টানা বৃষ্টির কারণে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির নদ-নদী ও ছড়ার পানি দ্রুত বাড়ছে। চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কিছু নিচু এলাকায় প্রবেশ করেছে। বর্তমানে বিপৎসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে চেঙ্গী নদীর পানি। 

এদিকে, দীঘিনালা উপজেলার মেরুং স্টিল ব্রিজ এলাকার দীঘিনালা-লংগদু সড়কে মাইনী নদীর পানি উঠেছে। তবে, এখনো এই সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

ভারী বর্ষণের কারণে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে জেলা সদরের শালবন, সবুজবাগ, কলাবাগান, কুমিল্লাটিলাসহ কয়েকটি চিহিৃত এলাকায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন। 

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রামে বৃষ্টি অব্যাহত, দুর্ভোগ

সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

বুধবার (৯ জুলাই) শালবন এলাকা পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

পরিদর্শনকালে পাহাড় ও এর পদদেশে ঝুঁকিতে বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে অনুরোধ জানানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে উঠতে আহ্বান জানানো হয়।

জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, দুর্যোগপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে যাবেন তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করবে প্রশাসন।

ঢাকা/রূপায়ন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর নদ নদ র প ন

এছাড়াও পড়ুন:

এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

‎রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারের পাশে আবারও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার রাত পৌনে ১১টার দিকে এই ককটেল বিস্ফোরণ হয়। এ ঘটনায় একজন আহত হয়েছেন। তবে তার পরিচয় জানা যায়নি।‎

ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, ‘বুধবার রাত পৌনে ১১টার দিকে বাংলামোটরে রূপায়ণ টাওয়ারের পাশে দুটি পটকা জাতীয় কিছু বিস্ফোরণ করা হয়েছে। কে বা কারা করেছে আমরা তদন্ত করে দেখছি। যারাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।’ ‎

‎এর আগে বাংলামোটর মোড়ে রূপায়ন টাওয়ারের সামনে আরও দুই বার ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। গত ২৩ জুন ও ২ জুলাই একই কায়দায় ককটেল বিস্ফোরণ করা হয়। ভবনটিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপির) কেন্দ্রীয় কার্যালয় রয়েছে। গত ২৩ জুনের এনসিপির চারজন আহত হয়েছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ