শেষ ৩ ওভারে ৩৭ রান নিয়েও ৭ রানে হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
Published: 16th, November 2025 GMT
৩ বলে দরকার ১৫ রান। জ্যাকব ডাফির অফ স্টাম্পের বাইরের বলটাকে সোজা সীমানার বাইরে পাঠালেন রোমারিও শেফার্ড।
২ বলে দরকার ৯। এবার অফ স্টাম্পের বাইরে ডাফির স্লোয়ার। ব্যাটে লাগলই না।
শেষ বলেও ছক্কা কাজে আসত না। শেফার্ড নিলেন ১ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৭০ রানের লক্ষ্যটা ছুঁতে পারল না। ম্যাচটা নিউজিল্যান্ড জিতে গেল ৭ রানে।
শেষ ওভারে ১২ রান দিয়ে মিচেল স্যান্টনারদের উদ্যাপনের কেন্দ্র হয়ে গেলেন ডাফি। ক্রাইস্টচার্চে স্বল্প রানের এই জয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১–০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে নিউজিল্যান্ড।
২৬৯ রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই পিছিয়ে ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অ্যালিক অ্যাথানেজ (৫৮ বলে ২৯) আর কিসি কার্টি (৬৭ বলে ৩২) ধীরগতিতে খেলায় ‘আস্কিং রেট’ বেড়েছে প্রতি মুহূর্তে। শাই হোপের ৪৫ বলে ৩৭ আর শারফেন রাদারফোর্ডের ৬১ বলে ৫৫ রানই যা লড়াইয়ে রেখেছিল দলকে।
৪৭ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান ছিল ৬ উইকেটে ২২৫। তখনও দরকার ১৮ বলে ৪৫ রান। সেখান থেকে শেফার্ড ও জাস্টিন গ্রিভসের সপ্তম উইকেট জুটি ম্যাচে ফেরায় ক্যারিবীয়দের।
৪৮তম ওভারে ১৩ আর ৪৯তম ওভারে ১২ রান তুলে ম্যাচে উত্তেজনা ফেরান দুজন। তবে গ্রিভসের ২৪ বলে ৩৮ আর শেফার্ডের ১৯ বলে ২৬ রান শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট হয়নি। শেষ ৩ ওভারে ৩৭ রান নিয়েও ম্যাচ হেরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের রান ২৬৯–এ পৌঁছায় ড্যারিল মিচেলের ব্যাটে। শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ১১৮ বলে ১১৯ রান করেন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল ১২টি চার ও ২টি ছক্কা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেন ওপেনার ডেভন কনওয়ে—৫৮ বলে ৪৯।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে ১৯ নভেম্বর নেপিয়ারে।
নিউজিল্যান্ড: ৫০ ওভারে ২৬৯/৭ (মিচেল ১১৯, কনওয়ে ৪৯, ব্রেসওয়েল ৩৫; সিলস ৩/৪১)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৫০ ওভারে ২৬২/৬ (রাদারফোর্ড ৫৫, গ্রিভস ৩৮*, হোপ ৩৭; জেমিসন ৩/৫২)।
ফল: নিউজিল্যান্ড জয়ী ৭ রানে।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ড্যারিল মিচেল।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শেষ ৩ ওভারে ৩৭ রান নিয়েও ৭ রানে হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৩ বলে দরকার ১৫ রান। জ্যাকব ডাফির অফ স্টাম্পের বাইরের বলটাকে সোজা সীমানার বাইরে পাঠালেন রোমারিও শেফার্ড।
২ বলে দরকার ৯। এবার অফ স্টাম্পের বাইরে ডাফির স্লোয়ার। ব্যাটে লাগলই না।
শেষ বলেও ছক্কা কাজে আসত না। শেফার্ড নিলেন ১ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৭০ রানের লক্ষ্যটা ছুঁতে পারল না। ম্যাচটা নিউজিল্যান্ড জিতে গেল ৭ রানে।
শেষ ওভারে ১২ রান দিয়ে মিচেল স্যান্টনারদের উদ্যাপনের কেন্দ্র হয়ে গেলেন ডাফি। ক্রাইস্টচার্চে স্বল্প রানের এই জয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১–০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে নিউজিল্যান্ড।
২৬৯ রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই পিছিয়ে ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অ্যালিক অ্যাথানেজ (৫৮ বলে ২৯) আর কিসি কার্টি (৬৭ বলে ৩২) ধীরগতিতে খেলায় ‘আস্কিং রেট’ বেড়েছে প্রতি মুহূর্তে। শাই হোপের ৪৫ বলে ৩৭ আর শারফেন রাদারফোর্ডের ৬১ বলে ৫৫ রানই যা লড়াইয়ে রেখেছিল দলকে।
৪৭ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান ছিল ৬ উইকেটে ২২৫। তখনও দরকার ১৮ বলে ৪৫ রান। সেখান থেকে শেফার্ড ও জাস্টিন গ্রিভসের সপ্তম উইকেট জুটি ম্যাচে ফেরায় ক্যারিবীয়দের।
৪৮তম ওভারে ১৩ আর ৪৯তম ওভারে ১২ রান তুলে ম্যাচে উত্তেজনা ফেরান দুজন। তবে গ্রিভসের ২৪ বলে ৩৮ আর শেফার্ডের ১৯ বলে ২৬ রান শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট হয়নি। শেষ ৩ ওভারে ৩৭ রান নিয়েও ম্যাচ হেরে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের রান ২৬৯–এ পৌঁছায় ড্যারিল মিচেলের ব্যাটে। শেষ ওভারে আউট হওয়ার আগে ১১৮ বলে ১১৯ রান করেন তিনি। তাঁর ইনিংসে ছিল ১২টি চার ও ২টি ছক্কা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেন ওপেনার ডেভন কনওয়ে—৫৮ বলে ৪৯।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে ১৯ নভেম্বর নেপিয়ারে।
নিউজিল্যান্ড: ৫০ ওভারে ২৬৯/৭ (মিচেল ১১৯, কনওয়ে ৪৯, ব্রেসওয়েল ৩৫; সিলস ৩/৪১)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৫০ ওভারে ২৬২/৬ (রাদারফোর্ড ৫৫, গ্রিভস ৩৮*, হোপ ৩৭; জেমিসন ৩/৫২)।
ফল: নিউজিল্যান্ড জয়ী ৭ রানে।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ড্যারিল মিচেল।