পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) গত ১৯ আগস্ট ২০২৫–২৬ মৌসুমের জন্য কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা করেছে। তবে এ ঘোষণায় সবচেয়ে বড় চমক এসেছে দুই সিনিয়র তারকা বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্ষেত্রে। ধারাবাহিক ব্যর্থতার কারণে তারা আর ‘এ’ ক্যাটাগরিতে নেই, নেমে গেছেন ‘বি’ ক্যাটাগরিতে।

গত মৌসুমে (২০২৪–২৫) এই দুজনই ছিলেন একমাত্র ‘এ’ ক্যাটাগরির ক্রিকেটার। অথচ সাম্প্রতিক সিরিজগুলোতে প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারায় দুজনকেই অবনমন দেওয়া হলো। ফলে নতুন মৌসুমে তাদের মাসিক বেতনও কমে যাবে উল্লেখযোগ্য হারে।

আরো পড়ুন:

‘টি-টোয়েন্টির জন্য উপযুক্ত নয় বাবর-রিজওয়ান’

বড় পরিবর্তন পিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে: বাবর-রিজওয়ান নামলেন ক্যাটাগরি ‘বি’-তে

বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়রা মাসে পান ৪৫ লাখ পাকিস্তানি রুপি। এর মধ্যে ২০ লাখ ৭০ হাজার আসে আইসিসির ভাগ থেকে। অন্যদিকে, ‘বি’ ক্যাটাগরির বেতন ৩০ লাখ, ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ১০ লাখ এবং ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে মাসিক ৭ লাখ ৫০ হাজার রুপি।

অর্থাৎ বাবর ও রিজওয়ান এখন থেকে মাসে পাবেন ৩০ লাখ রুপি, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১২ লাখ ৮৭ হাজার। এর আগে তাদের আয় ছিল ৪৫ লাখ রুপি বা প্রায় ১৯ লাখ ৩১ হাজার টাকা। এই হিসেবে মাসে প্রায় ৬.

৫ লাখ টাকা কমে গেল তাদের পারিশ্রমিক।

এদিকে ক্রিকেট পাকিস্তান এর প্রতিবেদনে জানা গেছে, পিসিবি কেন্দ্রীয় চুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা বাদ দেওয়ার কথা ভাবছে। বর্তমানে খেলোয়াড়রা আইসিসি থেকে পাওয়া মোট আয়ের ৩ শতাংশ বোনাস হিসেবে পেয়ে থাকেন। বোর্ড মনে করছে এই বোনাস অযৌক্তিক। তাই এশিয়া কাপের পরবর্তী চুক্তি থেকেই হয়তো এই সুযোগ আর থাকবে না।

ফলে শুধু বাবর বা রিজওয়ান নন, পাকিস্তান দলে যারা কেন্দ্রীয় চুক্তিতে আছেন— সবার বেতনই আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ঢাকা/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র জওয় ন

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৪  

বন্দরে একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীসহ  বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের  বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর)  দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার ২২ নং ওয়ার্ডের লের্জাস ১নং গল্লী এলাকার মৃত আজিম মিয়ার ছেলে বন্দর থানা ও নারায়ণগঞ্জ সদর থানার একাধিক জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রুবেল (৩৪) একই থানার সোনাকান্দা মসজিদ এলাকার ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জনি (৩৫)|r

একই থানার রামনগর এলাকার মৃত সিদ্দিক মুন্সী ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত  আব্দুল কুদ্দুস (৫২) ও গকুলদাশেরবাগ এলাকার আনোয়ার মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ইব্রাহিম (৩০)। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ