ছন্দহীন বাবর আজমও রেকর্ড ছুঁতে পারেন
Published: 15th, February 2025 GMT
পাকিস্তানের হয়ে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক বাবর আজম। অথচ এই বাবরেরই কিনা ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি নেই ২১ ইনিংস হলো। এ সময়ে তাঁর সর্বোচ্চ ইনিংসটি ৭৪ রানের। তবে ছন্দহীন এই বাবরও রেকর্ডের খাতায় নাম লেখাতে পারেন। গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজের ফাইনালে যেমন হাশিম আমলার একটি রেকর্ডে ভাগ বসালেন। ওয়ানডেতে দ্রুততম ৬০০০ রানের রেকর্ডের যৌথ মালিক এখন বাবরও।১২৩ওয়ানডেতে ৬০০০ রানের মাইলফলক পৌঁছাতে বাবরের খেলা ইনিংস। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ব্যাটসম্যান আমলার সঙ্গে যৌথভাবে ওয়ানডেতে দ্রুততম ৬০০০ রান তোলা ক্রিকেটার বাবর। তাঁর আগে ৬০০০ রানে দ্রুততম পাকিস্তানি ছিলেন সাঈদ আনোয়ার (১৬২ ইনিংস)।১ওয়ানডেতে ৫০০০ রানে দ্রুততম বাবরই। এই মাইলফলকে পৌঁছাতে তাঁর লেগেছিল মাত্র ৯৭ ইনিংস।৫৫.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব য টসম য ন ম ইলফলক দ র ততম র কর ড ব বর র
এছাড়াও পড়ুন:
বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।
গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।
আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।
গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।