বিএনপি নেতা আনিসুল ইসলাম সানির ফুপুর ইন্তেকাল
Published: 24th, August 2025 GMT
জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি'র সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনিসুল ইসলাম সানির ফুপু হালিমা খাতুন আর নেই।
উত্তর কাঠাদিয়া শিমুলিয়া এলাকা নিবাসী মরহুম সিদ্দিক বেপারীর স্ত্রী হালিমা খাতুন বার্ধক্য জনিত কারণে শনিবার (২৩ আগস্ট) দুপুর ২ টায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
তিনি ৩ ছেলে ৩ মেয়ে ও নাতি-নাতনী সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শনিবার বাদ এশা উত্তর কাঠাদিয়া শিমুলিয়া বায়তুল মামুর মিনার জামে মসজিদে জানাজা শেষে উত্তর কাঠাদিয়া শিমুলিয়া কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
জানাযায় উপস্থিত ছিলেন জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি'র সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আনিসুল ইসলাম সানি, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাসাসের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম রিপন,নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ মাগফুর ইসলাম পাপন, কাশীপুর ইউনিয়ন জাসাসের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রহিম হোসেন বাবুল, কাঠাদিয়া শিমুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সহসভাপতি মোজাম্মেল শেখ, মোঃ ইকবাল হোসেন বুলু, সাধারণ সম্পাদক মহসিন বেপারী, যুগ্ম সম্পাদক সিরাজ বেপারী, ১নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি মতিউর রহমান দেওয়ান, ৪নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি স্বপন ফকির, সহসভাপতি টিটু মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক নূর ইসলাম শেখসহ এলাকার গণমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচন আসলেই ধর্মকে ব্যবহারের চেষ্টা দেখা যায় : সালাহউদ্দিন আহমেদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আমরা লক্ষ্য করি নির্বাচন এলেই একটি রাজনৈতিক দল তারা রাজনৈতিক স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করে জাতির মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করতে চায়।
যারা ফিৎনা তৈরি করে বাংলাদেশের মুসলমানদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায় তাদের কাছ থেকে আমাদেরকে সাবধান হতে হবে। রাজনৈতিক কারণে কেউ বক্তব্য দিতেই পারে, সেটাকে স্বাগত জানাই।
তবে কেউ যেন আমাদের দ্বীনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে না পারে। শনিবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ শহরে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে হেফাজতে ইসলামের উদ্যোগে আজমতে সাহাবা মহাসম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এখানে বয়ান করার যোগ্যতা আমার নেই। আমি এখানে এসেছি বিশিষ্ট আলেম যারা এখানে এসেছেন তাদের বক্তব্য শোনার জন্য। যারা ইসলামকে নিয়ে রাজনীতি করেনা তারা এখানে আছে।
যারা দীনকে আগে এবং দুনিয়াকে পরে মনে করেন, তারাই এখানে আছেন। একারণে আমি এখানে এসেছি। বাংলাদেশের ৯২ শতাংশ মানুষ মুসলমান। আমরা মদিনার ইসলামকে বিশ্বাস করি। আমরা আমাদের নবীর (সাঃ) ইসলামকে বিশ্বাস করি। আমরা মওদুদির ইসলামে বিশ্বাস করি না।
তিনি বলেন, হাসিনার সরকার ইসলাম বিদ্বেষী ছিল, মুসলিম বিদ্বেষী ছিল। তারা আলেমদের নির্যাতন করেছে। আল্লাহর হুকুমে কীভাবে তাদের রাজনীতির অবসান হয়েছে আমরা তার সাক্ষী।
আমরা যেন এমন ভাবে রাজনীতি করি যার মাধ্যমে আওয়ামী অপরাজনীতি বিলুপ্ত হয়। বাংলাদেশে আদর্শিক রাজনীতি কয়েম করবো আমরা।
জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মুফতি মনির হোসাইন কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির জুনায়েদ আল হাবীব আল, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, মহানগর বিএনপির আহবায়ক সাখাওয়াত হোসেন খানসহ হেফাজতে ইসলাম ও বিএনপির নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।