খুলনার সাবেক মেয়র খালেক ও উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
Published: 9th, July 2025 GMT
জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক ও তাঁর স্ত্রী সাবেক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি করা হয়। দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রকিবুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তালুকদার আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে করা মামলার বাদী দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রকিবুল ইসলাম। মামলায় অভিযোগ করা হয়, কেসিসির মেয়র ও বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য থাকাকালে তিনি ১৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁর নামে মোট ১৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়।
অন্যদিকে সাবেক বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী এবং বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো.
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এরপর খুলনার সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক ও সাবেক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারকেও আর জনসমক্ষে দেখা যায়নি।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খুলনার সাবেক মেয়র খালেক ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক ও তার স্ত্রী সাবেক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার দুদকের খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দুটি দায়ের করা হয়।
তালুকদার আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক রকিবুল ইসলাম। মামলায় আবদুল খালেকের বিরুদ্ধে কেসিসির মেয়র ও বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য থাকাকালে ১৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
অন্যদিকে হাবিবুন নাহারের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী দুদকের জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান। মামলায় তার বিরুদ্ধে বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী পদে এবং বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য থাকাকালে জ্ঞাত আয় বর্হিভূত ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।