গুঞ্জন উঠেছে ঢাকাই সিনেমায় জুটি বাঁধতে চলেছেন আফরান নিশো এবং শবনম বুবলী। সম্প্রতি একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বুবলীকে এই গুঞ্জনের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। নায়িকা সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তার আগে ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলোর সাফল্য এবং নানা তকমা নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

শবনম বুবলী বলেন, ‘‘সবাই চাই যে, সব সিনেমা থেকে সবাই লাভবান হোক। সুপারহিট, ব্লকবাস্টার, ইন্ডাস্ট্রি হিট; এগুলো দরকার। এই তকমাগুলো আমাদের সিনেমার জন্য পজেটিভ, ইন্ডাস্ট্রির জন্য পজেটিভ, শিল্পীদের জন্য পজেটিভ। কিন্তু যার প্রোডিসার আছেন, টিম আছেন—তারা অবশ্যই সেটা এক্সপেক্ট করেন। সবাই মিলেমিশে যদি একটা সুন্দর সমাধানে আসা যায় সেটা খুব সহজেই আসলে সম্ভব।’’

ঈদুল আজহা উপলক্ষে নির্মিত কোনো সিনেমায় আফরান নিশোর সঙ্গে শবনম বুবলী জুটি বাঁধছেন কিনা? সাংবাদিকদের করা এমন প্রশ্নের উত্তরে বুবলী বলেন, ‘‘আমরা এখনও রোজার ঈদের সিনেমার মুডেই আছি। সামনে সিনমা কখন কার সঙ্গে আসবে, আমার মনে হয় সেটা টিম থেকে বা প্রোডাকশন হাউস থেকে বলে দেবে।’’— বুবলী এই গুঞ্জনকে যেমন উড়িয়ে দেননি আবার সরাসরি হ্যাঁ-ও বলেননি। সুতরাং সত্য জানতে আরও অপেক্ষা করতে হবে বুবলী ও নিশো ভক্তদের।

আরো পড়ুন:

জেলের বন্ধুরা যে প্রশ্ন করেছিলো পরীমনিকে

হাসপাতালে সৃজিত মুখোপাধ্যায়

এই নায়িকা জানান, তিনি এখন ‘জংলি’ মুডে আছেন। আছেন ‘বরবাদ’ মুডেও।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

শনি গ্রহের একাধিক চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের সন্ধান

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের মাধ্যমে শনি গ্রহের আটটি মাঝারি আকারের চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড শনাক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। বর্তমানে মিমাস, এনসেলাডাস, ডায়োন, টেথিস, রিয়া, হাইপেরিয়ন, লাপেটাস ও ফিবি নামের চাঁদগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের তথ্য টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হচ্ছে। তথ্য বিশ্লেষণ করার পাশাপাশি চাঁদগুলোর ওপরে নিয়মিত নজরও রাখছেন বিজ্ঞানীরা।

বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, ডায়োন ও রিয়া চাঁদে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড শনির প্রধান বলয়ের বরফের অনুরূপ। ফিবি চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইড জৈব পদার্থের বিকিরণের মাধ্যমে উৎপন্ন হয়ে থাকে। লাপেটাস ও হাইপেরিয়নের অন্ধকার অঞ্চলে কার্বন ডাই–অক্সাইড দেখা যায়। বরফযুক্ত এসব চাঁদে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থা সম্পর্কে আরও জানতে আগ্রহী বিজ্ঞানীরা।

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন ও তাঁর সহকর্মীরা এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, কঠিন কার্বন ডাই–অক্সাইড সৌরজগতের প্রান্তসীমার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায়। যদিও সেই অবস্থানে কার্বন ডাই–অক্সাইড স্থিতিশীল নয়। আমরা শনির উপগ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইডের অবস্থান জানার মাধ্যমে ভিন্ন পরিবেশ বোঝার চেষ্টা করছি। বিভিন্ন গ্রহে কার্বন ডাই–অক্সাইড কীভাবে আটকে আছে, তা জানার সুযোগ আছে এখানে।

বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শনির চাঁদে আটকে থাকা কার্বন ডাই–অক্সাইড থেকে আদর্শ ল্যাবের মতো তথ্য পাওয়া যাবে। ধারণা করা হচ্ছে, শনি গ্রহের বিভিন্ন চাঁদে কমপক্ষে দুটি পৃথক উৎস থেকে কার্বন ডাই–অক্সাইড তৈরি হয়েছে।

সূত্র: এনডিটিভি

সম্পর্কিত নিবন্ধ