Prothomalo:
2025-11-03@01:46:28 GMT

আজহারউদ্দিন ও তিনের চক্কর

Published: 25th, July 2025 GMT

টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরির কীর্তি গড়া ব্যাটসম্যানের সংখ্যা কম নয়। ১৪৮ বছরের টেস্ট ইতিহাসে এ পর্যন্ত ১১৭ জন ব্যাটসম্যান টেস্ট অভিষেকে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। এঁদের মধ্যে মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের নামটাকে আলাদা করতেই হয়। ভারতের সাবেক অধিনায়ক যে অভিষেক ম্যাচেই সেঞ্চুরি করে থামেননি, সেঞ্চুরি পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম তিন টেস্টেই।

প্রথম তিন টেস্টেই সেঞ্চুরি পাওয়া আজহারের ক্যারিয়ারের শুরুর সঙ্গে ‘তিন’ এই সংখ্যাটা ওতপ্রোতভাবেই জড়িয়ে। আজহারের টেস্ট অভিষেক ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের ভারত সফরের তৃতীয় টেস্টে। আজহার সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ১৯৮৫ সালের জানুয়ারির ৩ তারিখে।

১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর ইডেন গার্ডেনে সেই টেস্টটি শুরু হলেও ২ জানুয়ারি রেস্ট ডে হওয়ায় ৩ জানুয়ারি ছিল ম্যাচের তৃতীয় দিন। দিনের কোন সেশনে আজহার ১০০ ছুঁয়েছিলেন জানেন, তৃতীয় সেশনে!

এরপর চেন্নাই টেস্টে ১০৫ রান করা আজহার কানপুরে টানা তৃতীয় সেঞ্চুরিটি পেয়েছেন ক্যারিয়ারে প্রথমবার তিনে ব্যাট করে।

আরও পড়ুনহেডিংলি ১৯৮১: বোথাম, উইলিস এবং ৫০০-১ বাজি জেতার অলৌকিকতা ২১ জুলাই ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আজহ র

এছাড়াও পড়ুন:

প্রথম খুনি তিনটি গুলি চালিয়ে আরেক খুনিকে চিৎকার করে বললেন, ‘গুলি চালাও’

ভারতের প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। সেই অর্থে তাঁর রক্তেই ছিল রাজনীতি।

তরুণ বয়সে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে নাম লেখান তিনি। ৪৯ বছর বয়সে হন প্রধানমন্ত্রী। সরকারপ্রধান, দলীয় প্রধান হিসেবে তাঁকে পাড়ি দিতে হয় বন্ধুর পথ। নিতে হয় কঠিন সব সিদ্ধান্ত।

রাজনীতিতে আপসহীন, দৃঢ় মানসিকতার জন্য তিনি ভারতে ‘লৌহমানবী’ হিসেবে পরিচিতি পান। তাঁর নেতৃত্ব, বিচক্ষণতা, সাহসিকতার নাম–যশ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও ছড়িয়ে পড়ে।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৮৪ সালের মাঝামাঝি একটি ‘কঠিন’ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। সে জন্য অচিরেই তাঁকে জীবন দিয়ে মূল্য চোকাতে হয়েছিল।

১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর তিনি নিজের দুই দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হন। তিনি ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুনগাঁদা ফুল, ইন্দিরা গান্ধী ও অন্যদের গল্প০৫ জুলাই ২০১৯নেহরুর মেয়ে

ইন্দিরার জন্ম ১৯১৭ সালের ১৯ নভেম্বর। বাবা পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু। মা কমলা নেহরু। দাদা মতিলাল নেহরু।

মতিলাল ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ। তাঁর ছেলে জওহরলালও ছিলেন ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামের অন্যতম নেতা। তিনি ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী।

পিতামহ ও পিতার পথ ধরে ইন্দিরা শৈশব-কৈশোরেই ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামে নিজেকে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ফেলেন। এমনকি ২৫ বছর বয়সেই তাঁকে কারাগারে যেতে হয়েছিল। তিনি ২৪৩ দিন কারা অন্তরিণ ছিলেন।

ইন্দিরা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়েছেন। এক বছর করে পড়েছেন শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী ও অক্সফোর্ডের সামারভিল কলেজে। তবে তিনি পড়ালেখা শেষ করতে পারেননি।

ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রথম খুনি তিনটি গুলি চালিয়ে আরেক খুনিকে চিৎকার করে বললেন, ‘গুলি চালাও’