সিলেটে আট মাসের ব্যবধানে রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতা আকাশ–পাতাল বদলে গেছে। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা যেখানে অনেকটা একতরফাভাবে ‘রাজনৈতিক মাঠ’ দখলে রেখেছেন, তাঁরা এখন লাপাত্তা। অন্যদিকে হামলা, মামলা ও নিপীড়নে ঠিকমতো কর্মসূচি পালন করতে না পারা বিএনপি–জামায়াতের নেতারা এখন ঘটা করে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।

এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা নির্বাচনী প্রচারণার চেয়ে কমিটি গঠন ও দল গোছাতেই ব্যস্ত সময় পার করছেন। এর বাইরে ইসলামি দলগুলোর পাশাপাশি কিছু বাম দল জেলার রাজনীতিতে সক্রিয় আছে। তবে জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের মিত্র দলগুলো অনেকটাই নিষ্ক্রিয় অবস্থায় আছে।

তৎপর বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা

বিএনপির নেতা–কর্মীরা বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের আগে দলের নেতা–কর্মীদের অনেকে হামলা ও মামলার ভয়ে পালিয়ে বেড়াতেন। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অবস্থা বদলেছে। এখন দলটির নেতা–কর্মীরা মাঠপর্যায়ে চাঙা আছেন। জেলা পর্যায়ে দলীয় কার্যালয় না থাকলেও শীর্ষ পর্যায়ের প্রায় সব নেতার বাসায়ই তাঁদের কর্মী–সমর্থকেরা প্রতিদিন ভিড় করছেন। অথচ ৫ আগস্টের আগে এমন দৃশ্য খুব একটা ছিল না।

বিএনপির জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কমিটি আছে। এসব কমিটির নেতা–কর্মীরা সাংগঠনিক কাজের পাশাপাশি জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নিজেদের সমর্থিত সম্ভাব্য মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের পক্ষে তাঁরা এলাকায় সরব আছেন। পোস্টার, ব্যানার ও বিলবোর্ড সাঁটিয়ে তাঁরা সম্ভাব্য প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণাও চালাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রার্থীরা রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নানা আয়োজনে অংশ নিয়ে নিজেদের প্রার্থিতার বিষয়টি জানান দিচ্ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিলেট জেলার ছয়টি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিএনপির বেশ কিছু নেতার নাম বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। এর মধ্যে সিলেট–১ (নগর ও সদর) আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির ও আরিফুল হক চৌধুরী আছেন। সিলেট–২ (ওসমানীনগর ও বিশ্বনাথ) আসনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা তাহসিনা রুশদীর লুনার নাম আলোচনায় আছে।

সিলেট–৩ (দক্ষিণ সুরমা, বালাগঞ্জ ও ফেঞ্চুগঞ্জ) আসনে জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপির কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এম এ সালাম, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক ও সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আবদুল আহাদ খান জামাল তৎপর আছেন।

সিলেট–৪ (গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জ) আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ্ সিদ্দিকী, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আবদুল হাকিম চৌধুরী ও হেলাল উদ্দিন এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিমের নাম শোনা যাচ্ছে।

সিলেট–৫ (কানাইঘাট ও জকিগঞ্জ) আসনে জেলা বিএনপির সহসভাপতি মামুনুর রশীদ মামুন, যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও কানাইঘাট উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আশিক উদ্দিনের নাম শোনা যায়। এ ছাড়া সিলেট–৬ (বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ও জেলা বিএনপির সদস্য ফয়সল আহমদ চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীমের নাম আলোচনায় আছে।

আরও পড়ুনগাইবান্ধায় নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত বিএনপি–জামায়াত, সদস্য সংগ্রহে এনসিপি১৮ এপ্রিল ২০২৫

এ বিষয়ে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এখন বড় আঙ্গিকে কাজ করার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে বড় পরিসরে পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপন, পবিত্র রমজান মাসজুড়ে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল আয়োজনসহ নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সংগঠন গোছানোর পাশাপাশি দলকে নির্বাচনমুখীও করা হচ্ছে। দল সর্বাধিক যোগ্য ও জনপ্রিয় নেতাদের মনোনয়ন নিশ্চিত করবে। যাঁরা মনোনয়ন পাবেন, তাঁদের পক্ষেই সবাই এককাট্টা থাকবেন।

উজ্জীবিত জামায়াত

গণ–অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াতের নেতা–কর্মীরা তৃণমূলে ব্যাপকভাবে সভা–সমাবেশ করছেন। খেলাধুলা, ধর্মীয় ও সামাজিক নানা আয়োজনে যোগ দিয়েও তাঁরা কুশল বিনিময় করছেন। এ ছাড়া জেলার ছয়টি আসনে সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী তৎপরও আছেন।

সিলেট–১ আসনে জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সিলেট–২ আসনে জেলার নায়েবে আমির আবদুল হান্নান, সিলেট–৩ আসনে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লোকমান আহমদ, সিলেট–৪ আসনে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও জৈন্তাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, সিলেট–৫ আসনে জেলার নায়েবে আমির আনোয়ার হোসেন খান ও সিলেট–৬ আসনে ঢাকা মহানগর উত্তরের আমির মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, দলটির সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকা থেকে এমনটাই জানা গেছে।

আরও পড়ুনপঞ্চগড়ে বিএনপি–জামায়াতসহ সবার তৎপরতা নির্বাচনমুখী১২ এপ্রিল ২০২৫

জামায়াত সূত্রে জানা গেছে, আগে নগরের বন্দরবাজার এলাকায় অবস্থিত জামায়াতের কার্যালয় নিয়মিত খোলা যেত না। এ ছাড়া উপজেলা জামায়াতের কার্যালয়গুলো তখন পুরোপুরি বন্ধ ছিল। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এখন জেলা ও উপজেলা কার্যালয়গুলো নিয়মিত খোলা হয়। নেতা–কর্মীরা কার্যালয়ে বসে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

সিলেট জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন প্রথম আলোকে বলেন, সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠ গুছিয়ে এলাকার ভোটারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন। এ ছাড়া কর্মী–সমর্থকেরাও সাংগঠনিক কাজ নিয়ে সক্রিয় আছেন। সবাই এখন উজ্জীবিত।

এনসিপির তোড়জোড় কমিটি গঠনে

সিলেট জেলা ও ১৩টি উপজেলায় এনসিপির কোনো কমিটি গঠিত হয়নি। তবে গত ২২ মার্চ সিলেটে প্রচুর লোকসমাগম ঘটিয়ে দলটি ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে নিজেদের জানান দিয়েছে। এর বাইরে এখন দলটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনে তোড়জোড় শুরু করেছে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার ঢাকায় এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠক হয়। এতে সারা দেশে কমিটি গঠনের তাগিদ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে জেলা ও উপজেলাকেন্দ্রিক কার্যালয় স্থাপনের চিন্তাভাবনা চলছে দলটির। সে অনুযায়ী সিলেট জেলা ও ১৩টি উপজেলায় দলের সংগঠকেরা কাজ শুরু করেছেন।

আরও পড়ুনখুলনায় কেন মুখোমুখি গণ অধিকার ও বৈষম্যবিরোধীরা২৭ মার্চ ২০২৫

এনসিপির সঙ্গে যুক্ত নেতারা বলেন, কমিটি গঠনের ব্যাপারে এক ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জেলা ও উপজেলা আহ্বায়কদের বয়স ৪০ বছরের ওপরে থাকতে হবে। সর্বনিম্ন ৩১ থেকে সর্বোচ্চ ৫১ জন নিয়ে জেলার আহ্বায়ক কমিটি এবং সর্বনিম্ন ২১ থেকে সর্বোচ্চ ৪১ জন নিয়ে উপজেলার আহ্বায়ক কমিটি গঠিত হবে। আগামী ৬ মের ভেতরে কমিটি জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সারা দেশের জেলাগুলোকে এনসিপি ১৯টি অঞ্চলে বিভক্ত করেছে। এর মধ্যে সিলেট অঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলা আছে। দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক অর্পিতা শ্যামা দেব, অনিক রায় ও এহতেশাম হক; যুগ্ম সদস্যসচিব প্রতীম দাশ ও সদস্য নুরুল হুদা জুনেদের নেতৃত্বে সিলেট বিভাগে দলটি সংগঠিত হচ্ছে।

এর মধ্যে নুরুল হুদা জুনেদ সিলেট–৩ আসনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে তাঁর কর্মী–সমর্থকেরা নিশ্চিত করেছেন। নুরুলের বাড়ি সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজারে। এ ছাড়া অর্পিতা শ্যামা দেব ও এহতেশাম হকের মধ্যে যেকোনো একজন সিলেট–১ আসনে দলের প্রার্থী হতে পারেন বলে প্রচারণা আছে।

এ বিষয়ে নুরুল হুদা জুনেদ প্রথম আলোকে বলেন, সাংগঠনিকভাবে সিলেটে এনসিপির সরব ও শক্ত অবস্থান আছে। তবে তাঁরা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রচারণার চেয়ে সাংগঠনিক প্রচারণার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন। এখন জেলা ও উপজেলায় কমিটি গঠনের জন্য কাজ চলছে। নির্বাচন নিয়ে আপাতত তাঁরা ভাবছেন না।

কেউ সরব, কেউ নীরব

আওয়ামী লীগের জেলা ও মহানগরের শীর্ষস্থানীয় ও গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে না। মুঠোফোনও বন্ধ। অনেকেই গ্রেপ্তার এড়াতে আত্মগোপনে আছেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের মিত্র হিসেবে পরিচিত জাতীয় পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), সাম্যবাদী দল, ওয়ার্কার্স পার্টি ও গণতন্ত্রী পার্টির কোনো কর্মসূচি সেই অর্থে দৃশ্যমান নয়।

তবে আন্তর্জাতিক, জাতীয় ও স্থানীয় নানা ইস্যুতে সিলেটে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) তৎপরতা চোখে পড়ছে। এর বাইরে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশ জাসদ ও বাসদের (মার্ক্সবাদী) তৎপরতা আছে।

যোগাযোগ করলে বাসদ সিলেটের আহ্বায়ক আবু জাফর প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যেমন সক্রিয় ছিলাম, তেমনই এখনো আমরা সক্রিয় আছি। জাতীয় ও স্থানীয় নানা ইস্যুতে আমরা বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি পালন করছি।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র উপদ ষ ট ব এনপ র স র জন ত ক ও উপজ ল এনস প র উপজ ল র কর ম র পর য য় অবস থ আবদ ল দলট র করছ ন সদস য গঠন ক সমর থ

এছাড়াও পড়ুন:

‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি

‎নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল  সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।

সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে  একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য। 

সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের  গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র‍্যাব, বিজিবি,  সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।

‎‎মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর)  শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

‎দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।

‎‎জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।

‎‎এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।

‎‎তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।

‎‎এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গাজীপুরে সড়ক সংস্কার কাজ বন্ধ, চরম ভোগান্তি
  • ‎পূজাকে  ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি