খেতাবপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বীর মুক্তিযোদ্ধা-প্রথম প্রতিস্থাপনযোগ্য কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড-এক্সএআই উদ্ভাবিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট কী—জেনে নিন
Published: 20th, March 2025 GMT
১. আন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘের কততম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন?
ক. ৭ম
খ. ৮ম
গ. ৯ম
ঘ. ১০ম
উত্তর: গ. ৯ম
২. সম্প্রতি ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) সদস্যপদ ফিরে পেয়েছে—
ক. সিরিয়া
খ. বুরকিনা ফাসো
গ. আলবেনিয়া
ঘ. উজবেকিস্তান
উত্তর: ক. সিরিয়া (ওআইসির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৫৭)
আরও পড়ুনএসএসসি ২০২৫-এর একটি পরীক্ষা পেছাল, নতুন রুটিনে কোন পরীক্ষা কবে২ ঘণ্টা আগে৩.
রামসাগর জাতীয় উদ্যান কোন জেলায় অবস্থিত?
ক. শেরপুর
খ. নীলফামারী
গ. দিনাজপুর
ঘ. হবিগঞ্জ
উত্তর: গ. দিনাজপুর
৪. বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বন ‘টেংরাগিরি বনাঞ্চল’ কোন জেলায় অবস্থিত?
ক. কক্সবাজার
খ. ভোলা
গ. সাতক্ষীরা
ঘ. বরগুনা
উত্তর: ঘ. বরগুনা
৫. বাংলাদেশে কয়টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আছে?
ক. ৫টি
খ. ৭টি
গ. ৮টি
ঘ. ১০টি
উত্তর: ঘ. ১০টি
আরও পড়ুনএকসময় পোশাক কারখানায় কাজ করতেন, এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিসার১৯ মার্চ ২০২৫৬. মুক্তিযুদ্ধে একমাত্র বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীভুক্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা—
ক. ইউ কে চিং মারমা
খ. সুকান্ত চাকমা
গ. কাঁকন বিবি
ঘ. মং ছেন লা
উত্তর: ক. ইউ কে চিং মারমা
৭. কার নেতৃত্বে আলীগড় আন্দোলন শুরু হয়?
ক. স্যার সৈয়দ আহমদ খান
খ. সৈয়দ আমীর আলী
গ. মওলানা আজাদ
ঘ. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
উত্তর: ক. স্যার সৈয়দ আহমদ খান
৮. কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন—
ক. ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড
খ. মেলানি জোলি
গ. মার্ক কার্নি
ঘ. বিল ব্লেয়ার
উত্তর: গ. মার্ক কার্নি
৯. ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস’ পালিত হয়—
ক. ২০ মার্চ
খ. ১৮ মার্চ
গ. ১০ মার্চ
ঘ. ৬ মার্চ
উত্তর: গ. ১০ মার্চ
১০. আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (ICC) সর্বশেষ সদস্যদেশ—
ক. ইরিত্রিয়া
খ. ইউক্রেন
গ. আর্জেন্টিনা
ঘ. সোমালিয়া
উত্তর: খ. ইউক্রেন (১২৫তম সদস্য)
আরও পড়ুনতিন বছর পর সমবায় অধিদপ্তরের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি, পদ ৫১১ ২ ঘণ্টা আগে১১. নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল গঠিত হয়—
ক. ১৯৯৭ সালে
খ. ২০০০ সালে
গ. ২০০২ সালে
ঘ. ২০০৫ সালে
উত্তর: খ. ২০০০ সালে
১২. বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় (এলডিসি) যুক্ত হয়—
ক. ১৯৭২ সালে
খ. ১৯৭৭ সালে
গ. ১৯৭৩ সালে
ঘ. ১৯৭৫ সালে
উত্তর: ঘ. ১৯৭৫ সালে
১৩. ইলন মাস্কের মালিকানাধীন এক্সএআই উদ্ভাবিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট—
ক. গ্রোক
খ. ক্লাউড
গ. পো
ঘ. ক্যারেক্টার এআই
উত্তর: ক. গ্রোক
১৪. মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করা রদ্রিগো দুতার্তে কোন দেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট?
ক. মেক্সিকো
খ. ফিলিপাইন
গ. লাওস
ঘ. গুয়েতেমালা
উত্তর: খ. ফিলিপাইন
১৫. বিশ্বে প্রথম প্রতিস্থাপনযোগ্য কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড—
ক. পাম্পআপ
খ. বিটাকোর
গ. বিটাহার্ট
ঘ. বাইভাকোর
উত্তর: ঘ. বাইভাকোর
১৬. ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত সাংহাই কো–অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সদস্যরাষ্ট্র কয়টি?
ক. ৯টি
খ. ১২টি
গ. ১৪টি
ঘ. ১৫টি
উত্তর: ক. ৯টি
১৭. চীনের সহযোগিতায় নির্মিত চ্যাঙ্কে বন্দর কোন দেশে অবস্থিত?
ক. চিলি
খ. পেরু
গ. কলোম্বিয়া
ঘ. ভেনিজুয়েলা
উত্তর: খ. পেরু
১৮. বাংলাদেশে প্রথম অর্থনৈতিক শুমারি অনুষ্ঠিত হয়—
ক. ১৯৭৬ সালে
খ. ১৯৮২ সালে
গ. ১৯৮৬ সালে
ঘ. ১৯৮৮ সালে
উত্তর: গ. ১৯৮৬ সালে
১৯. বিরোধপূর্ণ নাগরনো কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে কোন দুটি দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েছে—
ক. ভারত, চীন
খ. আফগানিস্তান, পাকিস্তান
গ. চীন, দক্ষিণ কোরিয়া
ঘ. আর্মেনিয়া, আজারবাইজান
উত্তর : ঘ. আর্মেনিয়া, আজারবাইজান
২০. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অবদান রাখায় এ বছর স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন—
ক. মেহেদী হাসান খান
খ. জামাল নজরুল ইসলাম
গ. ড. মাকসুদুল আলম
ঘ. সেঁজুতি সাহা
উত্তর : খ. জামাল নজরুল ইসলাম
* লেখক: শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আরও পড়ুনগ্রামীণ ব্যাংক–প্রবাসীদের আর্থিক সেবা প্ল্যাটফর্ম-প্রথম নারী ফরেস্টার-বৃহত্তম স্থলবন্দর কোনটি—জেনে নিন১৩ মার্চ ২০২৫উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেভাবে সুষ্ঠু ভোটে বাধা হতে পারে
বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে নির্বাচনপ্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জ রয়েছে, সেখানে এআইয়ের (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার এক নতুন ধরনের হুমকি নিয়ে এসেছে। এটি শুধু প্রচলিত কারচুপির পদ্ধতিগুলোকেই আরও সফিসটিকেটেড বা কৌশলী করে তুলবে না; বরং আমাদের গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি যে জনগণের বিশ্বাস, সেটিই নষ্ট করে দিতে পারে।
নির্বাচনে এআইয়ের প্রভাব কোনো কাল্পনিক গল্প নয়, এটি একটি বাস্তব ঝুঁকি। এআই-চালিত টুলগুলো ব্যবহার করে রাজনৈতিক নেতা বা কর্মকর্তাদের অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য ‘ডিপফেক’ (ভুয়া অডিও, ভিডিও এবং ছবি) তৈরি করা সম্ভব।
এই ডিপফেকগুলো সহজেই মিথ্যা কেলেঙ্কারি ছড়াতে পারে, যা ভোটারদের বিভ্রান্ত করে তাঁদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে সক্ষম। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এআই-চালিত বটগুলো সেকেন্ডের মধ্যে এমন সব মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিতে পারে, যা একটি রাজনৈতিক দলের জন্য ব্যাপক জনসমর্থনে বা বিরোধিতায় ভূমিকা রাখতে পারে।
যখন জনগণ দেখতে পাবে, তারা যা দেখছে বা শুনছে, তার মধ্যে কোনটা আসল আর কোনটা নকল, তা বোঝা কঠিন, তখন স্বাভাবিকভাবেই তাদের মধ্যে সংবাদমাধ্যম, নির্বাচন কর্তৃপক্ষ এবং পুরো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বিষয়ে সন্দেহ ঢুকে যাবে। এটি একটি দেশের স্থিতিশীলতার জন্য দীর্ঘমেয়াদি হুমকি।
এআই অ্যালগরিদমগুলো বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করে নির্দিষ্ট ভোটারদের লক্ষ করে তাদের ব্যক্তিগত আগ্রহ ও দুর্বলতা অনুযায়ী রাজনৈতিক বার্তা পাঠাতে পারে। এই ‘মাইক্রো টার্গেটিং’-এর মাধ্যমে ভোটারদের মনোভাবকে প্রভাবিত করা বা নির্দিষ্ট গোষ্ঠীকে ভোটদানের সময় বা স্থান সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দিয়ে তাদের ভোটদান থেকে বিরত রাখাও সম্ভব।
আমাদের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখতে হলে এই নতুন প্রযুক্তির ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে সচেতন হতে হবে এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে হবেএআই শুধু মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, এটি নির্বাচনী পরিকাঠামোর ওপর সাইবার হামলাও জোরদার করতে পারে। এআই-চালিত টুলগুলো আরও সফিসটিকেটেড ফিশিং আক্রমণ তৈরি করে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে বা এমন ম্যালওয়্যার তৈরি করতে পারে, যা প্রচলিত নিরাপত্তাব্যবস্থা এড়িয়ে যেতে সক্ষম। এ ধরনের আক্রমণ ভোটার ডেটাবেজ বা ভোটিং মেশিনকে লক্ষ্য করে করা যেতে পারে। সেটি নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন বা পুরো প্রক্রিয়াকে বিঘ্নিত করতে পারে।
প্রশ্ন হচ্ছে, এই বিপত্তির সমাধান কী? এ প্রশ্নের জবাব হিসেবে প্রথমেই মনে রাখা দরকার, এই গুরুতর চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় একটি সমন্বিত ও কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন। এখানে এক্সপ্লেইনেবল এআই (এক্সএআই) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এআই মডেলের সিদ্ধান্তগুলো মানুষের কাছে বোধগম্য করে তোলে এক্সএআই। এটি এআইয়ের স্বচ্ছতা বাড়ায়।
ডিপফেক শনাক্তকরণ: এক্সএআই ব্যবহার করে এমন টুল তৈরি করা সম্ভব, যা কেবল ডিপফেক শনাক্ত করে না; বরং কেন একটি বিষয়বস্তু জাল বলে চিহ্নিত হয়েছে, তার বিস্তারিত ব্যাখ্যাও দেয়। এর ফলে মানব ফ্যাক্ট-চেকাররা বিশ্লেষণ যাচাই করতে পারেন এবং জনগণের আস্থা তৈরি হয়।
প্রচারণার নিরীক্ষা: এক্সএআই রাজনৈতিক প্রচারণায় এআই ব্যবহারের নিরীক্ষা করতে পারে। এটি বিশ্লেষণ করে দেখাতে পারে, কীভাবে একটি অ্যালগরিদম তার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা পক্ষপাতদুষ্ট বা কারসাজিমূলক টার্গেটিং কৌশলগুলো প্রকাশ করতে সাহায্য করে।
নিরাপত্তা বৃদ্ধি: সাইবার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এক্সএআই হুমকির শনাক্তকরণ সিস্টেমকে উন্নত করতে পারে। এটি ব্যাখ্যা করতে পারে, কেন একটি নির্দিষ্ট কার্যকলাপকে ক্ষতিকর বলে মনে করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়া নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের দ্রুত এবং কার্যকরভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে সাহায্য করে।
অংশগ্রহণকারীদের করণীয়: এআইয়ের হুমকি মোকাবিলায় সব গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণকারীকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলো এবং নেতাদের প্রকাশ্যে প্রতিশ্রুতি দিতে হবে, তাঁরা প্রতারণামূলক এআই জেনারেটেড কনটেন্ট বা ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রচারে জড়িত হবেন না। তাঁদের উচিত এআইয়ের যেকোনো বৈধ ব্যবহার সম্পর্কে স্বচ্ছ থাকা এবং এআই জেনারেটেড কনটেন্টে সুস্পষ্ট লেবেল ব্যবহার করা। দ্বিতীয়ত, নির্বাচন কমিশনকে রাজনৈতিক প্রচারে এআই ব্যবহারের বিষয়ে সুস্পষ্ট নিয়ম ও প্রবিধান তৈরি এবং প্রয়োগ করতে হবে। তাদের উচিত এআই-চালিত টুলগুলোতে বিনিয়োগ করা এবং ভোটারদের সচেতন করার জন্য বড় আকারের প্রচার চালানো।
এ ছাড়া একটি যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন দল গঠন করা প্রয়োজন, যারা নির্বাচনের আগপর্যন্ত কমিশনকে এআই এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে নিরবচ্ছিন্ন সহায়তা দেবে। তৃতীয়ত, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সংবাদমাধ্যম এবং সুশীল সমাজকে এআইয়ের হুমকি সম্পর্কে তথ্য আদান-প্রদান করতে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে পড়লে তা দ্রুত মোকাবিলা করার জন্য একটি সুস্পষ্ট প্রটোকল স্থাপন করা জরুরি। সংবাদমাধ্যম এবং সুশীল সমাজের উচিত ফ্যাক্ট-চেকিং এবং জনগণের মধ্যে মিডিয়া লিটারেসি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা।
আমাদের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখতে হলে এই নতুন প্রযুক্তির ঝুঁকিগুলো সম্পর্কে সচেতন হতে হবে এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে হবে। এআইয়ের ক্ষমতা যেমন বিশাল, তেমনি এর অপব্যবহারের বিপদও কম নয়।
জনগণের বিশ্বাস এবং একটি ন্যায্য নির্বাচনের অধিকার নিশ্চিত করতে এখনই আমাদের সবাইকে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো, বাংলাদেশ সরকারের একটি সম্মিলিত গবেষণা ও উন্নয়ন (আরএনডি) দল গঠন করা। এই বিশেষজ্ঞ দল এআই-সম্পর্কিত ঝুঁকিগুলো ক্রমাগত বিশ্লেষণ ও অনুমান করবে এবং দৃঢ় সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করবে।
অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন এআইয়ের সাবেক অধ্যাপক, যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজে অবস্থিত এআরআইটিআইয়ের সাবেক পরিচালক