তিন জেলায় তিন খুন, রহস্য উদঘাটনে ছোটকাকু মুন্সিগঞ্জে
Published: 18th, March 2025 GMT
বরাবরের মতো এবারের ঈদ অনুষ্ঠানমালায় চ্যানেল আইতে আসছে ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু সিরিজ ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’। ফরিদুর রেজা সাগর-এর লেখা ছোটকাকু জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজ। অভিনেতা নির্মাতা আফজাল হোসেন নির্মাণ করেন টেলিভিশন নাটক। ঈদের দ্বিতীয় দিন সন্ধ্যা ৬টা১০ মিনিটে প্রচার হবে প্রথম পর্ব।
ঈদের অষ্টম দিন পর্যন্ত প্রতিদিন ৬টা ১০ মিনিটে চ্যানেল আইতে দেখা যাবে এ সিরিজটি। দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি খুনের সংবাদে বিচলিত হন ছোটকাকু। ঢাকায় খুন হলেন উকিল, দ্বিতীয় খুন লালমনিরহাটে, একজন চিকিৎসক, তৃতীয় খুনটা হল ফেনীতে। একজন রাজনীতিবিদ। মজার ব্যাপার হলো- তিনজনই এক সময় মুন্সিগঞ্জে ছিলেন। সব খুনের রহস্য উদঘাটনে ছোটকাকু ছুটে যান মুন্সিগঞ্জে। কাহিনী জট পাকিয়ে যায়।
সেই জট খুলতেই ছোটকাকুর মিশন মুন্সিগঞ্জ। মিশন মুন্সিগঞ্জ ধারাবাহিকটি পরিচালনা করেছেন অনিমেষ আইচ। এবারের ছোটকাকু সিরিজের নাম দেয়া হয়েছে চ্যাপ্টার টু। মিশন মুন্সিগঞ্জে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, শহীদুজ্জামান সেলিম, ভাবনা, আফজাল হোসেন প্রমুখ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাজনীতিতে না জাড়ানোর কারণ জানালেন প্রীতি জিনতা
বলিউড অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা এখন অভিনয়ে অনিয়মিত। অভিনয়ে তাকে দেখা না গেলেও নিজের ক্রিকেট দলের হয়ে মাঠে তাকে প্রায়ই দেয়া যায়। মাঝে গুঞ্জন উঠেছিলে রাজনীতিতে যোগ দিচ্ছেন তিন। অবশ্য এবিষয়ে টুঁশব্দও করেননি এই অভিনেত্রী।
এদিকে মাস তিনেক আগে কংগ্রেসের পক্ষ অভিযোগ তোলা হয়েছিল, প্রীতি জিনতার ১৮ কোটি টাকার ঋণ নাকি মকুফ করে দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। শুধু তাই নয়, প্রীতি নাকি তার সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট বিজেপির হাতে সঁপে দিয়েছেন- এমন অভিযোগও ওঠে। এরপর বলিউড নায়িকার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার জল্পনা শুরু হয়।
সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডলে প্রীতি জিনতাকে একজন জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি কি ভবিষ্যতে বিজেপিতে যোগ দেবেন? আপনার গত কয়েক মাসের টুইট দেখে তো তেমনটাই মনে হচ্ছে। জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘সোশাল মিডিয়ায় ব্যবহারকারীদের এটাই একটা সমস্যা। সবাই এত বিচার করতে বসে যান সবকিছু নিয়ে। আমি যেমনটা আগে বলেছি, মন্দিরে, মহাকুম্ভে যাওয়া কিংবা নিজের পরিচয় নিয়ে আমি গর্বিত। তার মানে এই নয় যে এসমস্ত কারণে আমি বিজেপিতে যোগ দেব।’
প্রীতি বলেন, ‘ভারতের বাইরে থাকার ফলে আমি দেশের প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করতে পেরেছি এবং আর পাঁচজন ভারতীয়র মতোই গর্ববোধ করি আমার দেশকে নিয়ে।’
রাজনীতিতে না আসার কারণ গত ফেব্রুয়ারি মাসেও জানিয়েছিলেন প্রীতি জিনতা। সেসময় তিনি বলেন, ‘রাজনীতি আমার দ্বারা হবে না। বিগত কয়েক বছরে একাধিক রাজনৈতিক দল আমাকে টিকিট দিতে চেয়েছে। এমনকি রাজ্যসভার আসনের প্রস্তাবও এসেছিল। তবে আমি বিনম্রভাবে প্রত্যাখ্যান করেছি। কারণ, আমার ইচ্ছে নেই। আর আমাকে ‘সৈনিক’ বললেও অতিরঞ্জিত হবে না। কারণ, আমি একজন আর্মি পরিবারের সন্তান। আমার বাবা সৈনিক এবং আমার দাদাও। আর্মি পরিবারের সন্তান হওয়ায় আমাদের মানসিকতা খানিক আলাদা।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নিজেদের উত্তর ভারতীয়, দক্ষিণ ভারতীয় কিংবা হিমাচলী বা বাঙালি বলে ভাবি না, আমাদের পরিচয় শুধুমাত্র ভারতীয়। আর হ্যাঁ, দেশভক্তি আমাদের রক্তে।’ সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন।