রাশিয়ায় ৭.১ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা
Published: 13th, September 2025 GMT
রাশিয়ার পূর্ব উপকূলে ৭ দশমিক ১ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের কারণে সুনামির ঝুঁকি রয়েছে। এ কারণে জারি করা হয়েছে সতর্কতা।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দেশটির কামচাটকা অঞ্চলে ভূমিকম্প আঘাত হানে। খবর রয়টার্সের।
আরো পড়ুন:
আকাশসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগে রুশ ড্রোন ধ্বংস করল পোল্যান্ড
ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ফের যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন ইউরোপের নেতারা
জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস জানায়, ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার (৬.
প্রতিবেদনে বলা হয়, পরিস্থিতি এখনও পর্যবেক্ষণের মধ্যে রয়েছে, তবে এখন পর্যন্ত কোনো গুরুতর ক্ষয়ক্ষতির বা মানুষের আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
এর আগে গত ৩০ জুলাই কামচাটকাতে ৮.৮ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে, যা রাশিয়ার ইতিহাসে অন্যতম শক্তিশালী ভূমিকম্প হিসেবে বিবেচিত। এই ভূমিকম্পের ফলে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছিল, তবে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
ঢাকা/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ভ ম কম প ভ ম কম প
এছাড়াও পড়ুন:
মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর, থানায় অভিযোগ
শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে একটি মসজিদে ঢুকে ভাঙচুর ও মুসল্লিদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে নেশাগ্রস্ত তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় রবিবার (২ নভেম্বর) সকালে মসজিদ কমিটির সভাপতি আশরাফ আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বারোমারী বাজার এলাকার উত্তর বাতকুচি ফরেস্ট অফিস সংলগ্ন বাইতুল নূর জামে মসজিদে হামলা ও আসবাবপত্র ভাঙচুরের ঘটনাটি ঘটে।
আরো পড়ুন:
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে যুবক নিহত
লাকসামে অস্ত্রের মুখে এতিমখানার ৫ গরু লুট, আহত ৮
লিখিত অভিযোগে জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার উত্তর বাতকুচি গ্রামের জহুর উদ্দিনের তিন ছেলে ফরহাদ মিয়া, রুবেল মিয়া ও ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করেন। তারা ইমাম শফিকুল ইসলামের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আজ থেকে এই মসজিদে আর আযান দেওয়া যাবে না। আমাদের অনুমতি ছাড়া আর আযান হবে না।’ ইমাম এই কথার প্রতিবাদ করলে তারা তাকে ভয়ভীতি দেখান। আত্মরক্ষার্থে ইমাম পালিয়ে গেলে অভিযুক্তরা মসজিদের মাইক সেট, বৈদ্যুতিক বোর্ড, টিনের বেড়াসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন।
এসময় হাবিবুর রহমান ও কাজল মিয়া নামে দুই মুসল্লি বাঁধা দিতে গেলে তাদেরকেও মারধর করেন নেশাগ্রস্তরা। স্থানীয়রা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। পরে আহতদের উদ্ধার করে নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
মসজিদ কমিটির সভাপতি মো. আশরাফ আলী বলেন, “এই ঘটনার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি এবং এ নিয়ে থানায় একটি লখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।”
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পাওয়া যায়নি।
নালিতাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সোহেল রানা বলেন, “মসজিদে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/তারিকুল/মাসুদ