দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড এক ধাপ বৃদ্ধি এবং সহকারী শিক্ষকের বিদ্যমান পদ বিলুপ্ত করে নতুন পদবির সুপারিশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে সরকার গঠিত পরামর্শক কমিটি। এই কমিটি শিক্ষকদের পদোন্নতির সুযোগ বৃদ্ধিও করতে বলেছে।

পরামর্শক কমিটি প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে শতাধিক সুপারিশ তুলে ধরেছে। এর মধ্যে রয়েছে স্থায়ী শিক্ষা কমিশন গঠন, পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের শেখাতে শ্রেণির ভেতরে ও বাইরে সহায়তার ব্যবস্থা রাখা, অস্থায়ী ব্যবস্থা হিসেবে ‘প্যারা শিক্ষক’ নিয়োগ, মৌলিক দক্ষতা জরিপের মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোকে লাল (পিছিয়ে পড়া), হলুদ (মধ্যম) ও সবুজ (ভালো)—এই তিন শ্রেণিতে ভাগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। পরার্শক কমিটি প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়ন ছাড়াও প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থাপনা এবং কাঠামোগত উন্নয়নেও প্রয়োজনীয় সুপারিশ করেছে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমদের নেতৃত্বাধীন ‘প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়নে গঠিত পরামর্শক কমিটি’ আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে তাদের প্রতিবেদন তুলে ধরে।

পরে সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন অধ্যাপক মনজুর আহমদ। এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন নিয়ে তাঁদের অবস্থান তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘পরামর্শক কমিটি যেসব সুপারিশ করেছে, তা মানার নৈতিক দায় আমাদের আছে। কিন্তু আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। তাদের কিছু সুপারিশ আমরা নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারব। কিছু সুপারিশ বাস্তবায়নে অন্য মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করব। আর কিছু সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্ত দরকার। বর্তমান সরকার শিক্ষকদের জীবনের মানোন্নয়ন ও সামাজিক মর্যাদার উন্নয়নে ইতিবাচক।’

গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর ৯ সদস্যের পরামর্শক কমিটি গঠন করেছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সাবেক সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক খোন্দকার মো.

আসাদুজ্জামান, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর সাবেক মহাপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান, সাবেক সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমদ, গণ সাহায্য সংস্থার পরিচালক (শিক্ষা) বেগম শামসি আরা হাসান, ব্র্যাক শিক্ষা উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ইরাম মরিয়ম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ মাহবুব মোর্শেদ, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শিবরাম আদর্শ সরকারি বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. নুরুল আলম এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আসাদুজ্জামান।

বেতন বৃদ্ধি ও পদ পরিবর্তন

বর্তমানে সারা দেশে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পৌনে চার লাখের মতো শিক্ষক আছেন। তাঁদের মধ্যে প্রধান শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১১তম। আর সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১৩তম। এখন পরামর্শক কমিটি ‘সহকারী শিক্ষক’ পদ বিলুপ্ত করে শুরুর পদ ‘শিক্ষক’ করার সুপারিশ করেছে। এ ক্ষেত্রে ‘শিক্ষক’ হিসেবে শুরুতে বেতন গ্রেড হবে ১২তম (শুরুর মূল বেতন হবে ১১ হাজার ৩০০ টাকা, এর সঙ্গে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যোগ হবে)। এরপর দুই বছর পর চাকরি স্থায়ীকরণ ও আরও দুই বছর পর তাঁরা ‘সিনিয়র শিক্ষক’ হবেন। তখন তাঁদের বেতন গ্রেড হবে ১১তম।

পরামর্শক কমিটি বলেছে, প্রধান শিক্ষকদের বর্তমান বেতন গ্রেড ১১তম হলেও তাঁদের ১০ম গ্রেডে পদায়নের দাবি উচ্চ আদালতের সমর্থন পেয়েছে। কিন্তু সরকার এ ব্যাপারে রিভিউ আবেদন করেছে। এ ক্ষেত্রে এই রিভিউ আবেদন প্রত্যাহার করে প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়ার সুপারিশ করেছে কমিটি।

কমিটি সব প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়োগের সুপারিশ করেছে। বর্তমানে প্রধান শিক্ষক পদে ৬৫ শতাংশ নিয়োগ হয় পদোন্নতির মাধ্যমে। আর ৩৫ শতাংশ নিয়োগ হয় সরাসরি।

পরামর্শক কমিটি বলেছে, ‘শিক্ষক’ ও প্রধান শিক্ষকেরা নিয়মানুযায়ী উচ্চতর স্কেল পাওয়ার যোগ্য হবেন। এ ছাড়া নিয়োগবিধিতে থাকা সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ বৃদ্ধি করে ‘সিনিয়র শিক্ষকদের’ মধ্য থেকে দায়িত্ব ভাতাসহ এসব পদে পদায়ন করতে বলেছে। প্রাথমিক শিক্ষার মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে পদোন্নতিযোগ্য পদ ও শূন্য পদগুলো আশু পূরণ, পারস্পরিক বদলি, আঞ্চলিক অফিস স্থাপন এবং প্রাথমিক শিক্ষা ক্যাডার সার্ভিসের সুপারিশ করেছে পরামর্শক কমিটি।

লাল, হলুদ ও সবুজ শ্রেণিতে বিদ্যালয়

পরামর্শক কমিটি প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী বা এ ধরনের পরীক্ষার পরিবর্তে জাতীয় শিক্ষার্থী মূল্যায়নের (এনএসএ) আদলে মৌলিক দক্ষতা জরিপের মাধ্যমে প্রতিটি বিদ্যালয়কে লাল, হলুদ ও সবুজ—এই তিন শ্রেণিতে চিহ্নিত করার সুপারিশ করেছে। এরপর লাল ও হলুদ তালিকাভুক্ত বিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষার মানোন্নয়ন করে যাতে সবুজ শ্রেণিতে যেতে পারে, সে জন্য কর্মপরিকল্পনা করে বাস্তবায়ন করতে হবে।

কমিটি শিখন সময় বৃদ্ধির জন্য সব বিদ্যালয়কে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এক পালার (শিফট) বিদ্যালয়ে পরিণত করার পরামর্শ দিয়েছে। আর শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত অনূর্ধ্ব ৩০ জন শিক্ষার্থীদের বিপরীতে একজন শিক্ষক নিশ্চিত করতে বলেছে। এ ছাড়া যত দ্রুত সম্ভব ‘মিড–ডে মিল’ চালু, খাতা-কলম-ব্যাগ ইত্যাদি সামগ্রী বিতরণ এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে নির্ধারিত অতি দরিদ্র পরিবারের শিশুদের জন্য বর্ধিত হারে অর্থ-সাহায্য করতে বলা হয়েছে।

বাংলা-গণিতে পড়ানোর ওপর জোর

পরামর্শক কমিটি শিশুদের বাংলা ও গণিতের দক্ষতা অর্জনের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। তারা বলেছে, বাংলা শুধু একটি বিষয় নয়, এটি অন্য সব বিষয়ে প্রবেশের চাবিকাঠি। আর গণিতে মৌলিক দক্ষতা অর্জন না হলে শিক্ষার্থীরা শিখনে ক্রমাগত পিছিয়ে থাকবে। এ জন্য বাংলা ও গণিতে প্রতিদিন ৬০ থেকে ৭৫ মিনিট করে শিক্ষণ-শিখন সময় নির্ধারণ করতে বলেছে।

শিক্ষার ব্যবস্থাপনা বিকেন্দ্রীকরণের ওপর জোর দিয়ে পরামর্শ কমিটি দেশের ১০ জেলায় ২০টি উপজেলায় পঞ্চম প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় পরীক্ষামূলক বা পাইলট প্রকল্প শুরুর সুপারিশ করেছে। আর বিদ্যালয়ের বাইরে থাকা ও ঝরে পড়া শিশুদের জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত ও দক্ষ এনজিওদের সহযোগিতার মাধ্যমে কার্যকর মডেল তৈরি করতে বলেছে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী সর্বজনীন প্রাক্‌-প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত মানসম্মত বিদ্যালয় শিক্ষার খাত পরিকল্পনা এবং স্থায়ী শিক্ষা কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছে পরামর্শক কমিটি। তারা বলেছে, প্রাথমিক শিক্ষা সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ। সমগ্র শিক্ষা খাতের সংস্কার ও উন্নয়নের জন্য সরকারকে পরামর্শ দিতে ‘শিক্ষা পরামর্শক পরিষদ’ গঠন করা যেতে পারে। পরে এটি স্থায়ী কমিশনে রূপান্তরিত হতে পারে।

‘শিক্ষা সংস্কারে জাদু–সমাধান নেই’

সংবাদ ব্রিফিংয়ে পরামর্শক কমিটির আহ্বায়ক ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমদ বলেন, শিক্ষা সংস্কারে কোনো সহজ জাদু–সমাধান নেই। এসব সুপারিশ সম্পর্কে সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সময়রেখা নির্ধারণ করে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। আসন্ন পঞ্চম প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কার্যক্রম ও সরকারের বার্ষিক বাজেট হবে সুপারিশ বাস্তবায়নের প্রধান বাহন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক শ ক ষ র ম ন ন নয়ন উপ ন ষ ঠ ন ক শ ক ষ র স প র শ কর ছ র শ ক ষকদ র ব যবস থ র জন য কম ট র ও সব জ সরক র সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

২ বছরের ভেতরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আপত্তি নেই বিএনপির

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে জুলাই সনদের খসড়া পাঠানো হয়েছে। সেই খসড়ায় বলা হয়েছে, দুই বছরের মধ্যে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। এ বিষয়ে বিএনপির কোনো আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২১তম দিনের আলোচনার বিরতিতে সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা যেটা পেয়েছি, এটা জুলাই জাতীয় সনদ নামে একটা খসড়া পেয়েছি। সেটা ভূমিকা, বিস্তারিত বিষয়গুলো নেই। এই খসড়ার সঙ্গে আমরা মোটামুটি একমত। কিন্তু খসড়ার কিছু বাক্য, শব্দ ও গঠনপ্রণালি নিয়ে কারও কোনো মতামত আছে কি না, তা জানতে রাজনৈতিক দলগুলোকে খসড়াটি দিয়েছে কমিশন। আমাদের যে সংশোধনী থাকবে, আমরা তা কাল জমা দেব।’

খসড়ায় যে অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে, সে বিষয়ে বিএনপি একমত বলে জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য। তিনি বলেন, ‘খসড়ায় দুই বছরের ভেতরে প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যে অঙ্গীকার চাওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা একমত।’

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ আইনের মাধ্যমে করতে চাই। এতে আইনি ত্রুটি থাকলে সংশোধন সহজ হবে।’ তিনি বলেন, ‘কার্যকর রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একটি সক্রিয় নির্বাহী বিভাগ প্রয়োজন। তবে সেই নির্বাহী বিভাগকে চেক অ্যান্ড ব্যালান্সের মধ্যে রাখতে হবে।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘সংবিধানে যত বেশি যুক্ত করা হবে, সংশোধন তত বেশি জটিল হয়ে পড়বে। তাই আমরা চাই, আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হোক এবং সেই আইনে প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন আনা সহজ হবে।’

নারী প্রতিনিধিত্ব বিষয়ে বিএনপির অবস্থান প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা প্রথম ধাপে প্রস্তাব করেছি, আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১৫টি আসনে নারীদের মনোনয়ন দেওয়া হবে। পরবর্তী নির্বাচনে তা ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৩০টি হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই, নারীরা সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হোক। কিন্তু সমাজের বাস্তবতা বিবেচনায় আমরা ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে চাই।’

সংস্কার কমিশনের ৭০০–এর বেশি সুপারিশ সম্পর্কে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, এর মধ্যে প্রায় ৬৫০টির মতো প্রস্তাবে বিএনপি একমত হয়েছে। বাকিগুলোর বিষয়ে পরামর্শ বা সংশোধিত প্রস্তাব দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘সব প্রস্তাব সনদে আসবে না। তবে যেগুলো মৌলিক, যেমন সংবিধান সংশোধনসংক্রান্ত, সেগুলো অবশ্যই গুরুত্ব পাবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুলাই সনদে আমাদের যে সম্মতি সেটি আইনের ঊর্ধ্বে: সালাহউদ্দিন
  • ওসমানী বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা ফেটে তরুণের মৃত্যু
  • সংসদের উচ্চকক্ষে পিআর চালুর প্রস্তাব কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
  • টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
  • মানিব্যাগ তুলতে সেপটিক ট্যাংকে নেমে বড় ভাইয়ের মৃত্যু, ছোট ভাই হাসপাতালে
  • সিলেটে সহপাঠীর সঙ্গে বেড়াতে যাওয়া স্কুলছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
  • ৪ কলেজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২১টি স্থাপনার নাম বদল
  • ২ বছরের ভেতরে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আপত্তি নেই বিএনপির
  • জুলাই সনদের খসড়ায় ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনের চিত্র নেই: ইসলামী আন্দোলন
  • কক্সবাজারের সোনাদিয়া উপকূলে ভেসে এল অজ্ঞাতনামার লাশ, এখনো নিখোঁজ অরিত্র