বোর্ডার গাভাস্কার সিরিজের শেষ (সিডনি) টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ‘দশ হাজার’ ক্লাবে পৌঁছাতে প্রয়োজন ছিল মাত্র ৫ রান। তবে প্রসিধ কৃষ্ণার বলে গালিতে ক্যাচ দিয়ে মাত্র ৪ রান করে ফেরেন স্টিভেন স্মিথ। এই ডানহাতি ব্যাটসম্যানের ক্যারিয়ার রান ৯৯৯৯-এ থেমে যায়, অন্তত সপ্তাহ তিনেকের জন্য তো বটেই। তবে আজ বুধবার (২৯ জানুয়ারি, ২০২৫) শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আর কোন ভুল করলেন না এই অজি ক্রিকেটার। প্রবাত জয়সুরিয়ার স্ট্যাম্পের উপর থাকা বলটা ফ্লিক করেই পৌঁছে গেলেন ‘দশ হাজার’ রানের মাইলফলকে।

অস্ট্রেলিয়ার চতুর্থ ও বিশ্বের ১৫তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁলেন স্মিথ।

 

আরো পড়ুন:

ভারতে সিরিজ জয় অ্যাশেজ জেতার থেকেও বড়: স্মিথ 

অস্ট্রেলিয়ার বর্ষসেরা ক্রিকেটার স্মিথ

বিস্তারিত আসছে.

........ 

ঢাকা/নাভিদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

২৫০ পর্বে ‘হাবুর স্কলারশিপ’

অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করতে যাচ্ছে বৈশাখী টেলিভিশনের জনপ্রিয় দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। বুধবার (৩০ জুলাই) প্রচারিত হবে নাটকটির ২৫০তম পর্ব। 

সাধারণ একজন গ্রাম্য যুবকের অসাধারণ এক সফলতার গল্প নিয়ে নির্মিত ধারাবাহিক নাটকটি প্রচার হচ্ছে প্রতি মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে। 

নাটকটির মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন—রাশেদ সীমান্ত। এবারই প্রথম কোনো দীর্ঘ ধারাবাহিকে নিয়মিত অভিনয় করছেন তিনি। তার পাশাপাশি আছেন তানজিকা আমিন, অহনা রহমান, নীলা ইসলাম, শফিক খান দিলু, বিনয় ভদ্র, ফাতেমা হীরা, হায়দার আলী, সাইকা আহমেদ, নেহা মনি, সিদ্দিক মাস্টার, নিজামউদ্দিন, জামাল রাজা, ম আ সালাম প্রমুখ। 

আরো পড়ুন:

‘কোনো দিন জন্মদিন পালন করা হতো না, কেক কাটাও হতো না’

পরিচালককে অভিনেত্রীর জুতাপেটা (ভিডিও)

গল্প ও প্রযোজনার দিক থেকেও নাটকটি ব্যতিক্রম। নাটকটির গল্প লিখেছেন বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন। চিত্রনাট্য রচনা করেছেন আহসান আলমগীর। পরিচালনা করেছেন আল হাজেন। 

প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ‘মিড এন্টারপ্রাইজ’ সূত্রে জানা যায়, দেশের পাশাপাশি নাটকটির দৃশ্যধারণ হয়েছে যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায়, যা বাংলাদেশের টিভি নাটকের ইতিহাসে এক নতুন মাইলফলক। ইউরোপের আরো কয়েকটি দেশে শুটিংয়ের পরিকল্পনাও রয়েছে। 

‘হাবুর স্কলারশিপ’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে গ্রামের এক সহজ-সরল ছেলে হাবুকে ঘিরে, যিনি স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে যান অস্ট্রেলিয়ার এনএসডব্লিউ বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে নিজের মেধা দিয়ে পূর্বের সব রেকর্ড ভেঙে প্রথম হন হাবু। সহপাঠী মারজান তার দুর্দিনে হয়ে ওঠেন হাবুর একমাত্র ভরসা। 

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফ্যাকাল্টি মেম্বার হওয়ার প্রস্তাব পেলেও, হাবু অস্ট্রেলিয়ায় থেকে যাওয়ার লোভ সামলে দেশে ফিরে আসেন, কারণ ‘মেধা দেশের জন্যই কাজে লাগাতে চায়’ সে। দেশের মাটিতে ফিরে হাবু পরিণত হয় এক প্রতিবাদী চরিত্রে। নাটকের দোলন চাঁপার ষড়যন্ত্র ঠেকিয়ে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রতীক হয়ে ওঠেন।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ২৫০ পর্বে ‘হাবুর স্কলারশিপ’