বিপিএল ফাইনাল নিয়ে চিটাগং কিংসের গেম প্ল্যানিংয়ে নিশ্চয়ই ব্যাপারটি আলোচনায় এসেছে। ফাইনালে প্রতিপক্ষ ফরচুন বরিশালের সেরা ব্যাটসম্যানটি কে?

ফাইনালের পরিসংখ্যান বলছে চট্টগ্রামেরই ছেলে এবং বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ১৩ ইনিংসে ৩৫৯ রান নিয়ে এবারের বিপিএলে তামিমই বরিশালের সবচেয়ে সফল ব্যাটসম্যান। ফাইনালে তাঁকে নিষ্ক্রিয় রাখা কিংবা দ্রুত আউট করাটা হবে বোলিংয়ে নেমে চিটাগংয়ের প্রথম লক্ষ্য।

ভাবতে পারেন, আরও ব্যাটসম্যান তো আছে! তামিমের সঙ্গে ওপেনিংয়ে অন্য প্রান্তে নামা তাওহিদ হৃদয়ও কম বিপজ্জনক নয়। এই চিটাগংয়ের বিপক্ষেই প্রথম কোয়ালিফায়ারে খেলেছেন অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংস। তিনে নামা ডেভিড ম্যালানও আছেন রানের মধ্যে। কিন্তু চিটাগংয়ের টিম অ্যানালিস্ট নিশ্চয়ই জানেন, বিপিএল ফাইনালে প্রতিপক্ষ দলে তামিম থাকলে তাঁকে সবার আগে আউটের পরিকল্পনা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ফাইনালে তামিমের ব্যাট যে কখনো হতাশ করেনি।

বিপিএল ফাইনালে তামিমের রানই সবচেয়ে বেশি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ