পার্বত্যাঞ্চলের সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে: শামসুজ্জামান দুদু
Published: 2nd, February 2025 GMT
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, পাহাড়িরা যেমন শান্তি চায়, আমরাও তেমন শান্তি চাই। শান্তি আসবে আলোচনার মাধ্যমে, সংঘাতের মাধ্যমে শান্তি আসে না। পাহাড়ি জনগোষ্ঠী যেমন নিরাপত্তা চায়, পাহাড়ে বসবাসকারী সাধারণ মানুষও তাদের কাছে নিরাপত্তা চায়। পার্বত্য অঞ্চলে শুধুমাত্র পাহাড়ি থাকবে অন্য জাতিগোষ্ঠী থাকবে না এমন চিন্তা পাহাড়িদের করা ঠিক না। পার্বত্য অঞ্চলের সমস্যা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হবে।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম: উত্তরণের রাজনৈতিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন।
এ সময় তিনি বলেন, “ভারত যেমন চায় আমরা তাদের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে আলোচনা না করি। আমরাও তেমন চাই পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ভারত যেন আলোচনা না করে। আমাদের সমস্যা আমরা সমাধান করব।”
আরো পড়ুন:
সাতক্ষীরায় বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল
হাসিনা ভালো হয়নি, ভারত থেকেও দুষ্টুমি করছেন: ফখরুল
আলোচনায় সভায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, “পার্বত্যঞ্চলে যারা বসবাস করে তারাও আমাদের দেশের নাগরিক। তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য কয়েকটি দেশ ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ের নাগরিকরাও নগরের মানুষের মতো একই সুবিধা পাবে। মানুষে মানুষে কোনো বিভেদ থাকবে না।”
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা.
ঢাকা/রায়হান/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন
হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়।
সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।
এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই