অনেকে প্রতিদিন এমন কিছু ভুল করে চলেছেন, যার জন্য স্মার্টফোনের ব্যাটারি যেন ধারণার চেয়েও দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন, দ্রুত ব্যাটারি ফুরিয়ে যাওয়ার পেছনে কাজ করে ব্যাটারির সঠিক ব্যবহার না করা। স্মার্টফোনের যতটুকু ব্যবহার প্রয়োজন, ততটুকু করছেন না; কিন্তু চার্জ কমে যাচ্ছে দফায় দফায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসতে পারে, সমস্যাটা বোধ হয় জটিল হয়েছে। সব সময় কিন্তু
এমনটা হয় না।
শতভাগ চার্জ করার পরও কিছুক্ষণের মধ্য়েই তা ধাপে ধাপে কমতে শুরু করে। এমন হলে স্মার্টফোনের ব্রাইটনেস কমিয়ে আনবেন সবার আগে। মাঝেমধ্যে প্রয়োজনে তা বাড়িয়ে নেওয়া শ্রেয়। সমস্যার সমাধানে ডিভাইসের সেটিংস থেকে ডিসপ্লে অপশনে গিয়ে অ্যাডাপ্টিভ ব্রাইটনেস ব্যবহার করতে পারবেন। যদি সব সময় ব্রাইটনেস উজ্জ্বল রেখে ফোন ব্যবহার করেন, তাহলে তাড়াতাড়ি ব্যাটারি কমতে থাকাই স্বাভাবিক।
ডিভাইস গবেষকরা অবশ্য দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই ব্যাটারিকে সেভার মোডে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
উল্লিখিত দুটি পদ্ধতি মেনে চললে ব্যাটারি অনেকাংশে সাশ্রয় হবে। অন্যদিকে ব্যাটারি সক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ
হবে। অ্যাডাপ্টিভ ব্রাইটনেস ব্যবহার করলে অনেক অ্যাপ ব্যাটারির ওপর বাড়তি কোনো
চাপ ফেলবে না; বরং ব্যাটারিকে করবে
দীর্ঘস্থায়ী আর টেকসই।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব
বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি
২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।
তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।
আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।
কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।
নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন