শামীমের বিরুদ্ধে অহনার বিস্ফোরক অভিযোগ
Published: 10th, May 2025 GMT
ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ অহনা রহমান। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে তিনি এবার আলোচনায় এসেছেন। অভিনেতা শামীম হাসান সরকারের বিরুদ্ধে নারী সহকর্মীকে হেনস্তার অভিযোগ ওঠার পর নতুন করে সামনে আসে অহনা-শামীম সম্পর্কের গুঞ্জন।
সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে শামীম অভিযোগ করেন অহনা নাকি একসঙ্গে পরিচালকের সঙ্গে প্রেম চালিয়ে গেছেন। শামীমের ভাষ্য, ‘‘বরবাদ’ সিনেমার পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয় ও অহনার পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিল। আর আমার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সাত মাস। ডাবল টাইমিং করেছে অহনা।’’
এই অভিযোগে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন অহনা। এই অভিনেত্রী বলেন, “ওর (শামীম) বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। সবার দৃষ্টি সরাতেই এখন আমার নাম টানছে।’’
অহনার দাবি, শামীম ইউটিউবে কাজ করতেন, আর তিনিই নাকি শামীমকে নায়ক বানিয়েছেন।
এখানেই শেষ নয়। শামীম শুধু অহনাকেই নয়, ‘বরবাদ’ সিনেমার পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়কেও এ প্রসঙ্গে টেনে এনে ‘প্রাক্তন’ বলে উল্লেখ করেছেন। এতে রীতিমতো ক্ষেপে যান অহনা। অহনা বলেন, “ও কত বড় নিমকহারাম! যে ডিরেক্টর ওকে (শামীম) প্রথম ক্যামেরার সামনে এনেছে, আজ সুপারহিট সিনেমা বানানোর পর তাকেও টেনে আনছে! আমি ওকে নায়ক বানিয়েছি, অথচ ও আমার নাম নিচ্ছে।”
অহনা আরও বলেন, “মিডিয়ার আশি ভাগ মানুষ ওকে অসুস্থ বলে। সামনে না বললেও, পেছনে বলে।”
শোবিজ অঙ্গনে এখন তোলপাড় এই সম্পর্কের লড়াই নিয়ে। কার কথা সত্য আর কে প্রচারের আলো থেকে বাঁচতে বিতর্ক ছড়াচ্ছেন— এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে বিনোদনপাড়ায়।
ঢাকা/রাহাত
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বন্দরে ৪ পলাতক আসামিসহ বিভিন্ন অপরাধে গ্রেপ্তার ৫
বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ৪ পলাতক আসামিসহ বিভিন্ন অপরাধে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের শনিবার (১০মে) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।
এর আগে গত শুক্রবার (৯ মে) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার শাঁসনেরবাগ এলাকার মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মামুন (৩৫) দেউলী চৌরাপাড়া এলাকার মোহাম্মদ আলী মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মাসুম (৩২) লালখারবাগ এলাকার আমিল উদ্দিন মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রাসেল (৩৬) ও মাহামুদনগর এলাকার মৃত সবুল্লা তালুকদার মিয়ার মেয়ে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সুফিয়া বেগম (৪৫) ও তাজপুর এলাকার আলতাব হোসেনের ছেলে সন্দেহভাজন মারুফ হোসেন (২৮)।