পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক বাবর আজম। অথচ এই বাবরেরই কিনা ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি নেই ২১ ইনিংস হলো। এ সময়ে তাঁর সর্বোচ্চ ইনিংসটি ৭৪ রানের। তবে ছন্দহীন এই বাবরও রেকর্ডের খাতায় নাম লেখাতে পারেন। গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ফাইনালে যেমন হাশিম আমলার একটি রেকর্ডে ভাগ বসালেন। ওয়ানডেতে দ্রুততম ৬০০০ রানের রেকর্ডের যৌথ মালিক এখন বাবরও।১২৩ওয়ানডেতে ৬০০০ রানের মাইলফলক পৌঁছাতে বাবরের খেলা ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান আমলার সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে দ্রুততম ৬০০০ রান তোলা ক্রিকেটার বাবর। তাঁর আগে ৬০০০ রানে দ্রুততম পাকিস্তানি ছিলেন সাঈদ আনোয়ার (১৬২ ইনিংস)।১ওয়ানডেতে ৫০০০ রানে দ্রুততম বাবরই। এই মাইলফলকে পৌঁছাতে তাঁর লেগেছিল মাত্র ৯৭ ইনিংস।৫৫.

৭৩এ মুহূর্তে ওয়ানডেতে বাবরের গড়। ৬০০০ রানের মাইলফলকে পৌঁছানোর সময় এটাই কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ গড়। এর আগের সর্বোচ্চ ছিল অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ব্যাটসম্যান মাইকেল বেভানের। ১৬৭ ইনিংসে ৬০০০ রানে পৌঁছানোর পর তাঁর গড় ছিল ৫৪.৭০।১১ওয়ানডেতে বাবরসহ ৬০০০ রানের মাইলফলকে পৌঁছাতে পারা পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানের সংখ্যা। এর মধ্যে মাত্র তিনজনই বাবরের চেয়ে কম বয়সে এই মাইলফলকে পৌঁছেছেন—ইনজামাম–উল–হক (২৯ বছর ৮৬ দিন), মোহাম্মদ ইউসুফ (৩০ বছর ৪০ দিন) ও শহীদ আফ্রিদি (৩০ বছর ১০৬ দিন)। গতকাল বাবরের বয়স ছিল ৩০ বছর ১২২ দিন।১৯বাবরের ওয়ানডে সেঞ্চুরি। পাকিস্তানিদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বাবরের চেয়ে একটি সেঞ্চুরি বেশি নিয়ে এ তালিকায় সবার ওপরে সাঈদ আনোয়ার।২একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ানডেতে দুবার সেঞ্চুরির হ্যাটট্রিক করেছেন বাবর। ২০১৬ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করেছিলেন টানা তিন সেঞ্চুরি। এরপর ২০২২ সালে অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ মিলিয়ে একই কীর্তি আবার গড়েন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব য টসম য ন ম ইলফলক দ র ততম র কর ড ব বর র

এছাড়াও পড়ুন:

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি মাইলফলক ছোঁয়ার বলেই আশা আছে বাংলাদেশের

২৮ নভেম্বর, ২০০৬—এদিন খুলনায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলে বাংলাদেশ। ১৯ বছর পর আজ বাংলাদেশ খেলতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের ২০০তম ম্যাচ। মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচটি কাকতালীয়ভাবে বাংলাদেশের জন্য এশিয়া কাপে টিকে থাকার লড়াই।

আজ আবুধাবিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হেরে গেলেই এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়ে যাবে বাংলাদেশ।

১৯৯টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ জিতেছে ৭৯ ম্যাচ, হেরেছে ১১৫ ম্যাচ। আজ টি-টোয়েন্টিতে ৮০তম জয় পেতে বাংলাদেশের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচগুলোতে দলের আগের কীর্তি।

শততম টি–টোয়েন্টি ম্যাচে জিতেছিল বাংলাদেশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এমবাপ্পের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের রোমাঞ্চকর জয়
  • আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি মাইলফলক ছোঁয়ার বলেই আশা আছে বাংলাদেশের