কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির ৬৭টি কড়িকাইট্টা কচ্ছপ উদ্ধার করেছে র‌্যাব। কচ্ছপগুলো বিক্রির খবর পেয়ে উপজেলার সাতবাড়িয়া বাজারে সোমবার বিকেলের দিকে ক্রেতা সেজে এই অভিযান পরিচালনা করে র‌্যাব। র‌্যাব-১২ সিপিসি-১ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদীপ্ত সরকার প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অভিযানে উদ্ধার হওয়া কচ্ছপগুলো ভেড়ামারা বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে কচ্ছপগুলো উন্মুক্ত জলাশয়ে অবমুক্ত করা হয় বলে জানিয়েছেন ভেড়ামারা উপজেলা বন কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম।

র‌্যাব কর্মকর্তা সুদীপ্ত সরকার জানান, দুপুরে গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারেন উপজেলার সাতবাড়িয়া বাজারে বিলুপ্ত প্রজাতির কচ্ছপ বিক্রি হচ্ছে। এরপর র‌্যাবের একটি দল ক্রেতা সেজে ওই বাজারে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় ১১টি বড় ও ৫৬টি ছোট বিলুপ্ত প্রজাতির কড়িকাইট্টা কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়। সাধারণত কড়িকাইট্টা কচ্ছপ ভারতে বেশি পাওয়া যায়। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে একত্র করে একই এলাকার মহিবুল ইসলামের ছেলে মাহি (২০) কচ্ছপগুলো স্থানীয় বাজারে বিক্রি করছিলেন। পরে বিক্রেতার কাছ থেকে কচ্ছপগুলো উদ্ধার করে বন বিভাগের কাছে হস্তান্তার করা হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ