মালদ্বীপের ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনালের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণিল আতশবাজি প্রদর্শনী গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে।

গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানী মালে ও আশেপাশের ১৯টি ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে একযোগে আতশবাজির প্রদর্শন করা হয়, যা দেশটির ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক হয়ে দাঁড়ায়। মালদ্বীপ বিমানবন্দর কোম্পানি লিমিটেড (এমএসিএল) জানিয়েছে, এই সিঙ্ক্রোনাইজড ও সমন্বিত প্রদর্শনী ছিল গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পাওয়ার মতোই ব্যতিক্রমী।

প্রদর্শনীটি পরিচালনার জন্য মালে শহরের আশেপাশের সাগরের ১৬টি ভাসমান স্থানে এবং বিমানবন্দরের এলাকায় আরো ৩টি স্থানে আতশবাজি মর্টার স্থাপন করা হয়। পুরো আয়োজনটি অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয় যাতে সমস্ত স্থান থেকে নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী আতশবাজি ফুটানো সম্ভব হয়।

প্রত্যক্ষ উপস্থিতিতে গিনেস রেকর্ড স্বীকৃতি

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের অফিসিয়াল প্রতিনিধি ও বিচারকরা ঘটনাস্থলেই উপস্থিত থেকে এই রেকর্ড যাচাই ও নিশ্চিত করেন। এরপর রবিবার, নতুন টার্মিনালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট অবতরণের আনুষ্ঠানিকতা চলাকালে রেকর্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ এমএসিএল-এর হাতে গিনেস সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়।

জনসাধারণের অংশগ্রহণ ও ড্রোন শো

এই মনোমুগ্ধকর আতশবাজি প্রদর্শন দেখতে মালে ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হন। পুরো আকাশজুড়ে রঙিন আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে মালদ্বীপের আকাশ। শুধু আতশবাজিই নয়, একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয় একটি অত্যাধুনিক ড্রোন শো, যা দর্শকদের দৃষ্টি কাড়ে।

এমএসিএল জানিয়েছে, এই অনুষ্ঠান শুধু নতুন টার্মিনালের উদ্বোধনই নয়, বরং মালদ্বীপের উন্নয়ন, পর্যটন এবং আন্তর্জাতিক সংযোগের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনাও।

ঢাকা/হাসান/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আতশব জ র কর ড

এছাড়াও পড়ুন:

ভেলানা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল উদ্বোধনে ঐতিহাসিক আতশবাজি প্রদ

মালদ্বীপের ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনালের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত বর্ণিল আতশবাজি প্রদর্শনী গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নিয়েছে।

গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানী মালে ও আশেপাশের ১৯টি ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে একযোগে আতশবাজির প্রদর্শন করা হয়, যা দেশটির ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক হয়ে দাঁড়ায়। মালদ্বীপ বিমানবন্দর কোম্পানি লিমিটেড (এমএসিএল) জানিয়েছে, এই সিঙ্ক্রোনাইজড ও সমন্বিত প্রদর্শনী ছিল গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পাওয়ার মতোই ব্যতিক্রমী।

প্রদর্শনীটি পরিচালনার জন্য মালে শহরের আশেপাশের সাগরের ১৬টি ভাসমান স্থানে এবং বিমানবন্দরের এলাকায় আরো ৩টি স্থানে আতশবাজি মর্টার স্থাপন করা হয়। পুরো আয়োজনটি অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয় যাতে সমস্ত স্থান থেকে নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী আতশবাজি ফুটানো সম্ভব হয়।

প্রত্যক্ষ উপস্থিতিতে গিনেস রেকর্ড স্বীকৃতি

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের অফিসিয়াল প্রতিনিধি ও বিচারকরা ঘটনাস্থলেই উপস্থিত থেকে এই রেকর্ড যাচাই ও নিশ্চিত করেন। এরপর রবিবার, নতুন টার্মিনালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট অবতরণের আনুষ্ঠানিকতা চলাকালে রেকর্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ এমএসিএল-এর হাতে গিনেস সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়।

জনসাধারণের অংশগ্রহণ ও ড্রোন শো

এই মনোমুগ্ধকর আতশবাজি প্রদর্শন দেখতে মালে ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হন। পুরো আকাশজুড়ে রঙিন আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে মালদ্বীপের আকাশ। শুধু আতশবাজিই নয়, একই সঙ্গে অনুষ্ঠিত হয় একটি অত্যাধুনিক ড্রোন শো, যা দর্শকদের দৃষ্টি কাড়ে।

এমএসিএল জানিয়েছে, এই অনুষ্ঠান শুধু নতুন টার্মিনালের উদ্বোধনই নয়, বরং মালদ্বীপের উন্নয়ন, পর্যটন এবং আন্তর্জাতিক সংযোগের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনাও।

ঢাকা/হাসান/ফিরোজ

সম্পর্কিত নিবন্ধ