বন্দরে পৃথক অভিযান চালিয়ে  বিভিন্ন মামলার ২ সাঁজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের ঘারমোড়া এলাকার মৃত শাহাদুল্লাহ মিয়ার ছেলে বন্দর থানার রুজুকৃত মাদক মামলার ৬ মাসের সাঁজা ও ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামী দ্বীন ইসলাম ওরফে ভূট্টু (৪৬) ও বন্দর থানার কোটপাড়া মসজিদ সংলগ্ন এলাকার নাসির উদ্দিন মিয়ার ছেলে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ৪৯(১)২২ নং মামলার ১ বছরের সাঁজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী মোক্তার হোসেন (৩৬)।

ধৃতদের মধ্যে মাদক মামলার সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী দ্বীন ইসলাম ওরফে ভূট্টুকে রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ছাড়াও অপরধৃত সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী মোক্তার হোসেন  থানা হাজতে আটক আছে।

এর আগে গত শনিবার (১৮ জুলাই) রাতে বন্দর থানার ঘারমোড়া এলাকা থেকে দ্বীন ইসলামকে ও রোববার (১৯ অক্টোবর)  দুপুর ১টায় বন্দর থানার কোটপাড়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে অপর সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী মোক্তার হোসেনকে  গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় ।

থানার তথ্য সূত্রে আরো জানা গেছে,  বন্দর থানার উপ পরিদর্শক ইদ্রিস আলীসহ সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঘারমোড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক মামলার সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী দ্বীন ইসলাম ওরফে ভূট্টুকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

এ ছাড়াও রোববার দুপুরে বন্দর ফাঁড়ির সহকারি উপ পরিদর্শক মোঃ বিরাজসহ সঙ্গীয় ফোর্স বন্দর কোটপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অপর সাঁজাপ্রাপ্ত আসামী মোক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ জ প র প ত আস ম দ ব ন ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বই লিখবেন কারাগারে

ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির কারাবাস শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার। প্যারিসের একটি কারাগারে পাঁচ বছরের কারা ভোগ করতে হবে তাঁকে। কারাগারে যাওয়ার আগে সারকোজি বলেছেন, তিনি ‘ভীত নন’। আর কারাগারে থাকার সময় বই লিখবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

‘অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের’ অভিযোগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ৭০ বছর বয়সী নিকোলা সারকোজিকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন প্যারিসের আদালত। যুদ্ধ-পরবর্তী ফ্রান্সের প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন জোটভুক্ত কোনো দেশের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে কারাগারে যাচ্ছেন তিনি।

২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন সারকোজি। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০০৭ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় তাঁকে নির্বাচন করার জন্য অর্থ দিয়েছিলেন লিবিয়ার তৎকালীন নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি। যদিও সারকোজি নিজেকে ‘নির্দোষ’ বলে দাবি করে আসছেন।

প্যারিসের লা সান্তে নামের একটি কারাগারে নেওয়া হবে সারকোজিকে। এর আগে গতকাল রোববার তিনি ফরাসি সংবাদমাধ্যম লা ত্রিব্যুন দিমঁশকে বলেছেন, ‘কারাগার নিয়ে ভীত নই। সান্তের ফটকেও আমি মাথা উঁচু করেই ঢুকব।’ কারাগারে বিশেষ সুবিধাও চান না বলে জানিয়েছেন।

সারকোজি লা ত্রিব্যুন দিমঁশকে বলেন, কারাগারে থাকার সময় কোনো অভিযোগ অথবা কারও সহানুভূতি নিতে চান না তিনি। তাঁকে উদ্ধৃত করে পত্রিকাটি আরও বলেছে, কারাগারে থাকার সময়টি একটি বই লেখার কাজে ব্যয়ের পরিকল্পনা করেছেন বলে জানিয়েছেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট।

সম্পর্কিত নিবন্ধ