শরীয়তপুরে আবারো ককটেল বিস্ফোরণ, সংঘর্ষ
Published: 14th, April 2025 GMT
শরীয়তপুরের জাজিরায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এসময় ককটেল বিস্ফোরিত হয় বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে জয়নগর ইউনিয়নের ছাব্বিশপারা এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) জাজিরা থানার ওসি দুলাল আখন্দ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাজিরা উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ছাব্বিশপারা এলাকায় তেজগাঁও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিঠুন ঢালী ও জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য হালিম তালুকদারের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ রয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ওই দুই নেতা আত্মগোপনে রয়েছেন। তাদের অনুপস্থিতিতে এখন স্থানীয় পর্যায়ে পক্ষ দুইটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন জসিম তালুকদার ও নুর আলম সরদার।
আরো পড়ুন:
নলকূপের পানি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
সিরাজগঞ্জে জমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, বিএনপির ২ নেতার পদ স্থগিত
গতকাল রবিবার দুপুরে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়ায়। এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনেন।
সংঘর্ষের কিছু অংশ স্থানীয় এক ব্যক্তির সিসিটিভি ক্যামেরায় রেকর্ডবন্দি হয়। যা ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। চার মিনিট ৪৪ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি পক্ষের সমর্থকরা বালতিতে ককটেল নিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর নিক্ষেপ করছে।
জাজিরা থানার ওসি দুলাল আখন্দ বলেন, “গতকাল দুইটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। কিছু ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয় বলে জানতে পেরেছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন।”
ঢাকা/সাইফুল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ ককট ল ব স ফ র স ঘর ষ
এছাড়াও পড়ুন:
রূপগঞ্জে ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে লিফলেট বিতরণ
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ কোর্টের পিপি এডভোকেট আবুল কালাম আজাদের নেতৃত্বে (জাকির) উপজেলার মুড়াপাড়া বাজার এলাকায় এ লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এসময় জেলা জজ কোর্টের পিপি এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ বিনির্মাণে ৩১ দফা মানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্র। বিগত ১৭ বছর দেশের মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল।
মানুষের কথা বলার অধিকার ছিল না। ভোটের অধিকার ছিলনা। তাই ২৪’এর গণঅভ্যুত্থানের সৃষ্টি হয়েছিল। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চান তিনি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন যুবদল নেতা আল আমিন, সৈয়দ গোলাপ, মোক্তার, কাজী শান্ত, সেচ্ছাসেবকদলের দেলোয়ার হোসেন প্রধান, আসাদ, মোশাররফ, ছাত্রদলের লাদেন হোসেন, শিপন, আবির, আপন প্রমুখ।