বিশ্বের সর্বববৃহৎ ডার্মাটোলজি প্রদর্শনী-দুবাই ডার্মা-২০২৫ এ অংশ নিতে যাচ্ছে মেডিকেটেড স্কিনকেয়ার ব্র্যান্ড সিওডিল। ত্বক সুরক্ষায় ডক্টর রেকমেন্ডেন্ট এই ব্র্যান্ডের পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বব্যাপী। ত্বক ও চর্মরোগবিদ্যার ক্ষেত্রে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই আয়োজনে রিমার্ক এলএলসি ইউএসএ এর মেডিকেটেড ব্র্যান্ড হিসেবে অংশ নিচ্ছে সিওডিল।

এবারই প্রথম কোনো বিদেশি ব্র্যান্ডের বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য নিয়ে এ ধরনের প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছে রিমার্ক। সিওডিলের এই প্রতিনিধিত্ব দক্ষিণ এশিয়ার স্কিনকেয়ার খাতের জন্য একটি মাইলফলক।

সংশ্লিষ্টরা জানান, দুবাই ওয়ার্ল্ড ডার্মাটোলজি অ্যান্ড লেজার কনফারেন্স অ্যান্ড এক্সিবিশন (দুবাই ডার্মা) আগামী ১৪-১৬ এপ্রিল দুবাই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আয়োজনে ১১৪টি দেশের ২৫ হাজারের বেশি দর্শনার্থী এবং পৌনে দুই হাজার ব্র্যান্ড অংশ নিচ্ছে। বরাবরের মতো এবারের আয়োজনেও থাকবে বৈজ্ঞানিক সম্মেলন, চর্মরোগ ও কসমেটিকস এবং প্লাস্টিক সার্জারির ক্ষেত্রে নানা প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নিয়ে কর্মশালা এবং সেমিনার।

এবারের আয়োজনে সিওডিল তাদের পণ্যের প্রদর্শনীসহ ত্বকরোগ ও ত্বক সুরক্ষায় উদ্ভাবিত নতুন পণ্য প্রদর্শন করবে। সিওডিল এর হেড অফ বিজনেস সুকান্ত দাস জানান, এবারের দুবাই ডার্মায় উদ্ভাবনী পণ্যের তালিকায় অন্যতম আকর্ষণ থাকবে সিওডিল। এতে অংশ নিচ্ছেন রিমার্ক এলএলসি ইউএস এর প্রতিনিধি অলগা ইয়াকাভেনকা ও ওলা জ্যাজাক্সকাওক্সা। তাছাড়া বাংলাদেশের সেরা বিশেষজ্ঞ ডার্মাটোলজিস্ট ডা.

শারমিনা হক, কিউ এম মাহবুবুল্লাহ, ডা. রাশেদ মাহমুদ খান, ডা. ঝুমু খান এবং ডা. জেসমিন মানজুর সিওডিলের আমন্ত্রণে এই প্রদর্শনীতে অংশ নিচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের দ্বারা রেকমেন্ডেড এই ব্র্যান্ডটি সর্বস্তরের ভোক্তাদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। সিওডিলের এই সুদৃঢ় অবস্থানকে বিশ্বব্যাপী আরো ছড়িয়ে দিতেই আমাদের দুবাই ডার্মায় অংশগ্রহণ। গ্লোবাল ব্র্যান্ডের বাংলাদেশে উৎপাদিত পণ্য নিয়ে অংশগ্রহণ উৎপাদন খাতে বাংলাদেশের সুনাম আরো নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবে।

তিনি আরো জানান, অ্যাকনি, এজিং, ড্রাইনেস, স্ক্যাল্পের সমস্যাসহ ত্বকের যাবতীয় সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি বিভিন্ন ফলপ্রসূ কর্মসূচির মাধ্যমে নিজের ত্বক সম্পর্কে সচেতন হতে সিওডিল তার ভোক্তাদের উৎসাহিত করছে। সিওডিল ছাড়াও রিমার্ক এর অপরাপর ত্বক সুরক্ষা ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে হালাল সার্টিফিকেশন প্রাপ্ত পণ্যও বিশ্বের সামনে তুলে ধরা হবে। আশা করছি মধ্যপ্রাচ্যসহ হালাল কসমেটিকস এর বিশ্ব বাজারে প্রবেশ করতে পারবো আমরা।

তিনি বলেন, “ইতোমধ্যে সিওডিল মেডিকেল খাতের অন্যতম প্রভাবশালী ‘ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব অ্যাডভান্স রিসার্চ অ্যান্ড রিভিউস’ এ প্রকাশিত গবেষণা নিবন্ধে নিরাপদ স্কিনকেয়ার পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। আশা করছি এ মেলায় গ্লোবাল মার্কেটে সিওডিল কাঙ্খিত রফতানি আদেশ পাবে।”

অ্যাসোসিয়েশন অব স্কিন কেয়ার বিউটি প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এএসবিএমইবি) এর জেনারেল সেক্রেটারী জামাল উদ্দীন বলেন, উদ্ভাবনী দক্ষতা, সাশ্রয়ী মূল্য ও গুণগত মানের উপর জোর দিয়ে রিমার্ক এইচবি লিমিটেড বাংলাদেশের স্কিনকেয়ার শিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। রিমার্কের নিবিড় গবেষণা ও অত্যাধুনিক উৎপাদন প্রক্রিয়ার সমন্বয়ে সিওডিল ডাক্তার ও রোগী, উভয়ের চাহিদা মেটাতে কার্যকরি ও নিরাপদ স্কিনকেয়ার সমাধান দিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে একদিকে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে স্থানীয় উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে প্রতিষ্ঠানটি যেমন পণ্যের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করেছে, তেমনি বিদেশি পণ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করেছে। তাই এখন থেকে আমাদের বিদেশি নকল, ভেজাল ও মেয়াদোর্ত্তীণ পণ্যের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না। কারণ এখন আমাদের দেশেই বিশ্বমানের সেরা পণ্য তৈরি হচ্ছে।”

রিমার্কের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রকিবুল ইসলাম বলেন, “সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ রিমার্ক এইচবির উৎপাদন প্রক্রিয়া সিজিএমপি (গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্র্যাকটিস সার্টিফিকেট) এবং আইএসও স্বীকৃত যা নিশ্চিত করে যেসব পণ্য সর্বোচ্চ গুণগত ও নিরাপত্তা মানদণ্ড অনুসারে তৈরি করা হয়। এই উৎকর্ষতার প্রতিশ্রুতি রিমার্ক এইচবি লিমিটেডকে বাংলাদেশের স্কিনকেয়ার শিল্পে শীর্ষস্থানীয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। শুধু তাই নয়, প্রতিষ্ঠানটি ত্বক বিশেষজ্ঞদেরকে অ্যাকনি, অতিরিক্ত মেলানিন (হাইপারপিগমেন্টেশন) এবং আর্দ্রতার অভাবসহ বিভিন্ন ত্বকের সমস্যার জন্য বিশ্বাসযোগ্য, গবেষণাভিত্তিক সমাধান প্রদান করে থাকে।”

লাখো ভোক্তার আস্থা অর্জন করে রিমার্ক এইচবি দক্ষিণ এশিয়ায় মেডিকেটেড স্কিনকেয়ার পণ্য উৎপাদনের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে। গুণগত মান, সাশ্রয়ী মূল্য ও বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি এই শিল্পে একটি নতুন সংজ্ঞা রচনা করছে। তারই ধারাবাহিকতায় ত্বকের নানান সমস্যার সমাধানে অগ্রণী ভূমিকা রেখে যাচ্ছে রিমার্কের মেডিকেটেড স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড সিওডিল। ইতোমধ্যে সিওডিল এর পণ্য যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কাসহ বেশ কয়েকটি দেশে রপ্তানি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ঢাকা/সাজ্জাদ/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ম র ক এইচব ত বক স সমস য উৎপ দ

এছাড়াও পড়ুন:

বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে তানিয়া আমিরের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর

২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে তানিয়া আমিরের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

এক বিবৃতিতে প্রেস উইং থেকে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহ সম্পর্কে তানিয়া আমিরের বক্তব্য, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত হচ্ছে, তাতে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থক হিসেবে তার নিজস্ব রাজনৈতিক এজেন্ডা প্রতিফলিত হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ ‘সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস’-এ পোস্ট করা এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।

প্রেস উইং বর্বরোচিত এ হত্যাকাণ্ডের পেছনের সত্য উদঘাটনে অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত উদ্যোগগুলো উপস্থাপন করেছে। উদ্যোগগুলো হচ্ছে:

তদন্ত কমিশন
২০২৪ সালের ২২ ডিসেম্বর পিলখানা হত্যাকাণ্ড বিষয়ে পুনঃতদন্তের জন্য সাত সদস্যের জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।

অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল এ এল এম ফজলুর রহমানের নেতৃত্বে কমিশন কয়েক ডজন সাক্ষীর (এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৭ জন, যার মধ্যে অফিসার, বিডিআর সদস্য এবং ভুক্তভোগীদের পরিবার অন্তর্ভুক্ত) সাক্ষ্য সংগ্রহ করেছে। এটি ‘ঘটনার প্রকৃত প্রকৃতি উন্মোচন’, সমস্ত দোষী ব্যক্তিকে শনাক্ত করা এবং এমনকি যেকোনো দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র তদন্তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গোপনীয়তা রক্ষার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে কমিশন একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। এতে ২০০৯ সালের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে যেকোনো ব্যক্তির কাছে নির্ভরযোগ্য তথ্য থাকলে তা ওয়েবসাইট বা ই-মেলের মাধ্যমে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সত্য উন্মোচনের অঙ্গীকার
স্বরাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী পিলখানার হত্যাকাণ্ডের পূর্ণাঙ্গ পুনঃতদন্তের জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে কমিশনের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান সাংবাদিকদের বলেছেন, তদন্ত কমিশন ইতোমধ্যেই কয়েক ডজন সাক্ষীর সাক্ষ্য রেকর্ড করেছে এবং প্রয়োজনে তারা এমনকি শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিদেরকে (যেমন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্রাক্তন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ) ডাকবেন।

তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে, তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার ‘প্রকৃত প্রকৃতি উন্মোচিত’ হবে। মামলায় প্রকৃত অপরাধীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং সম্ভাব্য সকল বিদেশি বা দেশীয় চক্রান্তের বিষয়গুলো খুঁজে দেখা হবে।

তথ্যের জন্য জনসাধারণের কাছে আবেদন
প্রাসঙ্গিক তথ্য থাকলে যেকোনো নাগরিক বা সংস্থাকে ওয়েবসাইট বা ই-মেলের মাধ্যমে জানানোর জন্য ১৮ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে তদন্ত কমিশন।

এটি ১৬ বছর আগের একটি অপরাধের তদন্তের জটিলতা তুলে ধরে এবং তথ্যদাতাদের গোপনীয়তা নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছে। যা ‘সরকার বিষয়গুলো ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে’— তানিয়া আমিরের এমন দাবির বিপরীতে এটি স্বচ্ছ এবং পুঙ্খানুপুঙ্খ আনুষ্ঠানিক প্রচেষ্টার ইঙ্গিত দেয়।

আদালতের মামলা এবং মুক্তি
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিদ্রোহ-সম্পর্কিত মামলায় কয়েকশত সাবেক বিডিআর সদস্যকে জামিন দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে, তানিয়া আমিরের অভিযোগ— কোনো আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বন্দিদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। নিহত অফিসারদের পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবাদ জানায় যে, যারা সেনা অফিসারদের হত্যা করেছে, তাদের সম্পূর্ণ মুক্তি দেওয়া উচিত নয়। ইতোমধ্যে বেঁচে যাওয়া অফিসারদের পরিবারগুলো নতুন অভিযোগ দায়ের করেছে (যেমন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে) এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হলে নতুন করে বিক্ষোভের হুমকি দিয়েছে।

নিহতদের স্মরণ
অন্তর্বর্তী সরকার পিলখানায় নিহতদের সম্মান জানাতে পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০২৫ সালের মার্চ মাসে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আনুষ্ঠানিকভাবে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করেছে এবং পিলখানায় নিহত ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে ‘শহীদ’ মর্যাদা দিয়েছে।

প্রেস উইং বলছে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে তানিয়া আমিরের সম্পৃক্ততা সুপরিচিত। ২০২৩ সালের নভেম্বরে তিনি এবং তার বাবা ব্যারিস্টার এম আমির-উল ইসলাম ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ থেকে সংসদীয় আসন কুষ্টিয়া-৩ এবং কুষ্টিয়া-৪ এর জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, যা ওই দলের সঙ্গে সক্রিয় রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত বহন করে।

তানিয়া আমিরের পারিবারিক পটভূমি আওয়ামী লীগের উত্তরাধিকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। তার বাবা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং সংবিধান প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং পরিবার ঐতিহাসিকভাবে আওয়ামী লীগকে সমর্থন করেছে। যদিও তিনি স্বাধীনভাবে আইনি মামলা করেছেন, তবু তাকে দলের রাজনৈতিক ও আদর্শিক অবস্থানের সাথে ব্যাপকভাবে সম্পৃক্ত হিসেবে দেখা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সম্পৃক্ততার পরিপ্রেক্ষিতে, জেনেভা প্রেস ক্লাবে অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে এবং ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহে জড়িত সন্ত্রাসী ও বিদ্রোহীদের প্রতিনিধিত্ব করে, এমন ইঙ্গিত দিয়ে তার সাম্প্রতিক মন্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করা যেতে পারে।

উল্লেখ্য, জেনেভা সম্মেলনে তানিয়া আমির এবং অন্যান্য বক্তারা কোনো নতুন প্রমাণ উদ্ধৃত করেননি; বরং তারা বছরের পর বছর ধরে বিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে প্রচারিত দাবিগুলো (যেমন: মৃত্যুর সংখ্যা, ক্ষতিপূরণ আইন, বন্দিদের মুক্তি) পুনরাবৃত্তি করেছেন বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

ঢাকা/হাসান/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ