চাঁদাবাজি না করে ভিক্ষা করুন: রফিকুল ইসলাম
Published: 28th, February 2025 GMT
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, “দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় জামায়াত লড়াই করে যাচ্ছে। কিন্ত একটি দল ইতোমধ্যে চাঁদাবাজি ও ফ্যাসিবাদী কার্যক্রম শুরু করেছে। চাঁদাবাজির জন্য দেশের তরুণেরা রক্ত দেয়নি। যারা চাঁদাবাজি করেন তাদের বলছি, আল্লাহ ভিক্ষাকে হালাল করেছেন। কিন্তু চাঁদাবাজিকে হারাম করেছেন। তাই চাঁদাবাজি না করে ভিক্ষা করাটাই উত্তম।”
রফিকুল ইসলাম খান আরও বলেন, “আপনারা যদি আমাদের কাছে সহযোগিতা চান। আমরা আপনাদের সহায়তা করতে প্রস্তুত। কিন্তু আল্লাহর ওয়াস্তে চাঁদাবাজি করবেন না। দেশে এখন চাঁদাবাজি হচ্ছে।”
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বেলকুচি উপজেলার সোহাগপুর আলহাজ সিদ্দিক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত নেতা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, “জাতীয় সরকারের আগে অবিলম্বে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে। একটি দল আমাদের সাথে এই দাবিতে (৫ আগস্ট) এর আগেও একসাথে আন্দোলন করত। এখন তারা উল্টো কথা বলছেন।”
উল্টো পথে চলা নেতাদের উদ্দেশ্যে জামায়াত নেতা বলেন, “এ দেশ কারও তালুক নয়, ১৮ কোটি মানুষদের আর কোন ফ্যাসিবাদ ও চাঁদাবাজির স্থান হবে না। মানবিক ও সমৃদ্ধ দেশ গঠনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষ রায় দেতে সকলকে প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”
সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে এনায়েতপুরের শহীদ হাফেজ সিয়াম হোসেনের পিতা আব্দুল কুদ্দুস। পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে কর্মী সম্মেলন শুরু হয়। সভাপতিত্ব করেন বেলকুচি উপজেলা জামায়াতের আমির আরিফুল ইসলাম সোহেল।
এসময় জেলা জামায়াতের আমির অধ্যক্ষ মাওলানা শাহিনুর আলম, নায়েবে আমির অধ্যক্ষ আলী আলম, সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম, বেলকুচি উপজেলা সেক্রেটারি অধ্যাপক মাওলানা মাজহারুল ইসলামসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
কর্মী সম্মেলেনে সংগঠনের তৃণমূলের কয়েক হাজার কর্মীসমর্থক উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/অদিত্য/এস
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইউটিউবে দিনে মাত্র আধা ঘণ্টা ব্যয় করেই শিখতে পারেন ইংরেজি
যেকোনো ভাষা শেখার প্রথম শর্ত হলো, বলতে ও শুনতে শেখা। কিন্তু আমরা ইংরেজি শেখা শুরু করি ব্যাকরণ দিয়ে। এ জন্য দীর্ঘদিন পড়েও আমরা বেশির ভাগ মানুষ ভালো ইংরেজি শিখতে পারি না। অধিকাংশ মানুষের বলায়, শোনায়, নয় তো লেখায় কমবেশি সমস্যা থেকেই যায়।
আপনি শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, অভিভাবক—যা–ই হোন না কেন, ইংরেজিতে নিজেকে খুবই দুর্বল মনে করলে এবং শেখার ইচ্ছা থাকলে এই কাজগুলো করুন।
১০ দিনে, ৩০ দিনে, ৩ মাসে ইংরেজি শেখার যত বই আছে, স্রেফ সরিয়ে রাখুন। এগুলো আপনি কেনেন ঠিকই কিন্তু তিন দিনও ঠিকমতো খুলে দেখেন না।
স্পোকেন ইংলিশের কোচিং বন্ধ করে দিন। কারণ, এই কোচিংয়ে আপনি ভর্তি হন ঠিকই কিন্তু এক সপ্তাহ যাওয়ার পর আর যান না। কিংবা কোচিংয়ে গিয়েও খুব বেশি লাভ আপনার হয়নি।
আপনার মুঠোফোন আছে, আইপ্যাড আছে, বাসায় ইন্টারনেট আছে। প্রতিদিন নিশ্চয়ই ইউটিউব, ফেসবুকে এটা-সেটা দেখে সময় ব্যয় করেন। আজ থেকে টানা ৩০ দিন ইংরেজি শেখায় দিন, আর এই সময়টা শুধু ইউটিউবে দেবেন।
ইংরেজি শেখার নানা চ্যানেল পাবেন ইউটিউবে