জাতীয় গ্রিডের (আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ) বিপর্যয়ের কারণ খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ। বুয়েটের সহ–উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীকে আহ্বায়ক করে আট সদস্যের কমিটি তদন্ত শেষে সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দেবে। আজ রোববার এক অফিস আদেশে এটি জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ২৬ এপ্রিল বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭টা ২২ মিনিট পর্যন্ত খুলনা অঞ্চলে সংগঠিত গ্রিড বিপর্যয় নিয়ে তদন্ত করবে কমিটি। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে তারা। কমিটির কার্যপরিধির মধ্যে আছে গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ নির্ণয়। গ্রিড বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের দায় নির্ধারণ, ভবিষ্যতে গ্রিড বিপর্যয় এড়াতে সুপারিশ প্রদান। কমিটি প্রয়োজনে এক বা একাধিক সদস্য কো–অপ্ট করতে পারবে। কমিটির সদস্যসচিব বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো.

মাজহারুল ইসলাম।

কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন বুয়েটের অধ্যাপক মো. এহসান, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ শাহ, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) সদস্য মো. শহীদুল ইসলাম, ওজোপাডিকোর প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুল মজিদ, পিডিবির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আতিকুর রহমান ও পিজিসিবির প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফয়জুল কবির।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: তদন ত সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ