2025-06-19@18:07:31 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6
«১৯৫৩ স ল র»:
ইরানকে ঘিরে ‘রেজিম চেঞ্জ’ বা শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের ধারণা নতুন নয়। পশ্চিমা বিশ্বের বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের ইরানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের ইতিহাস দীর্ঘ এবং বহুবার তাদের কার্যক্রম ইরানের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। এই ইতিহাস একদিকে পশ্চিমের ‘গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা’র ভাষ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, অন্যদিকে ইরানের জনগণের মধ্যে জন্ম দিয়েছে এক গভীর অবিশ্বাস। ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার সাম্প্রতিক সামরিক সংঘাত যখন আরো তীব্র হয়ে উঠেছে, তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন; ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি মার্কিন বাহিনীর জন্য ‘একজন সহজ লক্ষ্য’। মঙ্গলবার ১৭ জুন ট্রাম্প তার নিজের সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, “আমরা এখনই তাকে সরাচ্ছি না (হত্যা করছি না!), তবে আমাদের ধৈর্য শেষ হয়ে যাচ্ছে।” আরো পড়ুন: তেহরানের ‘জেন জি’: আমার ঘরই...
পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট, নেপালি নাম ‘সাগরমাথা’, তিব্বতি ভাষায় চোমোলুংমা, অর্থাৎ ‘পৃথিবীর দেবী মা’। উচ্চতা প্রায় ৮,৮৪৮ মিটার (বর্তমানে কিছু গবেষণায় ৮,৮৪৯.৮৬ মিটার)। বহু শতাব্দী ধরে এই পর্বতশৃঙ্গকে মানুষ শ্রদ্ধা ও ভয়—দুয়ের মিশ্রণে দেখেছে। ১৮৫৬ সালে ব্রিটিশরা একে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হিসেবে চিহ্নিত করে। এরপর থেকেই শুরু হয় মানুষের একটি অনন্ত আকাঙ্ক্ষা—‘পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় পা রাখতেই হবে।’ কিন্তু এভারেস্ট ছিল এক ‘দুর্জেয় দুর্গ’। প্রকৃতির চরম প্রতিকূলতা, অনিশ্চিত আবহাওয়া, ভয়ঙ্কর ঠান্ডা, আর শ্বাসরুদ্ধকর উচ্চতা—সব মিলিয়ে এটি ছিল এক মৃত্যুকূপের মতো। এভারেস্টের চূড়ায় পা রাখতে যাওয়া মানেই মৃত্যুর পায়তারা। শুরুতে যারা গিয়েছিলেন, তারা কেউ ফিরেও আসেননি। প্রথম অভিযান হয় ১৯২১ সালে। তারপর ১৯২৪ সালে জর্জ ম্যালোরি এবং অ্যান্ড্রু আরভাইন ব্রিটিশ অভিযানে অংশ নিয়ে চূড়ার খুব কাছাকাছি গিয়েছিলেন...
‘তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার / রাত ঘুম ঘুম ঝিকিমিকি তারা এই মাধবী রাতে আসেনি কেউ কভু আর জীবনে আমার/ এই রাত তোমার আমার শুধু দুজনার'- এরকম মৃদু সুরে গান চলছে সুচিত্রা সেনের ঘরে। অন্যদিকে তারই আঙিনায় ফুলের বাগানে পালিত হচ্ছে জন্মদিনে কেক কাটা ও আলোচনা সভা। এরকম এক পরিবেশে আজ রোববার পাবনায় বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৪তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে । ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিলের আজকের দিনে তিনি পৃথিবীর মুখ আলো করে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন সূিচত্রা সেন। সকাল ১১টায় পাবনা শহরের হেমাসাগর লেনে সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়িতে সুচিত্রা সেনের ভাস্কর্যে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও কেক কেটে জন্মদিন পালন করে সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদসহ পাবনার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিকের সভাপতিত্বে সভায়...
‘তুমি যে আমার ওগো তুমি যে আমার / রাত ঘুম ঘুম ঝিকিমিকি তারা এই মাধবী রাতে আসেনি কেউ কভু আর জীবনে আমার/ এই রাত তোমার আমার শুধু দুজনার'- এরকম মৃদু সুরে গান চলছে সুচিত্রা সেনের ঘরে। অন্যদিকে তারই আঙিনায় ফুলের বাগানে পালিত হচ্ছে জন্মদিনে কেক কাটা ও আলোচনা সভা। এরকম এক পরিবেশে আজ রোববার পাবনায় বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৪তম জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়েছে । ১৯৩১ সালের ৬ এপ্রিলের আজকের দিনে তিনি পৃথিবীর মুখ আলো করে পাবনায় জন্মগ্রহণ করেন সূিচত্রা সেন। সকাল ১১টায় পাবনা শহরের হেমাসাগর লেনে সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়িতে সুচিত্রা সেনের ভাস্কর্যে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও কেক কেটে জন্মদিন পালন করে সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদসহ পাবনার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিকের সভাপতিত্বে সভায়...
বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি দ্রোহের উন্মেষকাল। আমাদের ভাষিক বোধ ও সৃজনশীলতার সহস্রধারা ভাষা আন্দোলনের বুক চিরে উৎসারিত। ভাষা ও ভাষার সংগ্রামের স্মারক তিনটি গ্রন্থের ওপর সুহৃদদের লেখায় মা, মাতৃভূমি আর মাতৃভাষার ঋণ কখনও শোধ করা যায় না। জন্মের পর মাতৃভূমির আলো-বাতাসে মায়ের শেখানো বুলি আওড়িয়ে বেড়ে উঠি আমরা। জন্মগত এই অধিকার কখনও কখনও শাসকগোষ্ঠী কেড়ে নিতে চায়; কেড়ে নিতে চায় ভাষার অধিকার। এমনিভাবে বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি কেড়ে নিতে চেয়েছিল মাকে– মা বলে ডাকার অধিকার। প্রবল প্রতিবাদ এবং প্রাণের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি নিজের ভাষায় কথা বলার অধিকার। মিছিলে, গানে এবং কবিতায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল রাজপথে। ‘ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়’ আব্দুল লতিফের লেখা গানটি বায়ান্নর আগে রচিত হলেও ভাষা আন্দোলনে এর গুরুত্ব অনেক। ‘আমার ভায়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি...