শততম টেস্ট খেলেই বিদায় বলবেন করুণারত্নে
Published: 4th, February 2025 GMT
শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক দিমুথ করুণারত্নে এ পর্যন্ত ৯৯টি টেস্ট খেলেছেন। ১৬টি সেঞ্চুরি ও ৩৪টি হাফ সেঞ্চুরিতে রান করেছেন ৭ হাজার ১৭২। বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫) থেকে গলে শুরু হবে অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার দ্বিতীয় টেস্ট। যা করুণারত্নের ক্যারিয়ারের শততম। আর এই টেস্ট খেলেই ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদাকর ফরম্যাটকে বিদায় বলবেন তিনি।
‘‘আসলে একজন টেস্ট খেলোয়াড়ের জন্য এটা খুব কঠিন যে, বছরে মাত্র চারটি টেস্ট খেলা, সেটার জন্য নিজেকে অনুপ্রাণিত রাখা এবং ফর্ম ধরে রাখা। গেল দুই-তিন বছরে ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বাইরে আমরা খুব কমই দ্বিপাক্ষিক কোনো টেস্ট সিরিজ খেলার সুযোগ পেয়েছি। আমার নিজের ফর্মও একটা চিন্তার বিষয়। ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ২০২৩-২০২৫ চক্রে আমার টেস্ট ক্যারিয়ারের শততম ম্যাচ খেলে অবসরে যাওয়াটা আমার মনে হয়েছে সঠিক সিদ্ধান্ত।’’
২০০৮ সালে সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবের হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল করুণারত্নের। তাদের হয়ে আগামী ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি শেষবারের মতো খেলবেন তিনি। এরপর করুণারত্নে পরিবারসহ অস্ট্রেলিয়ায় চলে যাবেন। সেখানেই থিতু হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তার।
আরো পড়ুন:
৯ উইকেটের বড় জয়ে ফাইনালে বরিশাল
সাধারণ ভাবনায় অসাধারণ নাসুম
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
১৫ বছর পর আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে বাংলাদেশ
বিশ্ব সাইবার গেমস (ডব্লিউসিজি) ২০২৫ গ্লোবাল ফাইনালের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ। ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ ডব্লিউসিজির বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক আঞ্চলিক অংশীদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।
১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও ফিরে যাচ্ছে বৈশ্বিক ই–স্পোর্টসের মূল মঞ্চে। ১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ডব্লিউসিজি ক্রিয়েটর রামবেল: গ্লোবাল ফাইনালস ২০২৫ প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন বাংলাদেশের চারজন প্রতিযোগী।
বাংলাদেশ দলে আছেন মো. সৈকত ইসলাম (গেমিং নাম ইটজ কাব্য, কুষ্টিয়া), নয়ন হোসেন (এপোলো গেমিং, যশোর), মো. রায়হান (হেডশট কিং, নারায়ণগঞ্জ) ও মো. তানভীর আহমেদ (টাইমবার্নার জিজি, ঢাকা)।
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সুমিত সাহা বলেন, ‘অবশেষে বহুদিনের স্বপ্ন বাস্তবে রূপ পেল। ১৫ বছর পর বাংলাদেশ আবারও বিশ্ব সাইবার গেমসে অংশ নিচ্ছে—এটি আমাদের দেশের গেমিং সম্প্রদায়ের জন্য এক ঐতিহাসিক অর্জন। এখন সময় এসেছে আমাদের প্রতিভা, পরিশ্রম, আবেগ এবং সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার।’
ই-স্পোর্টস বাংলাদেশ আশা করছে, এই আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ তরুণ প্রজন্মের ক্রিয়েটর সংস্কৃতি, ই–স্পোর্টস শিল্প এবং ডিজিটাল প্রতিভা উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশকে বৈশ্বিক পর্যায়ে আরও শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে।