সাতক্ষীরার আমের সুনাম রয়েছে দেশ জুড়ে। আমের সেই সুনাম ধরে রাখার পাশাপশি অপরিপক্ব আম বাজারজাত ঠেকাতে আম সংগ্রহের ক্যালেন্ডার (সময়সূচি) নির্ধারণ করেছে জেলা প্রশাসন।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে নিরাপদ আম বাজারজাতকরণ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় চাষি, ব্যবসায়ী ও কৃষি কর্মকর্তাদের সর্বসম্মতিতে আম বাজারজাত করণের তারিখ ঠিক করা হয়।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৫ মে গোপালভোগ, গোবিন্দভোগ, বোম্বাই, গোপালখাস ও বৈশাখীসহ স্থানীয় জাতের আম বাজারে আসবে। আগামী ২০ মে হিমসাগর, ২৭ মে ল্যাংড়া, ৫ জুন আম্রপালি আম সংগ্রহের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

এ সপ্তাহের রাশিফল (২৬ এপ্রিল-২ মে)

এ সপ্তাহের রাশিফল (১৯-২৫ এপ্রিল)

সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোস্তাক আহমেদ জানান, নির্দিষ্ট সময়ের আগে গাছ থেকে আম পাড়া ও বাজারজাত করা যাবে না। 
চলতি বছর ৭০ মেট্রিক টন আম বিদেশে রপ্তানির আশা করছে কৃষি বিভাগ।

মতবিনিময় সভায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বিষ্ণুপদ পালসহসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এবং ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফল আম ব জ র

এছাড়াও পড়ুন:

যমুনা সেতুতে ঈদের ছুটির শেষ ৪৮ ঘণ্টায় ৭ কোটি টাকার টোল আদায়

ঈদের ছুটি শেষে গত দুই দিনে সড়কে কর্মস্থলগামী মানুষের চাপ বেড়ে যায় বহুগুণ। বেড়ে যায় যমুনা সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন পারাপারও। বেড়েছে টোল আদায়ও। গত বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টায় ১ লাখ ৭৭৭টি যানবাহন সেতু পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৬ কোটি ৯১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৫০ টাকা।

যমুনা সেতু টোলপ্লাজা সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১২টা থেকে শনিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫১ হাজার ৫৯৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৬ হাজার ২৫০ টাকা। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ১৮ হাজার ২৬৬টি যানবাহন রয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৪৪ লাখ ৫২ হাজার ২০০ টাকা। অপর দিকে ঢাকাগামী ৩৩ হাজার ৩২৯টি যানবাহন পার হয়েছে। টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ৪ হাজার ৫০ টাকা।

এর আগে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৪৯ হাজার ১৮২টি যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ১৩ হাজার ২০০ টাকা। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের দিকে ১৮ হাজার ৩৬৫টি যানবাহন পার হয়। এতে টোল আদায় হয় ১ কোটি ৪৮ লাখ ৩৮ হাজার ৩০০ টাকা। অপর দিকে ঢাকাগামী যানবাহন ছিল ৩০ হাজার ৮১৭টি। এর বিপরীত টোল আদায় ১ কোটি ৯৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯০০ টাকা।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির জানান, স্বাভাবিক সময়ে ১৮ থেকে ২০ হাজার যানবাহন প্রতিদিন পারাপার হয়। এবার ঈদের ছুটির শুরুতে এবং শেষে যানবাহন পারাপার কয়েক গুণ বেড়ে যায়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ