টেস্ট ক্রিকেটে চারটি সেঞ্চুরি আছে লিটন দাসের। আরও একটির পথে তিনি হাঁটছিলেন আজ—পৌঁছে গিয়েছিলেন নব্বইয়ের ঘরেও। এরপরই ছন্দপতন। হুট করেই রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিলেন। সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপ নিয়েই তাঁকে ফিরতে হলো ড্রেসিংরুমে।

লিটনের জন্য ‘নার্ভাস নাইন্টিজে’ কাটা পড়ার এই ঘটনা যদিও নতুন নয়। ৪৯ টেস্টের ক্যারিয়ারে এ নিয়ে তৃতীয়বার তিনি আউট হয়েছেন ৯০–এর ঘরে। ২০১৮ সালে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৯৪ রানে আউট হয়েছিলেন, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০২১ সালে হারারেতে ফিরেছিলেন ৯৫ রান করে।

লিটনই কি বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশিবার ‘নার্ভাস নাইন্টিজে’ আউট হয়েছেন? উত্তর হচ্ছে, না। এমন ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটিয়েছেন আজ ১৬৩ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলে আউট হয়ে যাওয়া মুশফিকুর রহিম। ৯৬ টেস্টের ক্যারিয়ারে তিনটি ডাবল সেঞ্চুরি ও ১১ সেঞ্চুরি করা মুশফিক সব মিলিয়ে চারবার আউট হয়েছেন নব্বইয়ের ঘরে।

বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে টেস্টে নড়বড়ে নব্বইয়ে সবচেয়ে বেশি চারবার আউট হয়েছেন মুশফিকুর রহিম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জ্বালানির সুইচ সরে ইঞ্জিন বন্ধ হওয়ায় আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হয়

ভারতের আহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উড্ডয়নের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। আকাশে ওড়ার মাত্র তিন সেকেন্ডের মধ্যে জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সুইচ সরে যাওয়ায় দুটি ইঞ্জিনই শক্তি হারিয়ে ফেলে বন্ধ হয়ে যায় বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। খবর-বিবিসি  

১২ জুন আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনগামী বোয়িংয়ের ওই ড্রিমলাইনার বিমনে বিধ্বস্তের ঘটনায় উড়োজাহাজের পাইলট-ক্রুসহ ২৪১ আরোহী নিহত হন। আর যে ভবনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয় তা স্থানীয় বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের একটি হোস্টেল। ওই সময় হোস্টেলের ক্যান্টিনে অনেকে দুপুরের খাবার খাচ্ছিলেন। সমমিলিয়ে ওই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ