শার্শায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বিএনপি কর্মীকে হত্যা
Published: 8th, June 2025 GMT
যশোরের শার্শা উপজেলায় আব্দুল হাই (৫০) নামে এক বিএনপি কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার (৭ জুন) রাতে বেনাপোলের ডুবপাড়া জামতলার মোড় নামক স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাকে হত্যা করা হয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি রাসেল মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত আব্দুল হাই ডুপপাড়া গ্রামের হারান হরকরার ছেলে।
নিহতের মামা মিয়াদ আলী জানান, গতকাল শনিবার রাতে আব্দুল হাই ডুবপাড়া জামতলার মোড় অবস্থান করছিলেন। এসময় ৪-৫ জন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে গিয়ে আব্দুল হাইকে লক্ষ্য করে ককটেল ছুঁড়ে পালিয়ে যান। ককটেলে বিস্ফোরণে গুরুতর আহত আব্দুল হাইকে স্থানীয়রা শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক আব্দুল হাইকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরো পড়ুন:
ধামরাইয়ে মা-দু’ ছেলে হত্যা: ‘বালিশচাপা দিয়ে হত্যা করে রবিন’
গোপালগঞ্জে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
নাভারণ সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান জানান, আব্দুল হাইয়ের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রবিবার (৮ জুন) যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আটকে পুলিশের অভিযান চলছে।
ঢাকা/রিটন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য ব এনপ ককট ল
এছাড়াও পড়ুন:
কুড়িগ্রামে ঈদের ছুটিতে নাশকতার আশঙ্কায় গ্রামীণ ব্যাংকে পুলিশের পাহারা
কুড়িগ্রামে ঈদের ছুটিতে গ্রামীণ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে নাশকতার আশঙ্কায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ। জেলার গ্রামীণ ব্যাংকের ৫২টি শাখাসহ অন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পুলিশ সদস্যরা পাহারা দিচ্ছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নাশকতার আশঙ্কায় গত শুক্রবার রাত থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। সদর উপজেলায় ৮টি, উলিপুরে ৮টি, রাজারহাট ৬টি, নাগেশ্বরীতে ৮টি, ভূরুঙ্গামারীতে ৫টি, ফুলবাড়ীতে ৩টি, কচাকাটাতে ২টি, চিলমারীতে ৫টি, ঢুষমারা থানায় ১টি, চর রাজিবপুরে ১টি, রৌমারী থানায় ৫টিসহ মোট ৫২টি গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় পুলিশ পাহারা দিচ্ছে। প্রতিটি শাখায় ৮ জন করে পুলিশ সদস্য দায়িত্বে আছেন। পুলিশ সেখানে ২৪ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করছেন। পাশাপাশি সাদাপোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আনসার, চৌকিদার, দফাদার দিয়ে কয়েক স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা আছে।
এ সম্পর্কে আজ রোববার সকালে কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে জেলায় নাশকতার পরিকল্পনার একটি গোয়েন্দা তথ্য আমাদের কাছে আছে। তাই জেলার ৫২টি গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পুলিশ পাহারা দিচ্ছেন। ঈদের ছুটির ১০ দিন পর্যন্ত এই ব্যবস্থা থাকবে।’