পূজার নতুন গান ‘এক জনমে হাজার মরণ’
Published: 27th, January 2025 GMT
নতুন একটি গান নিয়ে আসছেন কণ্ঠশিল্পী বাঁধন সরকার পূজা। ‘এক জনমে হাজার মরণ’ শিরোনামে ফোক ফিউশন ধারার গানটির কথা লিখেছেন রাকিব হাসান রাহুল। অদিত ফিচারিং পূজার নতুন এই গানটি আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি শিল্পীর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে। গানটির মিউজিক ভিডিও পরিচালনা করেছেন সৈকত নাসির।
পূজা বলেন, ‘গানটির গায়কীতে বেশ নতুনত্ব আছে। দর্শক এই সময়ে যে ধরনের গান শুনতে চান এটি তেমনই। ফোক গান আগেও গেয়েছি। কিন্তু এ ধরনের ফোক ফিউশন গাওয়া হয়নি। ভিডিওতেও একেবারে অন্যরকমভাবে আমাকে পাওয়া যাবে। কয়েক দিন আগে এফডিসিতে গানটির ভিডিওর শুটিং হয়েছে। গানটি আমার জন্য বিশেষ একটা গান। আশা করি, শ্রোতারা গানটা পছন্দ করবেন।’
সম্প্রতি কাজী শুভ-পূজার ‘যেদিন আমি থাকব না’ শিরোনামে দ্বৈত গান প্রকাশিত হয়েছে। এই গানটিও শিল্পীর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছিল। এ ছাড়া নতুন আরও কিছু গানের কাজ নিয়েও ব্যস্ত রয়েছেন পূজা।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর, থানায় অভিযোগ
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে একটি মসজিদে ঢুকে ভাঙচুর ও মুসল্লিদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে নেশাগ্রস্ত তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রবিবার (২ নভেম্বর) সকালে মসজিদ কমিটির সভাপতি আশরাফ আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারোমারী বাজার এলাকার উত্তর বাতকুচি ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন বাইতুল নূর জামে মসজিদে হামলা ও আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটে।
আরো পড়ুন:
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে যুবক নিহত
লাকসামে অস্ত্রের মুখে এতিমখানার ৫ গরু লুট, আহত ৮
লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর বাতকুচি গ্রামের জহুর উদ্দিনের তিন ছেলে ফরহাদ মিয়া, রুবেল মিয়া ও ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করেন। তারা ইমাম শফিকুল ইসলামের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আজ থেকে এই মসজিদে আর আযান দেওয়া যাবে না। আমাদের অনুমতি ছাড়া আর আযান হবে না।’ ইমাম এই কথার প্রতিবাদ করলে তারা তাকে ভয়ভীতি দেখান। আত্মরক্ষার্থে ইমাম পালিয়ে গেলে অভিযুক্তরা মসজিদের মাইক সেট, বৈদ্যুতিক বোর্ড, টিনের বেড়াসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন।
এসময় হাবিবুর রহমান ও কাজল মিয়া নামে দুই মুসল্লি বাঁধা দিতে গেলে তাদেরকেও মারধর করেন নেশাগ্রস্তরা। স্থানীয়রা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। পরে আহতদের উদ্ধার করে নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
মসজিদ কমিটির সভাপতি মো. আশরাফ আলী বলেন, “এই ঘটনার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি এবং এ নিয়ে থানায় একটি লখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।”
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।
নালিতাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সোহেল রানা বলেন, “মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/তারিকুল/মাসুদ