বন্দরে ১ সন্তানের জনক আক্তার হোসেন (৩৫) গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যাকারি আক্তার হোসেন সুদূর সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার থানার  চন্ডিপুর লামারগাও এলাকার সামছুল ইসলাম মিয়ার ছেলে।

বর্তমানে সে বন্দর থানার কুড়িপাড়াস্থ আব্দুল হাকিম মিয়ার বাড়িতে দীর্ঘ দিন ধরে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছে। আত্মহত্যা ঘটনার খবর পেয়ে বন্দর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে

। গত সোমবার (২৬ মে) বেলা ১২টা থেকে ১টার মধ্যে যে কোন সময়ে  বন্দর থানার কুড়িপাড়াস্থ উল্লেখিত ভাড়াটিয়া ঘরে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে আত্মহত্যাকারি ছোট ভাই জাহিদ হোসেন বাদী হয়ে গত সোমবার রাতে বন্দর থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করে।

এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি তরিকুল ইসলাম জানান, আত্মহত্যা ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয়েছে। ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। আত্মহত্যার  কারন জানার জন্য পুলিশি তদন্ত অব্যহত রয়েছে।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

অবৈধভাবে বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না: ফয়জুল করীম

হত্যা, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ করে অবৈধভাবে বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম। শনিবার বিকেলে বরিশাল নগরীতে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন। ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নগরের অশ্বিনী কুমার টাউন হলে এ সমাবেশ হয়। সমাবেশ শুরুর আগে ঢাকার সোহাগ হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল নগরী প্রদক্ষিণ করে। 

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম এ সময় বলেন, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের চরিত্র একই। দল দুটির নেতাকর্মীরা খুনি, ধর্ষক। হাতে তাদের রক্তমাখা থাকে। লোক দেখানো বহিষ্কার নয়, রাজধানীতে পাথর ছুড়ে প্রকাশ্যে যুবক হত্যার দায় দায়িত্ব বিএনপিকে নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, যারা রাজনীতিকে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার বানাচ্ছে তারাই অতীতে দেশকে দুর্নীতিতে ৫ বার চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে। ঢাকায় সোহাগ হত্যার ঘটনাটি পুলিশ ভিন্নখাতে নিতে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। 

সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন- ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের মুহতারাম কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি মানসুর আহমাদ সাকী।

মহানগর সভাপতি হাফেজ মাওলানা মুহাম্মাদ রেজাউল করীমের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মাদ আলামিন, মাওলানা মুহাম্মাদ রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মাদ লোকমান হাকিম, সহ-সভাপতি শেখ শামসুল আলম মিলন, সেক্রেটারি মাওলানা আবুল খায়ের আশ্রাফী, জেলা সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মাদ কাওছারুল ইসলাম প্রমুখ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ