শেষবারের মতো ইজতেমার অনুমতি পেল সাদপন্থিরা
Published: 4th, February 2025 GMT
শর্তসাপেক্ষে শেষবারের মতো গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমার অনুমতি পেয়েছেন মাওলানা সাদপন্থিরা। সা’দপন্থিদের ইজতেমা শুরু হবে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানা গেছে।
উপসচিব আবু সাঈদ সাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, টঙ্গী ময়দানে আগামী বছর থেকে ইজতেমা এবং তাবলিগের কার্যক্রম না করার শর্তে এ বছর দ্বিতীয় পর্বে ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি সাদপন্থিরা বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবেন।
ইজতেমা-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে তিনটি সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সিদ্ধান্তগুলো হলো- তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ী নেজামের অনুসারীরা (মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের) ৩১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ইজতেমা ৫ ফেব্রুয়ারি সম্পন্ন করে ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন। তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (মাওলানা সা’দ সাহেবের অনুসারী)-এর বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আগামী ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব তারা ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন। তবে আগামী বছর থেকে তাদের বিশ্ব ইজতেমা ও তাবলিগের কার্যক্রম টঙ্গীস্থ ইজতেমা ময়দানে করতে পারবেন না। এই শর্তে ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে ইজতেমা করতে পারবেন। এছাড়া আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান শুরায়ী নেজামের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার ড.
সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে জানিয়ে নাজমুল করিম খান বলেন, এবার মোনাজাতের সময় যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। পুরো মাঠ সিসি ক্যামেরার আওতায় রয়েছে। পেট্রোল, মোবাইল এবং চেকপোস্ট ডিউটির মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। মাঠের ভেতরে আমাদের সদস্যরা সাদা পোশাকে কাজ করছেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব শ ব ইজত ম স দপন থ ব শ ব ইজত ম ময়দ ন দপন থ
এছাড়াও পড়ুন:
‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
ক্যানসার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫ পাওয়ার্ড বাই রেনাটা পিএলসি। ক্যান্সার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং দরিদ্র ক্যান্সার রোগীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের রেজিস্ট্রেশন ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান আহছানিয়া মিশন ক্যান্সার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের সুবিধাবঞ্চিত রোগী এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের দরিদ্র, অসহায় ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা সেবায় দেওয়া হয়েছে।
অনুদান হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন- আহছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. গোলাম রাহমান, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের ট্রেজারার মোহাম্মদ এম এ জলিল, বিশেষজ্ঞ ক্যান্সার চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. আবুল আহসান দিদার, ডা. ফারহানা ফেরদৌসি, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের শিশু ক্যান্সার ও রক্তরোগ বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মো. বেলায়েত হোসাইন, ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার ডা. মোহাম্মদ মাসুমুল হক, ও রেনাটা পিএলসির হেড অব মার্কেটিং (অনকোলজি ও হেমাটোলজি) আমীর আবদুল্লাহসহ অন্যান্যরা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।