গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন
Published: 27th, April 2025 GMT
জাতীয় গ্রিডের (আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ) বিপর্যয়ের কারণ খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ। বুয়েটের সহ–উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে আট সদস্যের কমিটি তদন্ত শেষে সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দেবে। আজ রোববার এক অফিস আদেশে এটি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ২৬ এপ্রিল বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭টা ২২ মিনিট পর্যন্ত খুলনা অঞ্চলে সংগঠিত গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে তদন্ত করবে কমিটি। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে তারা। কমিটির কার্যপরিধির মধ্যে আছে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ নির্ণয়। গ্রিড বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দায় নির্ধারণ, ভবিষ্যতে গ্রিড বিপর্যয় এড়াতে সুপারিশ প্রদান। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো–অপ্ট করতে পারবে। কমিটির সদস্যসচিব বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো.
কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন বুয়েটের অধ্যাপক মো. এহসান, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ শাহ, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) সদস্য মো. শহীদুল ইসলাম, ওজোপাডিকোর প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুল মজিদ, পিডিবির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আতিকুর রহমান ও পিজিসিবির প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়জুল কবির।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’
আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।
পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’
শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি