টানা দু’বার বিপিএলের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফরচুন বরিশাল। দু’বারই দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তামিম ইকবাল। বিপিএল জুড়ে তামিম-মাহমুদউল্লাহদের সমর্থন দিতে গ্যালারিতে ছিল দর্শক। এমনকি গতকালও বরিশাল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আনন্দ উল্লাস হয়েছে রাজধানীতে।  

বরিশালবাসীর বিপিএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দ বাড়িয়ে দিতে রোববার বিপিএলের শিরোপা নিয়ে বরিশালে যাবেন তামিম ইকবালরা। 

ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে তামিম ট্রফি নিয়ে বরিশালে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি জানান, এবার তারা বরিশালে যাবেন। সব ঠিক থাকলে ৯ তারিখই বরিশালে যাবেন তারা। সঙ্গে নিয়ে যাবেন বিপিএলের ট্রফি। 

তবে তামিমরা বরিশালের উদ্দেশ্যে কখন যাবেন, কতক্ষণ থাকবেন, কোথায় ভক্তদের সঙ্গে বিপিএলের শিরোপা নিয়ে উদযাপন করবেন তা জানা যায়নি। তবে বরিশালের টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে জানা গেছে, রোববার বরিশালে যাবেন ফরচুনের ক্রিকেটাররা। ফ্লাইট রিজার্ভ করে যাবেন এবং চলে আসবেন। সেখানে দুই ঘণ্টার মতো থাকতে পারেন তামিমরা। 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ত ম ম ইকব ল ব প এল র

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ