বরিশালের উজিরপুরে বাসচাপায় ইমরান শিকদার (১৫) নামের এক স্কুলছাত্র নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মেজর এম এ জলিল সেতুতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইমরান বাবুগঞ্জ উপজেলার রাকুদিয়া গ্রামের সেলিম শিকদারের ছেলে ও স্থানীয় জামেনা খাতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

আরো পড়ুন:

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল বাবার, গুরুতর আহত ছেলে

সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় জাবিতে শোক

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উজিরপুরের ইচলাদী বাসস্ট্যান্ড থেকে মোটরসাইকেলযোগে বাবুগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল ইমরান। পথিমধ্যে বিপরীত দিকে থেকে আসা একটি বাস মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে আহত হয় ইমরান। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

উজিরপুর মডেল থানার ওসি মো.

আব্দুস সালাম বলেন, ‘‘এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’’

ঢাকা/পলাশ/রাজীব

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন ন হত ইমর ন

এছাড়াও পড়ুন:

মুন্সীগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন গ্রেপ্তার

মুন্সীগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন মল্লিককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। তার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, ডাকাতি, বোমাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে ১৯টি মামলা রয়েছে।

রবিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার যশলং এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সন্ধ্যায় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র‍্যাব-১১। 

আরো পড়ুন:

নোয়াখালীতে ৯ কোটি টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংকের ব্যবস্থাপক গ্রেপ্তার

হারুন ও বেনজীর পরিবারের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

মিল্টন সদর উপজেলার মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের পূর্ব মাকহাটি গ্রামের বারেক মল্লিকের ছেলে।

র‍্যাব জানায়, মিল্টন দীর্ঘদিন ধরে নিজ এলাকায় ক্যাডার বাহিনী নিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। কখনো অস্ত্রের মহড়া, কখনো চাঁদাবাজি, কখনো বিস্ফোরণ ঘটিয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করাই ছিল তার নিয়মিত কৌশল। গত ৩১ অক্টোবর যৌথ বাহিনীর অভিযানে তার বাড়ি থেকে সাতটি তাজা ককটেল এবং দুটি সুইচ গিয়ার চাকু উদ্ধার হয়। তার দুই সহযোগীকে আটক করা হয়। 

চর এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে মিল্টন মল্লিক দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি অস্ত্র মজুত করে রেখেছিলেন। র‍্যাব-১১ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে টঙ্গীবাড়ী থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।

মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) সজিব দে বলেন, ‍“রবিবার সন্ধ্যায় র‍্যাব মিল্টনকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমাদের রেকর্ডে তার বিরুদ্ধে ১৯টি মামলার তথ্য রয়েছে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।” 

ঢাকা/মিলন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ