গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগতীরে হাজারো মুসল্লির অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো তাবলিগের শুরায়ে নেজাম বা মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমার আখেরি মোনাজাত। আজ বুধবার দুপুরে বাংলাদেশি মাওলানা জোবায়ের আহমেদ এ মোনাজাত পরিচালনা করেন। এর মাধ্যমেই শেষ হলো মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের এবারের ইজতেমা।

এর আগে আজ ফজরের নামাজের পর ভারতের শীর্ষ মুরব্বি মো.

ফারুকের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তৃতীয় দিন বা শেষ দিনের ইজতেমার কার্যক্রম। তাঁর বয়ান বাংলায় অনুবাদ করেন বাংলাদেশের মাওলানা আমানুল হক। এরপর নসিহতমূলক বয়ান অনুষ্ঠিত হয়। এ বয়ান শেষে দুপুর ১২টা ৯ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়। মোনাজাত শেষ হয় ১২টা ২৮ মিনিটে।

প্রথম ধাপের মতো এবারও মোনাজাতে অংশ নিয়েছেন রাজধানী ঢাকা, তার আশপাশের এলাকাসহ দূরদূরান্তের হাজারো মুসল্লি। মোনাজাতে মাওলানা জোবায়ের দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করেন। এ সময় মোনাজাতে অংশ নেওয়া হাজারো মুসল্লি দুহাত তুলে মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। কেঁদে কেঁদে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। তাঁদের ‘আমিন’ ‘আমিন’ ধ্বনিতে মুখর হয়ে ওঠে চারপাশ।

গতকাল মঙ্গলবার দুপুরেই মোনাজাতের সময় ঘোষণা করেছিলেন ইজতেমা আয়োজকেরা। সে হিসাবে গতকাল রাত ও আজ বুধবার সকালে বিক্ষিপ্তভাবে ইজতেমা মাঠের দিকে আসতে থাকেন মুসল্লিরা। তবে এ ধাপে জায়গা ফাঁকা থাকায় বেশির ভাগ মুসল্লিই অবস্থান করেন ইজতেমা মাঠের ভেতর। মাঠের বাইরে সড়কে মানুষের তেমন ভিড় ছিল না।

আখেরি মোনাজাতে অংশ নেন অসংখ্য মুসল্লি

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ইজত ম

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসব ঘুরে প্রেক্ষাগৃহে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

কৈশোর পেরোনোর আগেই শাহানাবাড়ির মেয়ে দীপার বিয়ে হয়ে যায়। স্বামীর নির্যাতনের জাল ছিঁড়ে নিজের মতো করে বাঁচতে চেয়েছেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের পটভূমিতে দীপার বেঁচে থাকার লড়াইয়ের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে বাড়ির নাম শাহানা।

সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত বাড়ির নাম শাহানায় দীপা চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনান সিদ্দিকা। ছবিটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে কমলা কালেক্টিভ ও গুপী বাঘা প্রোডাকশন্স লিমিটেড।

নির্মাণের বাইরে লীসা গাজী লেখক, নাট্যকর্মী হিসেবে পরিচিত

সম্পর্কিত নিবন্ধ