2025-11-03@18:09:21 GMT
إجمالي نتائج البحث: 112
«ঢল ন ম»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের সৈয়দামপুর গ্রামে বংশাই নদীতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল দিনব্যাপী ডুবের মেলা। গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী ডুবের মেলা যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। মাঘী পূর্ণিমায় এ মেলা হয়; যা ‘ডুবের মেলা’ নামে পরিচিত। স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, এ মেলায় নদীতে পুণ্যস্নান করলে পাপমোচন হয়। মেলায় জেলার দূর-দূরান্ত থেকে আগত জনগণ পূজা ও স্নান পর্বে অংশগ্রহণ করে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে স্নান উৎসব। স্নান উৎসবে অংশ নেন নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরী। তারা জমির আইল ধরে ডুবের মেলায় আসেন। পুণ্যার্থীরা বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তাদের পাপ মোচন উপলক্ষে ভোরে মানত ও গঙ্গাস্নান পর্ব সমাপন করেন। গঙ্গাস্নান করলে সারাবছরের পাপ মোচন হয়। মনের আশা ও বাসনা পূরণ হয়। এ স্নানে অংশ নিলে পুণ্য মেলে। এ মেলা ব্রিটিশ আমলে বক্ত সাধু নামে খ্যাত সন্যাসীর...
শীত বিদায়ের আগে সমুদ্রের ঢেউ আর সূর্যাস্তের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে এসেছেন কক্সবাজারে। সপ্তাহিক ছুটির দিনে লাবণি, কলাতলী ও সুগন্ধা পয়েন্ট পরিণত হয়েছে পর্যটকদের মিলনমেলায়। সৈকতের বালুচরে গাঁ ভাসিয়ে, গলা সমান পানিতে সাগরের উত্তাল ঢেউ উপভোগ করে কিংবা বিচ বাইক ও ঘোড়ায় চড়ে আনন্দে মেতে উঠেছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই সৈকতের প্রধান তিনটি পয়েন্টে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। কেউ সমুদ্রের নোনাজলে ডুব দিয়ে হারিয়ে যাচ্ছেন প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যে, কেউবা বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে বসে ছবি তুলে ধরে রাখতে চাইছেন স্মৃতির পাতায়। বিচ বাইক, ওয়াটার বাইক আর ঘোড়ার পিঠে চড়ে উত্তেজনার রোমাঞ্চ উপভোগ করছেন তরুণরা। শিশুদের কোলাহল, ঢেউয়ের গর্জন আর পর্যটকদের হাস্যরসে মুখরিত হয়ে উঠেছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত। সুনামগঞ্জ থেকে...
বেলা গড়াতেই খুলনার রূপসা নদীর দুই পাড়ে ভিড় করতে শুরু করেছেন মানুষ। কারণ, প্রায় তিন বছর পর এ নদীতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ। আজ বুধবার বেলা একটার দিকে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তারুণ্যের উৎসব-২০২৫ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে খুলনা বিভাগীয় প্রশাসন।১১ বছরের নাতিকে নিয়ে নৌকাবাইচ প্রতিযোগিতা দেখতে এসেছেন শফিকুল ইসলাম। রূপসার পশ্চিম পাড়ে কাস্টমস ঘাট এলাকায় কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘বর্তমান ছেলেমেয়েরা নৌকাবাইচ সম্পর্কে কিছু জানে না। তারা সারা দিন মোবাইল নিয়ে পড়ি থাকে। অথচ নৌকাবাইচ ছিল আমাদের খুশির বড় উৎসব। কোনো জায়গায় নৌকাবাইচ হবে শুনলিই সেখানে দলবল নিয়ে চলি যাতাম। নৌকা বাইচ কেমন, তা–ই দেখাতি নাতিকে নিয়ে আইছি।’আয়োজকেরা বলেন, প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে খুলনা অঞ্চলের বিভিন্ন প্রান্তের অন্তত ১০টি নৌকা। ‘এসো দেশ...
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে লাখ লাখ মুসল্লি উপস্থিত হয়েছেন গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ ময়দানে। রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় শুরু হবে ইজতেমার আখেরি মোনাজাত। মোনাজাত পরিচালনা করবেন তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের শীর্ষ মুরুব্বি, কাকরাইল জামে মসজিদের পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা জুবায়ের আহমেদ। ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের মোনাজাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই হাজার হাজার মুসল্লি আসছেন ইজতেমা মাঠে। মোনাজাত উপলক্ষে আজ সকাল ৬টা থেকে টঙ্গী-কামারপাড়া রোড, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গী থেকে গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস মোড় এবং আবদুল্লাহপুর থেকে আশুলিয়ার বাইপাইল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। মুসল্লিরা দীর্ঘ পথ হেটে ইজতেমা ময়দানে যাচ্ছেন। এবারের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব হচ্ছে দুই ধাপে। এর মধ্যে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ধাপের ইজতেমা। এ ধাপে অংশগ্রহণ...
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে শুরায়ে নেজামের (জুবায়ের অনুসারী) দুই ধাপের প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমার আজ তৃতীয় দিন। রোববার সকাল ৯ টার মধ্যেই আখেরি মোনাজাত শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। ফজরের পর বয়ান করেছেন মাওলানা আব্দুর রহমান। আখেরি মোনাজাতের আগে নসিহতমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা। এরপর আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন বাংলাদেশের মাওলানা জুবায়ের। রোববার ইজতেমার মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এদিন ভোর থেকে ঢাকা, টঙ্গী ও গাজীপুরসহ আশপাশের এলাকা থেকে মোনাজাতে শরিক হতে হাজার হাজার মুসল্লিদের পায়ে হেঁটে ইজতেমা ময়দানের দিকে আসতে দেখা গেছে। আখেরি মোনাজাতের আগ পর্যন্ত মানুষের এ ঢল অব্যাহত থাকবে। ইজতেমা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, আখেরি মোনাজাতে অংশ নেওয়ার জন্য শত শত নারী-পুরুষ রাস্তা ও আশপাশের মিল-কারখানা ও বাসাবাড়ির ভেতর অবস্থান নিতে শুরু করেছেন। নারীদের...
বিভিন্ন খেলার ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলা। এক সময় গ্রামের কাঁচা রাস্তায়, মাঠ, বাগান বা খোলা স্থানে জমজমাট ও উৎসবমুখর পরিবেশে হতো এ খেলা। এবার সেনাবাহিনীর সার্জেন্ট সিরাজুল ইসলামের আয়োজনে হাডুডু খেলা হয়েছে। শনিবার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার তারুন্দিয়া ইউনিয়নের গিরিধরপুর উত্তরপাড়া ইয়াকুব আলীর কদমতলায় জাতীয় এ খেলা হয়। এটি হাজারো মানুষের মন কেড়েছে। এতে গাবর বোয়ালী ও গিরিধরপুরের মধ্যকার খেলায় বিজয়ী হয় গাবর বোয়ালী। খেলায় সভাপতিত্ব করেন আনোয়ার সিদ্দিক মাস্টার। সঞ্চালনা করেন অধ্যক্ষ আবদুল লতিফ মাস্টার। খেলা দেখতে আসা স্থানীয় বৃদ্ধ রুহুল আমিন বলেন, ‘এক সময় প্রতিটি গ্রামে হাডুডু খেলা হতো। এখন আর তেমন দেখা যায় না। আমাদের এখানে হাডুডু খেলা হচ্ছে। তাই দেখতে এসেছি।’ স্কুলছাত্র জুনাইদ বলে, বইয়ে পড়েছি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা হাডুডু। এর আগে খেলাটি কখনো...
লাখো ভক্তের উপস্থিতিতে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে মাইজভান্ডারী তরিকার প্রবর্তক হজরত গাউছুল আজম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারীর ১১৯তম বার্ষিক ওরস। গতকাল শুক্রবার রাতে গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলের সাজ্জাদানশীন হজরত মাওলানা শাহ সুফি সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভান্ডারী ও গাউসিয়া হক মঞ্জিলের সাজ্জাদনশীন হজরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন। মোনাজাতে দেশ, জাতি ও বিশ্বমানবতার কল্যাণ কামনা করা হয়। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, চীন, যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ওমানসহ নানা দেশ থেকে অসংখ্য ভক্ত মাইজভান্ডার দরবার শরিফে আসেন। সৈয়দ এমদাদুল হক মাইজভান্ডারী বলেন, মাইজভান্ডারী তরিকা ইসলামের মৌলিক আদর্শ ও আঞ্চলিক সংস্কৃতির মেলবন্ধনের চূড়ান্ত আধ্যাত্মিক রূপ। এ তরিকার অনুসারীরা ঐশী প্রেমনির্ভর শিক্ষা ও ইসলামী শরিয়তভিত্তিক চর্চায় কার্যকর ভূমিকা রাখছে। নায়েব সাজ্জাদানশীন সৈয়দ ইরফানুল হক...
লালমনিরহাট রেলওয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মাঠে শনিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হয় জনপ্রিয় ইসলামি বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারীর তাফসিরুল কুরআন মাহফিল। ইসলামিক সোসাইটি লালমনিরহাটের আয়োজনে এ মাহফিলে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন বলে ধরণা করা হচ্ছে। মূল প্যান্ডেল ছাড়াও আশপাশের পাঁচটি মাঠে প্রজেক্টরের মাধ্যমে মাহফিলের বক্তব্যে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। ওয়াজ মাহফিলের বক্তব্যে ড. মিজানু রহমান আজহারী বলেন, “বাংলাদেশে আবহমানকাল থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজমান। আমরা মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান সবাই মিলে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছি। আমাদের এই সম্পর্ক শক্তিশালী, তবে মাঝে মাঝে কেউ কেউ তাতে ফাটল ধরানোর চেষ্টা করে। আমরা যে সুখে-শান্তিতে আছি, তা অনেকের সহ্য হয় না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে ফাটল ধরার অপচেষ্টাকে ঐক্যবদ্ধ থেকে রুখে দিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “তাফসির মাহফিলে হিন্দু...
মিজানুর রহমান আজহারীর কুরআন মাহফিল উপলক্ষে লালমনিরহাটের মানুষের মাঝে যেন ঈদের আমেজ বিরাজ করছে। আগামীকাল জেলার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী মাঠে দেশের জনপ্রিয় বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী উপস্থিত থেকে তাফসির পেশ করবেন। তবে তার আগের দিন থেকেই জনতার ঢল নেমেছে সমাবেশস্থলে। মাহফিলের একদিন আগে শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল থেকেই প্যান্ডেলে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকজন আসতে শুরু করে। রাত নাগাদ আরও বাড়ে জনতার জোয়ার। আগামীকাল শনিবার (১৮ জানুয়ারি) ইসলামিক সোসাইটি লালমনিরহাটের আয়োজনে আয়োজিত মাহফিলে উপস্থিত থাকবেন এই সময়ের দেশের জনপ্রিয় বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী। শুক্রবার থেকেই হাজার হাজার মুসুল্লি মাহফিল মাঠে সমবেত হচ্ছেন। শুক্রবার মিজানুর রহমান আজহারী তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘‘রংপুর বিভাগের বন্ধুরা, ইনশাআল্লাহ আগামীকাল শনিবার...
২৬৬তম ঐতিহ্যবাহী হুমগুটি খেলা দেখতে মানুষের ঢল নেমেছিল ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায়। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে ৩টায় ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় লক্ষ্মীপুর বড়ইআটা স্থানে অনুষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী হুমগুটি খেলায় অংশ নেন হাজার হাজার খেলোয়াড়। ঐতিহাসিক এ হুমগুটি খেলা দেখতে সেখানে মানুষের ঢল নামে। শুরুতে প্রশাসন খেলা নিষিদ্ধ করায় উপস্থিতি কম হয়। সময় যত ঘনিয়ে আসে লোক সমাগম তত বাড়তে থাকে। এর আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সোমবার (১৩ জানুয়ারি) হুমগুটি খেলা বন্ধ করতে তৎপরতা চালায় পুলিশ। রাত পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়েও পুলিশ ব্যর্থ হয়। সকাল থেকেই ফুলবাড়িয়া, মুক্তাগাছা, ত্রিশাল, সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ঢাকঢোল ও বাদ্যযন্ত্রের তালে হাজারও খেলোয়াড় ও দর্শনার্থী আসতে থাকেন। ধীরে ধীরে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায় খেলার মাঠ। তিনি বলেন, খেলায় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে এর দায় খেলোয়াড়দেরকেই নিতে হবে। আশপাশে পুলিশ অবস্থান...
ছবি: সংগৃহীত
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল এলাকায় শুরু হয়েছে প্রায় ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী ‘মাছ মেলা’। পৌষ সংক্রান্তিতে এই মেলার আয়োজন এখানে দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। প্রতি বছরের মতো এবারও পইল গ্রামের ঈদগাহের পাশে বসেছে মেলা। এখানে ছোট থেকে বড় ব্যতিক্রম মাছেরও দেখা মিলছে। সচরাচর দেখা যায় না এমন মাছও এসেছে মেলায়। এটি স্থানীয়দের কাছে প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে। পইল গ্রামে মাছ মেলার আয়োজন করে পইল ইউনিয়ন পরিষদ। তারা জানায়, এখানে বোয়াল, আইড়, পাবদা, রুই, কাতল, চিতল, কালীবাউস, টাকি, পুটি, মাগুরসহ শতাধিক প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়। বেশিরভাগ মাছ হাওড় ও বিল থেকে সংগ্রহ করা। হবিগঞ্জ ছাড়াও মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, এমনকি ঢাকা থেকেও এখানে লোকরা আসেন মাছ কিনতে। মেলায় আসা মাছ বিক্রেতা ফজল মিয়া বলেন, “এবার বড় আকারের দুটি বোয়াল মাছ...
