2025-11-19@06:18:46 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«ভ টকক ষ»:
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট আয়োজনের জন্য এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তুতি শুরু করেনি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত গণভোট আয়োজনের বিষয়ে সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো নির্দেশনা বা চিঠি পায়নি ইসি সচিবালয়। নির্দেশনা না পেলেও কমিশনের কর্মকর্তারা নিজেরা বিষয়টি নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছেন।রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের জন্য প্রণীত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ১৩ নভেম্বর (গত বৃহস্পতিবার) সরকার এই ঘোষণা দেয়। সেদিন জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশও জারি করা হয়।আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা আগেই দিয়েছে সরকার। সেই লক্ষ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসির প্রস্তুতিও শেষ পর্যায়ে। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও আয়োজন করবে ইসি। এবার সংসদ নির্বাচনে প্রবাসী...
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ আসানে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (২৭ অক্টোবর) নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকার কথা জানান। তিনি জানান, ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি—যার মধ্যে পুরুষদের জন্য রয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং মহিলাদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ। সচিব জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি, যেখানে প্রায় ১২ হাজার ভোটকক্ষ থাকবে। তিনি বলেন, “একটি ভোটকেন্দ্রে গড়ে ৩ হাজার ভোটার থাকবে। এটি 'ক্যাচমেন্ট এরিয়া' হিসেবে ধরা হয়েছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনে এই সংখ্যা সামঞ্জস্য করা হবে।” রাজনৈতিক দল ও পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন,...
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত হয়েছে। সংখ্যাটি আগের বারের চেয়ে ৬১১টি বেশি, তবে ভোটকক্ষ কমছে ১৬ হাজারের মতো।নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এক ব্রিফিংয়ে এবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত সংখ্যাটি জানান।আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন জানিয়ে আখতার আহমেদ বলেন, প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ প্রস্তুতি সম্পন্ন। নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪২ হাজার ৭৬১।দেশের ৬৪টি জেলার ৩০০ আসনে এ ভোটকেন্দ্রগুলোতে পুরুষদের জন্য ভোটকক্ষ থাকবে ১ লাখ ১৫ হাজার ১৩৭টি। নারীদের জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি। সব মিলিয়ে মোট কক্ষের সংখ্যা ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। গড়ে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি ভোটকক্ষ।এ ছাড়া অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র হিসেবে প্রাথমিকভাবে ১৪টি থাকবে বলে জানান ইসি সচিব। সেগুলোর কক্ষসংখ্যা প্রায় ১২...
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা রাখা হয়েছে ৪২ হাজার ৬১৮টি। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। আরো পড়ুন: সারা দেশে ছাত্রশিবিরের ২ দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা ডাকসুর ১২ সম্পাদক পদে একটিতেও নেই ছাত্রদল তিনি বলেন, ‘‘বর্তমানে দেশের ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬১ লাখ ৬১ হাজার ২০১ জন। গড়ে তিন হাজার ভোটারের জন্য একটি কেন্দ্র ধরে কেন্দ্রের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে।’’ ভোটকক্ষের বিষয়ে সচিব বলেন, ‘‘পুরুষদের জন্য ৬০০ জন ধরে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৯টি ভোটকক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে। আর নারীদের জন্য ৫০০ জন ধরে ১ লাখ ২৯ হাজার ১০৭টি কক্ষের সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। সব...
স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে যাঁরা নাট্যচর্চা শুরু করেছিলেন তাঁরা বললেন, শিল্পের জন্য শিল্প নয়। তাঁরা বলতে চাইলেন, শিল্প হবে উদ্দেশ্যমুখী। শিল্প বাঁধনছাড়া স্বতঃস্ফূর্ত, স্বতঃপ্রণোদিত নয়। যেকোনো শিল্পে একটি উপযোগিতা থাকতে হবে। তাঁরা বললেন, শিল্প হোক জীবনযুদ্ধের হাতিয়ার। নাটক হোক রাজনীতিমুক্ত (Let us depoliticise theatre), এই স্লোগানের প্রবক্তা ফরাসি অ্যাবসার্ড নাটকের নাট্যকার ইউজিন আয়োনেস্কো। এই মতের সঙ্গে মিল রেখে থিয়েটার চর্চাকারীরা বললেন, শিল্পের জন্য শিল্প। গত শতকের থিয়েটারের প্রধানতম বিকাশ হলো রাজনীতিকে ঘিরে এর ব্যাপক সম্প্রসারণ। বিশ শতকে নাটকের বিষয়ে, প্রযোজনা ভঙ্গিমায়, মঞ্চের নকশায় ও নাট্য নির্মাণশৈলীতে বিভিন্ন পরিবর্তন দেখা যায়। জনগণের থিয়েটারের ভাবনা নানাভাবে, নানা চিন্তায় আবর্তিত-বিবর্তিত হতে থাকে। সব ভাবনার শুরু, থিয়েটারকে সমাজের সব শ্রেণির মানুষের কাছে নিয়ে যেতে হবে। কেউ কেউ এ সময় খুব স্পষ্ট করে বলেছেন, একটা রাজনৈতিক দর্শনকে সামনে রেখেই...
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের দিন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের কার্যক্রমের জন্য নীতিমালা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার (২৩ জুলাই) ইসি সচিব আখতার আহমেদের সই করা ‘নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য নীতিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়। নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, ভোটগ্রহণের দিন সাংবাদিকরা মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন। ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের অনুমতি পাবেন। তবে তারা গোপন কক্ষে প্রবেশ কিংবা সেখানকার কোনো ছবি তুলতে পারবেন না। এছাড়া ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করাও নিষিদ্ধ থাকবে। আরো পড়ুন: যদি কোনোদিন জেলে যেতে হয়, সেখানে উঁচু কমোড পাব? এসটিভি বায়ান্নর যাত্রা শুরু সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে আবেদন করে ইসি সচিবালয় ও রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে পাস কার্ড, মোটরসাইকেল ও গাড়ির স্টিকার...
রক্তকরবী নাটকের আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে শত-সহস্র, অযুত-নিযুতবার, অযুত-নিযুতভাবে। এসব আলোচনা-সমালোচনায় দেশজ শিল্পানুষঙ্গ কালেভদ্রে থাকলেও পরাশ্রয়ী শিল্পশাস্ত্রের নানা কৌশল প্রয়োগের আধিক্য রবীন্দ্রনাথ কিংবা রক্তকরবীকে স্বতন্ত্র মহিমায় উত্তীর্ণ করে পাঠকের মন থেকে এরূপ ভ্রান্তি-বিভ্রান্তির অপনোদন ঘটাতে রবীন্দ্রনাথেরই শরণাপন্ন হই আমরা। রক্তকরবী প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ বলেন: “কর্ষণজীবী এবং আকর্ষণজীবী এই দুই জাতীয় সভ্যতার মধ্যে একটা বিষম দ্বন্দ্ব আছে, এ সম্বন্ধে বন্ধুমহলে আমি প্রায়ই আলাপ ক’রে থাকি। কৃষিকাজ থেকে হরণের কাজে মানুষকে টেনে নিয়ে কলিযুগ কৃষিপল্লীকে কেবলি উজাড় ক’রে দিচ্ছে। তাছাড়া, শোষণজীবী সভ্যতার ক্ষুধা-তৃষ্ণা দ্বেষ-হিংসা, বিলাস বিভ্রম সুশিক্ষিত রাক্ষসেরই মতো।” তাঁর এ বক্তব্যেই রক্তকরবীর দ্বন্দ্ব চিহ্নিত। রক্তকরবী প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ আরও বলেন: “রাম হ’লো আরাম, শান্তি; রাবণ হ’লো চীৎকার, অশান্তি। একটিতে নবাঙ্কুরের মাধুর্য্য, পল্লবের মর্মর, আর-একটিতে শান বাঁধানো। রাস্তার উপর দিয়ে দ্বৈত রথের বীভৎস শৃঙ্গধ্বনি। কিন্তু তৎসত্ত্বেও...
