বাংলাদেশ পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়েছে। চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় তাদের অবসরে পাঠিয়েছে সরকার।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

যশোরে অস্ত্রসহ ১৭ মামলার আসামি ইমলাক গ্রেপ্তার 

কুমিল্লায় অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ২

বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কর্মকর্তারা হলেন— এপিবিএন পুলিশের কেএম আজিজুল ইসলাম, সিআইডির মো.

আবদুর রশিদ, ঢাকা মহানগর পুলিশের ডেভেলপমেন্ট বিভাগের মো. জামাল উদ্দিন মীর, সারদা পুলিশের আকবর আলী খান, গাইবান্ধার ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারে কর্মরত মো. সিরাজুল হক শেখ, এমআরটি পুলিশের মীর জাহেদুল হক রনি, ৫ এপিবিএনের মো. আসিকুজ্জামান, কক্সবাজারের চকরিয়া সার্কেল অফিসের আজিজুর রহমান এবং ঝিনাইদহের ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের মো. আসলাম হোসেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পুলিশে কর্মরত নিম্নবর্ণিত ০৯ জন পুলিশ কর্মকর্তার চাকরি ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইন) এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো।

এতে বলা হয়, তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর মকর ত

এছাড়াও পড়ুন:

ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে

হঠাৎ মনে হতে পারে, কথাবার্তায় লোকটা এখন তো বেশ সাদামাটা। তা-ই কি?

মোটেও না। চেনা সেই ক্যারিশমা যে চলে যায়নি, সেটা বোঝা গেল ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে উসাইন বোল্ট যখন সোজা বলে দিলেন, কেন তাঁর রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। মনে হবে, এই তো সেই বোল্ট। আবার একটু ধাক্কাও লাগবে পরের কথাগুলো শুনলে। একসময়ের সুপারম্যান এখন তাহলে এমন আটপৌরে জীবন কাটাচ্ছেন! যে জীবনে নাকি সিঁড়ি ভেঙে ওঠার সময় তাঁর দম ফুরিয়ে আসে! অথচ এই লোকটাই একসময় ১০০ মিটার দৌড়েছেন ৯.৫৮ সেকেন্ডে।

আরও পড়ুনআকাশছোঁয়ার অভিযানে ডুপ্লান্টিসের আবারও বিশ্ব রেকর্ড১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারটা বোল্ট দিয়েছেন টোকিওতে। বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ দেখতে গেছেন সেখানে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ২০১৭ সালে অবসরের পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসর দেখতে গেলেন আটবারের এই অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন। জাপানি দর্শকেরা অবশ্য তাঁকে দেখে ঠিকই উল্লাসে ফেটে পড়েছে। তবে বোল্ট এখন বদলে গেছেন অনেকটাই। জ্যামাইকায় এখন তাঁর ঘরোয়া জীবনটা আলোয় থাকার সময়ের সেই জীবনের সঙ্গে একেবারেই মেলে না।

অবসর নেওয়ার পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসরে এলেন বোল্ট। টোকিওতে বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এই সরকারও আমলাতন্ত্রের চাপে!
  • ৪ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনে অনিয়ম: ৭ অডিটর নিষিদ্ধ
  • ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে