সম্প্রতি প্রকাশিত একটি নিবন্ধে এই সাফল্যের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেখানে দেখানো হয়েছে, ফরাসিদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন প্রণালির পাশাপাশি সে দেশের সরকারি নীতিমালার সমন্বিত প্রভাবই মূলত এর পেছনের প্রধান অনুঘটক। স্থূলতা হ্রাসে ফরাসিদের সাফল্যের সূত্রগুলো একনজরে দেখে নেওয়া যাক।

অল্প পরিমাণে খাবার গ্রহণ

ফরাসিরা সাধারণত খুব অল্প পরিমাণে খায়। খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে একদমই তাড়াহুড়া করে না। বরং ধীরে ধীরে খাওয়ার মাধ্যমে খাবারের স্বাদ উপভোগ করে। পেট ভরে যাওয়ার আগেই খাওয়া বন্ধ করে দেয়। এতে অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের প্রবণতা কমে।

মূল খাবারের মধ্যবর্তী সময়ে অযথা নাশতা করবেন না.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ