রিকায় আইন ও সংবিধানের ব্যাখ্যার নতুন বেঞ্চমার্ক। জাহিরিপনা থাকত না বরং একাডেমিক নিয়মের নিগড় পেরিয়ে অন্য মাত্রার বিশ্লেষণ নিয়ে আলোকিত করতেন সব পাঠককে, শ্রেণিনির্বিশেষে।কঠিন কথা কঠিন করে না বলে চিনির প্রলেপ দিয়ে প্রকাশের একটা রীতি রাজনীতি সাহিত্য এবং সাংবাদিকতায় অনুশীলিত হয়। স্বৈরাচার না বলে বলা হয় কর্তৃত্ববাদী কিংবা ঘুষ না বলে স্পিডমানি—এমন আরও অনেক। ব্রিটিশ পার্লামেন্টে একসময়...
