হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তনের সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
Published: 9th, October 2025 GMT
আগামী ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) দ্বিতীয় সমাবর্তনের সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এএসএম কাসেম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আরো পড়ুন:
হাবিপ্রবিতে বকেয়া টাকা চাওয়ায় ক্যান্টিন পরিচালককে মারধর
রাত আড়াইটায় হাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও আচার্য হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে সভাপতিত্ব করার জন্য সানুগ্রহ অনুমোদন প্রদান করেছেন।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানের কর্মসূচিসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা দপ্তরে যোগাযোগ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
এদিকে, প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। তারা একটি সুন্দর সমাবর্তন অনুষ্ঠানের প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেছেন।
অপরদিকে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও সমাবর্তন অনুষ্ঠান ভালোভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ করছে। সমাবর্তন সফলভাবে সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যে সমাবর্তন কমিটির অধীনে বেশকিছু উপকমিটি গঠিত হয়েছে।
ঢাকা/সাকিব/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট উপদ ষ ট
এছাড়াও পড়ুন:
হামাস–ইসরায়েলের সংলাপকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কূটনীতি এবং সংলাপই যেকোনো সংঘাত সমাধানের একমাত্র উপায়। এই মর্মান্তিক সংকটের অবসান ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে সহজতর করার জন্য অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে ঢাকা।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, বাংলাদেশ আশা করে, এই প্রক্রিয়াটি তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, মানবিক সহায়তা প্রবেশ পুনরায় শুরু এবং গাজার জনগণের দুর্ভোগের অবসান ঘটাবে। বাংলাদেশ আরও আশা করে, সংলাপের মাধ্যমে গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে এই কূটনৈতিক প্রক্রিয়া একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র বাস্তবায়নের পথ প্রশস্ত করবে।
গাজায় শান্তি বজায় রাখতে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে বাংলাদেশ প্রস্তুত বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমান্তের অনুসরণে দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে ঢাকা। আর পূর্ব জেরুজালেম হবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপ বাস্তবায়নে গাজায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময়ে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস। বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় পাস হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বলে সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছে।