টানা দুইবারের অভাবনীয় সাফল্যের পর এবারও পবিত্র রমজান মাসে বিশেষ মসজিদ পরিচ্ছন্নতা ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্নতাই পবিত্রতা’ নিয়ে এসেছে জীবাণুনাশক ফ্লোর ও সারফেস ক্লিনার লাইজল।

এবারও ক্যাম্পেইনটির মাধ্যমে দেশের ১০০টি মসজিদ পরিষ্কার করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা মুসল্লিদের জন্য মসজিদে ইবাদতের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির পাশাপাশি জনকল্যাণে ব্র্যান্ডটির প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেছে।

মাসব্যাপী চলমান এই ক্যাম্পেইনটি উদ্বোধন হয় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে। পুরো রমজানে এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে দেশের সাতটি বিভাগের ১০টি করে মোট ৭০টি মসজিদ পরিষ্কার করা হবে। রাজধানী ঢাকার ৩০টি মসজিদও এই বৃহৎ ক্যাম্পেইনের অন্তর্ভুক্ত।

লাইজেলের নিজস্ব টিম, স্বেচ্ছাসেবক এবং ধর্মীয় নেতারা এতে সহযোগিতা করছেন।

রমজান মাসে মসজিদগুলো নামাজ ছাড়াও ইফতার এবং সেহরিতে মুসল্লিদের পদচারণায় মুখর থাকে। তাই পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব আরো বেড়ে যায়। শুধু রমজানেই নয়; মসজিদের দীর্ঘস্থায়ী পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি মাথায় রেখে প্রতিটি মসজিদে লাইজল প্রদান করছে এক বছরের জন্য ফ্লোর ক্লিনিং সলিউশন। এছাড়াও প্রত্যেক মসজিদে রমজান উপলক্ষে বিশেষ রমজান ক্যালেন্ডার বোর্ড এবং হাইজিন কিট বক্স প্রদান করছে লাইজল।

‘পরিচ্ছন্নতায় পবিত্রতা’ লাইজলের পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের একটি উদ্যোগ। রেকিট বেনকিজার (বাংলাদেশ) পিএলসির এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স ম্যানেজার মো.

রাকিব উদ্দিন বলেন, “গত দুই বছর আমাদের এই উদ্যোগ অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে যা এর প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করে। তৃতীয়বারের মতো এই ক্যাম্পেইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা মসজিদ কর্তৃপক্ষ ও মুসল্লিদের পরিচ্ছন্ন পরিবেশে ইবাদত করার সুযোগ নিশ্চিত করতে চাই।”

ঢাকা/হাসান/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক য ম প ইন মসজ দ রমজ ন

এছাড়াও পড়ুন:

কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী। 

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম  কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ