বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছেন। 

তিনি মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করেন।

ভর্তির আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হওয়ার পর সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড.

এম মোফাজ্জল হোসেন মেহেদী হাসান মিরাজকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন শিক্ষক ও কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।

অধ্যাপক ইসলাম বলেন, মিরাজের একাডেমিক ও ক্রীড়া জীবনের প্রতি তার নিষ্ঠা অনুপ্রেরণাদায়ক। আমরা তার শিক্ষাজীবন ও খেলাধুলার মধ্যে সফল ভারসাম্য রক্ষার জন্য শুভকামনা জানাই। আমি আশা করি তিনি খেলাধুলার মত পড়াশোনাতেও শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ হয়ে উঠবেন।

মেহেদী হাসান মিরাজ এ সময় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষা সবসময়ই আমার ও আমার পরিবারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমি সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির একজন শিক্ষার্থী হতে পেরে গর্বিত।

শান্ত//

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ