হাত-পায়ের ব্যথা কমাতে পাঁচটি নিয়ম মেনে চলুন
Published: 15th, October 2025 GMT
শীত আসতে না আসতেই হাত-পায়ের ব্যথা বাড়তে শুরু করে। ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থেকে এমনটা হয়। শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে দেখা দেয় বাতের সমস্যা। আঙুল থেকে শুরু করে হাতের কব্জি, হাঁটু, পায়ের আঙুল যন্ত্রণা শুরু হয়ে যায়। এই সময় ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে ডায়েটে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
ভারতীয় পুষ্টিবিদ রমিতা কৌর বিভিন্ন ভিডিও বার্তায় ব্যথা ও যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হিসাবে ডায়েটে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। রমিতা কৌরের পাঁচ পরামর্শ জেনে নিন।
আরো পড়ুন:
টকদইয়ের সঙ্গে যেসব খাবার খেলে হিতে বিপরীত
‘সঠিক চিকিৎসা নিলে স্তন ক্যানসার থেকে বাঁচা সম্ভব’
প্রচুর পানি পান করতে হবে
কিডনি পানির সাহায্যেই রক্ত থেকে ইউরিক অ্যাসিড বার করে আনে এবং তা প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেয়। দিনে ৮-১২ গ্লাস জল খেলে তা সম্ভব।
রেড মিট খাওয়া বন্ধ করতে হবে
মাংসের মেটে, পাঁঠার মাংস বা যেকোনও ‘রেড মিট’, তৈলাক্ত মাছ, প্রক্রিয়াজাত মাংস বাদ দিতে হবে। বদলে খান প্রোটিন হিসাবে খান ডিম, দুগ্ধজাত খাবার, বাদাম। এ ছাড়া সবুজ শাক সব্জিও বেশি করে খেতে বলছেন পুষ্টিবিদ।
ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে
কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ভিটামিন সি। তাই প্রতিদিন ভিটামিন সি বেশি রয়েছে এমন ফল রাখুন খাদ্যতালিকায়। আমলকি, পেয়ারা, লেবু, আপেল ইত্যাদি ফল ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সাহায্য করতে পারে।
মদ্যপান করা যাবে না
ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে মদ্যপান থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।
শসা ও আদার রস খেতে হবে
শসা এবং আদার রস একসঙ্গে মিশিয়ে খেলেও উপকার হয় বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইউর ক অ য স ড
এছাড়াও পড়ুন:
মিরাজ, প্রতিশ্রুতির কী প্রয়োজন, আমরা তো সুনীলের কবিতায়ই শিখেছি
রশিদ খান। নাহ্, আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান নন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং আর অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের কথা শুনে মনে পড়ে গেল শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী রশিদ খানের কয়েকটি কথা। প্রয়াত ওস্তাদ রশিদ খান কথাগুলো এই প্রতিবেদককেই একবার বলেছিলেন বৈঠকি ঢঙে দেওয়া সাক্ষাৎকারে।
শচীন টেন্ডুলকারের পাঁড় ভক্ত রশিদ খান শৈশবে ক্রিকেটার হওয়ারই স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু তাঁর মামা নিসার হুসেইন খান তাঁকে সে পথে হাঁটতে দেননি। একপ্রকার জোর করেই নিজেদের গড়া সংগীতরাজ্যে ঢুকিয়ে দেন রশিদ খানকে। শাস্ত্রীয় সংগীতের বড় সংগীতকার হয়েও রশিদ খান ক্রিকেটকে অন্তর থেকে মুছে ফেলতে পারেননি; বরং তিনি ক্রিকেট আর সংগীতকে দেখেছেন একই রূপে!
যে সাক্ষাৎকারের কথা বলা হলো, সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ক্রিকেটটা সংগীতের মতোই। একেকটা কাভার ড্রাইভ, পুল, হুক—এগুলো তো সংগীতের বিভিন্ন ধারার মতোই রেশমি পরশ নিয়ে এগিয়ে চলে।’ সংগীত আর ক্রিকেটকে এক বিন্দুতে মেলানোর আলোচনায় তিনি আরেকটি বেশ মজার উদাহরণ টেনেছিলেন, ‘দেখুন, এটা অনেকটা গানের মতোই। একটি গানের তিনটি ভাগ যদি আপনি করেন, কী আছে সেখানে? আভোগ, অন্তরা, স্থায়ী।’
আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকাল ধবলধোলাই হয় বাংলাদেশ