ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি জানিয়েছেন, কোনো হুমকির মুখে ইরান আলোচনার টেবিলে বসবে না। শনিবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে এ কথা বলেছেন তিনি।

এর আগে শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তিনি ইরানের শীর্ষ কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি তেহরানকে বৈঠকে বসার আহ্বান জানিয়েছেন। আর তেহরান এতে রাজী না হলে তাদের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, “ইরানকে দুটি উপায়ে মোকাবেলা করা যেতে পারে: সামরিকভাবে, অথবা আপনি একটি চুক্তি করুন যাতে তেহরান পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত থাকে।”

ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ঊর্ধ্বতন ইরানি কর্মকর্তাদের সাথে এক বৈঠকে খামেনি বলেন, ওয়াশিংটনের লক্ষ্য হলো ‘তাদের নিজস্ব প্রত্যাশা চাপিয়ে দেওয়া।’

আলোচনার ব্যাপারে কিছু সরকারের দেওয়া হুমকি সমস্যা সমাধানের জন্য নয়। .

.. আলোচনা তাদের জন্য নতুন দাবি করার একটি পথ, এটি কেবল ইরানের পারমাণবিক সমস্যা নিয়েই নয়। ... ইরান অবশ্যই তাদের প্রত্যাশা মেনে নেবে না।”

খামেনির মন্তব্যের জবাবে, হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র ব্রায়ান হিউজেস আলোচনা অথবা সামরিক পদক্ষেপের বিকল্পটি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

হিউজেস এক বিবৃতিতে বলেছেন, “আমরা আশা করি ইরানি সরকার সন্ত্রাসের চেয়ে তার জনগণ ও সর্বোত্তম স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেবে।”

ঢাকা/শাহেদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়। 

সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।

এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই

সম্পর্কিত নিবন্ধ